আমাদের সমাজে দেখি বিভিন্ন মানুষেরই এলার্জি রয়েছে। এলার্জি দূর করার জন্য তারা অনেক ধরনের ঔষধ সেবন করার পরও দেখা যায় যে এলার্জি রয়ে গেছে। তাই আজকে যারা আমাদের এখানে এলার্জি দূর করার উপায় জানতে এসেছেন আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে এলার্জি দূর করার বিষয়টি জেনে নিতে পারবেন। আমরা আপনাদেরকে কিভাবে এলার্জি দূর করা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে মতামত দেবো।
আপনারা অবশ্যই জানতে পারবেন যে কোন ওষুধ খেলে বা কোন উপায় অবলম্বন করলে আপনি এলার্জি প্রতিরোধ করতে পারবেন। এলার্জি বিভিন্ন ধরনের হয়। অর্থাৎ এমন কোন কিছুর উপস্থিতিতে শরীরের বিভিন্ন অংশ চুলকায় অথবা শরীরের বিভিন্ন অংশে ছোট ছোট ফুসকুড়ি জাতীয় বিষয়গুলি বের হয় চোখ ফুলে যায় চোখ লাল হয় এসকল আসলে এলার্জির লক্ষণ।
এখন এই এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই কিছু বিষয় অবলম্বন করা উচিত। বিভিন্ন খাদ্য দ্রব্য খাওয়ার জন্য কারো কারো এলার্জির সফলতা বাড়তে পারে। যেমন ধরেন চিংড়ি মাছ হাঁসের ডিম হাঁসের মাংস পুঁইশাক মিষ্টি কুমড়া ইত্যাদি খাবার খেলে দেখা যায় যে এলার্জির পরিমাণ বাড়তে পারে। তাই আমাদের উচিত হবে যে এলার্জি কমাতে বা এলার্জির সমান করতে অবশ্যই এই সকল খাবারগুলি অর্থাৎ যার যে খাবার খেলে এলার্জি বেশি হয় সেই খাবারগুলি না খাওয়াই ভালো।
ইলিশ মাছ বেগুন এ ধরনের খাবার খেলে অনেকের যখন এলার্জির প্রবণতা বাড়ে তখন আপনাকে ইলিশ মাছ এবং মিষ্টি কুমড়া জাতীয় খাবার অবশ্যই সাবধানের সহিত খাওয়া উচিত। এবং আমাদের সমাজে দেখা যায় যে ম্যাক্সিমাম মানুষের এলার্জি রয়েছে। তবে এলার্জির অভিন্নতা উড়ে ছে কারো ভালোর মধ্যে থাকলে অ্যালার্জি প্রধানত দেখা দেয় আবার কাউকে সাথে সাথে করে থাকলে এলার্জি হয় কারো গরমের সময় অর্থাৎ গ্রীষ্মকালে এলার্জি হয় আবার কারো অতিরিক্ত শীতে অ্যালার্জি হয়।
কারো বেগুন মিষ্টি কুমড়া খেলে এলার্জি হয় আবার কারো ইলিশ মাছ চিংড়ি মাছ খেলে এলার্জি হতে পারে তাই আমাদের অবশ্যই উচিত যে যার যে ধরনের পরিবেশ বা যে ধরনের খাবার খেলে এলার্জি হয় বা অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ে তাদেরকে সেই ধরনের খাবার গুলো বাইরে চলে ভালো। তবে শুধু যে এই খাবারগুলো বা সেই পরিবেশ থেকে পালিয়ে বাঁচাও যাবে না এটাও ঠিক কারণ হচ্ছে এই এলার্জি আমাদের শরীর থেকে অবশ্যই দূরভিত করতে হবে। আজকে আপনাদের অবশ্যই দেখাবো যে এই এলার্জি দূর করতে হলে আমাদের কি কি করা উচিত।
কারণ কখনো কখনো দেখা যায় যে এলার্জি অনেক ভয়ঙ্কর রূপ নিতে পারে। যেমন ধরুন এলার্জি শরীরের বিভিন্ন অংশের চুলকানোর কারণে সেটি ঘাড়ে রূপান্তরিত হয় এবং অনেক সময় ত্বক চোখ মুখ এ বিভিন্ন ধরনের রেস চুলকিয়ে তৈরি হয়। এছাড়াও অনেক জায়গা চুলকানোর কারণে ঘা হয়ে যেতে পারে। তাই আমাদের উচিত যে এলার্জি থেকে অবশ্যই মুক্তি পাওয়া।তাই আজকে আমরা আমাদের এখান থেকে অবশ্যই এলার্জি থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায় সেই বিষয়টি সম্পর্কে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
বাজারে যেহেতু বিভিন্ন ধরনের ঔ ষধ হয়েছে এলার্জি দূর করার জন্য তাই আমাদের সঠিক উপায় হবে যে এই এলার্জি প্রতিরোধের ঔষধ সেবন করার প্রেক্ষিতে অ্যালার্জি দূর করতে পারি। চিকিৎসা শাস্ত্র বর্তমানে অনেক উন্নত হয়েছে আর এই উন্নতির কারণে বিভিন্ন ধরনের যোগাযোগ করে দিতে পারে। তাই দেখা যাচ্ছে যে আমরা যদি অ্যালার্জি থেকে মুক্ত হতে পারি তাহলে অনেকটা ভালো হবে।
কোন কোন ঔষধ ব্যবহার করলে আমরা অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পেতে পারি সেই বিষয়টি এখন আপনাদেরকে বলছি। এই ঔষধটি হ’ল এন্টিহিস্টামাইন – এটি শরীরের এলার্জি সংক্রান্ত লক্ষণগুলির জন্য দায়ী হস্টামাইন নামক শরীরের রাসায়নিক পদার্থকে ব্লক করে। যদি আপনি তার কোন উপাদানের অ্যালার্জিক হন তবে এটি ন্যাসিভিওন এলার্জি ১২০ এম জি ট্যাবলেট (Nasivion Allergy 120 MG Tablet) এড়াতে পরামর্শ দেওয়া হয়। তাহলে এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এই ঔষধ গুলো ব্যবহার করবেন বলে আশা করি।