বিশ্বের প্রায় মানুষ যেহেতু এলার্জিতে ভোগে আর এই কারণে এলার্জির ঔষধ অনেক মানুষেরই সেবন করতে হয়। আপনারা জানেন যে প্রতিটি ঔষধ সেবন করার অবশ্যই একটি নিয়ম রয়েছে। যে ঔষধ যখন সেবন করলে বেশি উপকারে দেয় চিকিৎসকগণ চেষ্টা করেন যে তাকে সেই সময় সেই ঔষধ সেবন করানোর। তাই আজকে আমাদের দেখে নিতে হবে যে এলার্জির ওষুধ খাওয়ার নিয়ম কি হতে পারে। বিভিন্ন ধরনের চুলকানি দূর করার জন্য গাজা মোজে ঔষধ গুলি সেবন করতে হয় সেখানে বিভিন্ন ধরনের নিয়ম-কানুনের বালাই রয়েছে। যেমন মরি বা চাইল ভাজা দিয়ে সেই ঔষধ খেয়ে সারাদিন বাইরে বাইরে থেকে সন্ধ্যার পর স্নান করে বাড়িতে প্রবেশ করতে হয়।
এরকম ধরনের অনেক ঔষধ রয়েছে যে ঔষধ গুলি খাবার পর বাড়িতে থাকা যায় না বাইরে বাইরে থাকতে হয় এখন তাই আজকে আমাদের এখানে এই এলার্জি ঔষধ এর বিষয়ে ওরকম ধরনের নিয়ম রয়েছে নাকি সে বিষয়টি আজকে দেখব। কারণ যে কোন ঔষধ যদি নিয়ম মত সেবন করতে না পারি তাহলে কখনোই সেটি ঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। আর তাই আমাদেরকে অবশ্যই ঠিক ভাবে কাজ করানোর জন্য এলার্জির শুধু নয় সকল ঔষধ গুলি নিয়মমাফিক নিয়ম মত
সেবন করা উচিত বলে মনে করি। কারণ আমরা দেখেছি যে বিভিন্ন ঔষধ রয়েছে সেই ঔষধ গুলি খালি পেটে সেবন করতে। খালি পেটে সেবন না করলে সেই সকল ঔষধ গুলির গুনাগুন অনেকটাই হ্রাস পায় যা শরীরের কার্যকারিতা বা শরীরের মধ্যে প্রবেশ করায় সে কার্যকারিতা অনেক কমে যায়। এ কারণে ওই সব ঔষধ গুলি আমাদের অবশ্যই খাওয়ার পূর্বে অর্থাৎ খালি পেটে সেবন করা ভালো বলে মনে করি।
আবার কিছু ঔষধ রয়েছে যে ঔষধ গুলি যদি খালি পেটে খাওয়া যায় তাহলে মারাত্মক সমস্যা হতে পারে সেই কারণে ওই ওষুধগুলি ভরা পেটে খাওয়ার নির্দেশ প্রদান করে থাকেন চিকিৎসকগণ। তেমনিভাবে এলার্জির ঔষধ খাওয়ালে যে একটা নিয়ম থাকবে এটি স্বাভাবিক। তাই এলার্জির ঔষধ খেতে হলে আমাদেরকে খালি পেটে খেতে হবে না ধরা পেটে খেতে হবে অথবা রাত্রিতে না সকালে খেতে হবে সেই বিষয়গুলি অবশ্যই জানতে হবে। কারণ অনেক সময় দেখা যায় যে এলার্জির ঔষধের মধ্যে সামান্য পরিমাণে ঘুমের বিষয়টি জড়িত থাকে।
কারণ সেই ঔষধ খেলে অবশ্যই তন্দ্রাচ্ছন্ন হতে পারে তাই যদি কোন নিয়ম থাকে যে খাওয়ার পর যন্ত্র বা মেসেঞ্জার থেকে কোন কিছু চালানো যাবে না তাহলে অবশ্যই সে বিষয়টি আমাদের এড়িয়ে যেতে হবে। কারণ যেকোনো সময় যেকোনো ধরনের বিপত্তি ঘটতে পারে আর এই বিপত্তি থেকে রক্ষা পেতে হলে আমাদের অবশ্যই নিয়ম-কানুন গুলো মেনে চলতেই হবে। তাহলে চলুন আমরা এখন দেখার চেষ্টা করি যে এলার্জি রোগের ঔষধ সেবন করার ক্ষেত্রে আমরা কোন কোন উপায় অবলম্বন করতে পারি। বেশিরভাগ ওটিসি অ্যালার্জি ওষুধগুলি দিনে একবার নেওয়ার জন্য বোঝানো হয়।
যাইহোক, কিছু অ্যান্টিহিস্টামিন দিনে একাধিকবার নেওয়া যেতে পারে প্যাকেজিংয়ে প্রস্তাবিত ডোজ বা ডাক্তারের নির্দেশ অনুসারে। তাহলে আপনারা দেখে নিতে পারবেন করার জন্য আমাদের অবশ্যই একটি নিয়ম মেনে চলা উচিত। এবং আপনি যদি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে যান তাহলে তার ব্যবস্থাপত্রে অবশ্যই কোন ঔষধ কখন সেবন করতে হবে সেই বিষয়টি অবশ্যই উল্লেখ করে দিবে।
কিন্তু তারপরও আপনি যদি নিজে নিজেই এই ঔষধ গুলি সেবন করতে চান তাহলে উপরে উল্লেখিত যে বিষয়টি বলা হলো সে সম্পর্কে আপনাদের অবশ্যই ধারণা রেখে তারপরে ওষুধ সেবন করা উচিত বলে মনে করছি। কারণ তো এর পরিমাণ এর চেয়ে বেশি ওষুধ কখনোই সেবন করা ঠিক নয় এবং এতে অবশ্যই জিতে বিপরীত হতে পারে। তাই আপনারা যদি এ ধরনের যে কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে পাশে থাকার চেষ্টা করবেন।