পলিপাস হল শরীর বিদ্যার একটি পলিপ একটি সিনেমা ঝিল্লি থেকে প্রকৃত টিস্যুর অস্বাভাবিক বুদ্ধি কে বুঝিয়ে থাকে। যদি এটি একটি সংকীর্ণ প্রসারিত ডালপালার দ্বারা দুষ্টের স্যাড সংযুক্ত থাকে তাই এটিকে বৃন্তযুক্ত বলা হয়ে থাকে। যদি একটি ডালপালা ছাড়া সংযুক্ত থাকে তাহলে এটিকে বলা হয় সিসিল। তাই বলা যায় যে মানবদেহের রক্তের ও সিরাম আইজিই এর পরিমাণ বেড়ে গেলে ঠান্ডা সর্দি হাঁচি কাশি ইত্যাদি লেগেই থাকে। এবং নাকের ভেতর বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়। এই সমস্যা গুলো সৃষ্টি হয় সাধারণত শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি গুলোতে
এলার্জি প্রদাহ সৃষ্টি করে। এক ধরনের মাংসপিণ্ড ধীরে ধীরে নাকের মধ্যে বাড়তে থাকে। প্রথম ে একটি আকারে অনেকটাই ছোট থাকে এবং সাধারণত মটরশুঁটির মতো ছোট দেখা যায়। পরবর্তীতে আকারে বড় হয় এবং আস্তে আস্তে নাকের ছিদ্র বন্ধ হতে থাকে। এটির কারণে কখনো কখনো নাকের মধ্যে থেকে রপ্ত করানো হতে দেখা যায়। বিভিন্ন ধরনের টালি পাশ দেখা যায় নাকের মধ্যে। তাই আকার আয়তন এত অথবা অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ে একে অবশ্যই প্রকারভেদ হিসেবে ভাগ করা হয়েছে। এখন আমরা সেগুলো দেখব।
পলিপাসের প্রকারভেদ:
আপনারা জানেন যে কয়েক ধরনের পলিপাস আমাদের এই দেহে হয়ে থাকে। এই পলিপাসগুলোর প্রকারভেদ অনুসারে এখন আপনাদেরকে জানাবো এবং এর প্রকারভেদ গুলো কি সেগুলো বিষয় জানাবো। থানা যায় যে পলিপস সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। এই দুই ধরনের পলিপাস হল-
১) ইথময়ডাল পলিপাস যা এলার্জির কারণে দুই নাকে দেখা দেয়। এবং আরেক প্রকারের পলিপাস হল
২) এন্ট্রোকোয়ানাল পলিপাস যা ইনফেকশনের কারণে এক নাকে হতে দেখা যায়।
তাহলে আমরা বুঝে নিতে পারলাম আমাদের নাকের মধ্যে সাধারণত দুই ধরনের পলিপাস হয়ে থাকে। এখন আমাদের মধ্যে অনেকেরই প্রশ্ন হল কেন এই পলিপাস হয়। পলিপাস হওয়ার কারণটা কি। এইপাশ হওয়ার কারণ সম্পর্কে এখন আপনাদেরকে আমরা জানাবো। কি কারনে পলিপাস হয়।
পলিপাস এর কারন
আমরা জানি যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যাদের অ্যালার্জি রয়েছে সেই এলার্জি থেকেই নাকে পলিপাস হতে পারে। কারণ আপনারা জানেন যে যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা সামান্য ধুলাবালির মধ্যে গেলে তাদের অতিরিক্ত হাঁচি হয়ে থাকে। অতিরিক্ত হাঁচি হওয়ার কারণে দেখা যায় যে নাকের মধ্যে সেই মাংসপিণ্ড যেখান থেকে বাতাস বের হয় তখন সেটি ঝুলতে থাকে এবং এর কারণে সাধারণত তালিকা বলে মনে করা হয়। এছাড়া পলিপাসের কারণ হিসেবে যেটি মনে করা হয়েছে তা হল-দীর্ঘমেয়াদী ডাক ও সাইনাসের প্রদাহ বা ক্ষত পলিপাসের প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। আবার অনেক সময় বংশগত কারণেও পালিপাস হয়ে থাকে।
পলিপাসের এলোপ্যাথিক ঔষধ
পলিপাসের সব ধরনের চিকিৎসা হয়ে থাকে। আপনারা জানেন যে হোমিওপ্যাথি ঔষধ দিয়ে অনেক পুরাতন রোগ জটিল রোগ সারানো হয়। তারাবি না অপারেশনে চিকিৎসা করে থাকেন আর এ কারণে যদি আপনারা তালি চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি দিয়ে করতে চান তাহলেও হবে। কিন্তু আজকে দেখব যে এই পলিপাসের মতো রোগটি যদি আমাদের দ্রুত সারাতে হয় তাহলে আমাদেরকে অবশ্যই এলোপ্যাথিক চিকিৎসা করার প্রয়োজন বলে মনে করি। কারণ আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের সবচাইতে উন্নত মানের শাখা হলো এলোপ্যাথিক শাখা। এলোপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে অবশ্যই আমাদের এই পলিপাস সারাতে হবে।
প্রয়োজন হলে যদি আমাদের অস্ত্র পাচার করতে হয় নাকে তাও করতে হবে। তবে আজকে আমরা দেখব যে পলিপাসের এলোপ্যাথিক ঔষধ কোনটি। আপনারা জানেন যে নাকের পলিপাসের বিষয়টি সারানোর জন্য হোমিওপ্যাথি ঔষধ বেশি প্রযোজ্য বা সকলের গ্রহণ করে থাকে। কিন্তু আপনারা যদি হোমিওপ্যাথি ঔষ ধ না সেবন করে এলোপ্যাথিক ঔষ ধ নিতে চাচ্ছেন তাই আপনারা এই ওষুধটি অবশ্যই গ্রহণ করতে পারেন। তবে আপনাদের কাছে একটি অনুরোধ হলো অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করা প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য প্রযোজ্য। তারপরেও আপনাদের সুবিধার্থে এই ওষুধটির নাম আমরা বলে দিচ্ছি। Azin 500 mg, Flexi,Deslor, Seclo-20,Filmet 200 mg এগুলো সেবন করতে পারেন।