ঠান্ডার এন্টিবায়োটিক ঔষধ

বর্তমান সময়ে যে আবহাওয়া চলছে তাতে করে ঠান্ডা লাগাটা খুব দ্রুত হয়ে যাচ্ছে। তাই ঠান্ডা লাগার কারণে যারা প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করছেন কিন্তু কিছুতেই ভালো হচ্ছে না তারা হয়তো এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কথা ভাবছেন। ওষুধ সম্পর্কে যাদের ধারণা রয়েছে অথবা ঔষধ বিষয়ে যারা কমবেশি জানেন তারা হয়তো এখানে এসে সার্চ করে দেখবেন না যে ঠান্ডার এন্টিবায়োটিক ঔষধ হিসেবে কি প্রদান করা যেতে পারে। এখানে তারাই ভিজিট করেছেন যারা ঔষধ সম্পর্কে কোন ধারণা রাখেন না এবং তাদের জন্য এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য আমরা উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।

দিনের বেলায় গরম এবং রাতের বেলা থেকে ভোরবেলা পর্যন্ত ঠান্ডা পড়ছে এই সময়ে। আর এই আবহাওয়া জনিত পরিবর্তনের কারণে খুব সহজেই আমাদের ঠান্ডা লেগে যাচ্ছে এবং ঝর সর্দি কাশি থেকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। তাছাড়া আশেপাশের ডেঙ্গুর যে প্রভাব চলছে তাতে করে আমরা অনেকটাই রিস্কের মুখে আছি। এরকম পরিস্থিতিতে আপনার যদি ঠান্ডা লেগে যায় এবং ঠান্ডা থেকে বাঁচতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি সঠিক জীবন ব্যবস্থা মেনে চলতে হবে।

অর্থাৎ যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি তারা খুব দ্রুত এ ধরনের ঠান্ডার সঙ্গে মোকাবেলা করতে পারে। তাছাড়া বাইরে চলাফেরা করার ক্ষেত্রে অথবা ঠান্ডা লাগার ব্যাপারে যারা সচেতন ভূমিকা পালন করে তারা কিন্তু এ ধরনের সমস্যা থেকে বেঁচে যায়। তবে যাই হোক এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা ভিজিট করে ঠান্ডা যেহেতু এন্টিবায়োটিক ওষুধের নাম জানতে এসেছেন সেহেতু বলব যে আমরা কোন রেজিস্টার ডক্টর নই। অর্থাৎ এন্টিবায়োটিক ঔষধ তারাই প্রদান করতে পারবে যারা ওষুধের বিষয়ে অনেক অভিজ্ঞ এবং একজন রেস্টার্ট চিকিৎসক।

তাই সেই দৃষ্টিকোণ থেকে আপনারা যারা এখানে ভিজিট করে এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম জানতে এসেছেন অথবা সাধারণ ওষুধের নাম জানতে এসেছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলবো যে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে আপনারা ওষুধ খেলে সবচাইতে দ্রুত কাজ করবেন। যেহেতু প্রত্যেকটি ওষুধেরই কোন না কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে সেহেতু আপনার শরীরের অবস্থা এবং অন্যান্য অনেক বিষয়ের উপরে নির্ভর করে ডাক্তারেরা ঔষধ সাজেস্ট করেন। কিন্তু সেখানে আপনারা কোন সাজেশন না নিয়ে নিজেদের মতো করে যখন ওষুধ খেয়ে থাকবেন তখন সেটা আপনার ভোগান্তির সৃষ্টি হতে পারে।

বাচ্চাদের ঠান্ডার অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের নাম

বাচ্চাদের যেহেতু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে সেহেতু আপনারা যখন তাদেরকে ওষুধ খাবেন তখন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়ানোটাই সবচাইতে ভালো হবে। তাছাড়া এন্টিবায়োটিক ঔষধের ক্ষেত্রে যে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে অথবা ওষুধ প্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে যে ধরনের নিয়ম কানুন জারি করা হয়েছে তার বাইরে আপনারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে এ ওষুধের নাম জেনে নিতে পারলে অনেকেই নিজের ক্ষতি নিজেরাই করবেন। সুতরাং এ বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে বলে বাচ্চাদের অথবা বড়দের কোন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ আমরা সাজেশন প্রদান করতে পারিনা।

ঠান্ডার অ্যান্টিবায়োটিক সিরাপ

ঠান্ডা লেগে যাদের সর্দি হয়েছে অথবা কাশি হয়েছে তারা হয়তো এখন সিরাপ খেয়ে সেটা ভালো করতে চাচ্ছেন। ঘরোয়া পদ্ধতিতে কাশি ভালো করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে যেগুলো আমরা চাইলে অনুসরণ করে সুস্থতা অবলম্বন করতে পারি। কিন্তু যারা ওষুধের উপর নির্ভরশীল এবং দ্রুত ফলাফল পেতে চান তারা বিভিন্ন সিরাপের নাম জানতে চান। তাছাড়া সিরাপের ভিতরে কখনোই অ্যান্টিবায়োটিক বিষয়গুলো প্রদান করা হয়ে থাকে না বলে আপনারা সেটা সংগ্রহ করতে পারছেন না অথবা আমরাও আপনাদেরকে ঠান্ডা এন্টিবায়োটিক সিরাপের নাম প্রদান করতে পারছি না।

জ্বর সর্দি কাশির অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধের নাম
জ্বর সর্দি কাশি হলে দেরি না করে বর্তমান সময়ের যে পরিস্থিতি তাতে করে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াটাই সবচেয়ে ভালো হবে। এলাকার পরিস্থিতি অনুভব অন্যান্য বিষয়ের উপর নির্ভর করে আপনাদের জ্বরের পরিমাণ যদি বেশি হয়ে থাকে এবং বেশ কিছু লক্ষণ যদি এতে প্রকাশ পায় তাহলে ডেঙ্গু হয়েছে কিনা সেটা চেক করে দেখবেন। তাছাড়া জ্বর সর্দি কাশি হয়ে থাকলে বাচ্চা থেকে শুরু করে বুড়ো মানুষের জন্য আলাদা আলাদা ওষুধের ভেরিয়েশন আছে বলে সেটা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েই গ্রহণ করা উচিত।

Leave a Comment