বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে অনুচ্ছেদ অনেক পরীক্ষায় আসছে। এই জন্য অনেক শিক্ষার্থী আমাদেরকে এসএমএস করেছেন এবং কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে অনেক শিক্ষার্থী আমাদেরকে কমেন্ট করে অনুভূতির কথা জানিয়েছেন। সেই জন্য আমরা এটি সম্পূর্ণ প্রবন্ধ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি যাতে আপনারা সকল কিছু উপলব্ধি করতে পারেন।
এমনকি আপনি নিজে যদি এই অনুচ্ছেদটি পড়েন তাহলে আপনার আশেপাশে যে সকল শিক্ষার্থীগণ রয়েছেন তাদেরকে আপনি এই অনুচ্ছেদটি পাওয়ার জন্য জানাতে পারেন। আপনি এই পেজ লিংকটি তাদেরকে শেয়ার করুন যাতে তারা সহজেই আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারে। আপনার পরিবারে হয়তো কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থী থাকতে পারে বা আপনি নিজেও একজন শিক্ষার্থী হতে পারেন। আপনাকে উদ্দেশ্য করে বলছি আপনি নিজেও এই প্রবন্ধটি পড়বেন এবং
আপনার পরিচিত কতগুলো শিক্ষার্থী রয়েছে তাদেরকে এ প্রবন্ধটি পড়ার জন্য জানাবেন তাহলে আপনার কাছ থেকে তারা একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সাহায্য পাবে যেই সাহায্যের জন্য তারা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে সক্ষম হবে।
প্রত্যেকে যদি এভাবে চিন্তা করে এবং প্রত্যেকে যদি একে অপরকে সাহায্য করে তাহলে একটা সময় দেখা যাবে যে আমাদের মাঝে কোন ভেদাভেদ থাকবে না। আমরা একটা সময় সকলের কাছ থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা পেতে পারবো। এই আকাঙ্ক্ষা আমাদের প্রত্যেকের থাকা উচিত। তো চলুন এবারে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ জেনে নেয়া যাক।
ডিজিটাল বাংলাদেশ
:— ডিজিটাল বাংলাদেশ বাংলাদেশ সরকারের একটি বহুল আলোচিত স্লোগান। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার যে কোন সময় যেকোনো বিষয়ে বাংলাদেশের ডিজিটালাইজড করার জন্য প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ বলতে বোঝায় একটি সুখী সমৃদ্ধ দরিদ্র এবং ক্ষুধামুক্ত অবৈসমূহীন জনগণের রাষ্ট্র। সত্যিকার অর্থে একটি জনগণের রাষ্ট্র যার মূল চালিকাশক্তি হিসেবে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার এগিয়ে থাকবে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বর্তমানে রাজনীতি বুদ্ধিজীবী মিডিয়া এবং সুশীল সমাজের একটি গুঞ্জন। ২০২১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী অর্থাৎ ৫০ বছর পূর্ণ হয়। আর তাই এই সময়েই বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। উন্নত দেশগুলোর সাথে তালে তাল মিলিয়ে চলার জন্য এটি একটি সময়োপযোগী পদক্ষেপ। আমাদের দেশ যাতে ডিজিটাল হতে পারে সেজন্য আমাদের প্রত্যেকেই এগিয়ে আসতে হবে।
এটি দেশকে ডিজিটাল করার অর্থ হলো একটি রাষ্ট্র পরিচালনা করা অর্থাৎ রাষ্ট্রীয় সকল কার্যক্রম গুলো কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের ব্যবহার নিশ্চিত করা যেমন: দেশের শাসন, শিক্ষা, বাণিজ্য, চিকিৎসা, কৃষি ইত্যাদি ক্ষেত্রে কম্পিউটার ইন্টারনেট ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে এবং এই সেই উদ্দেশ্য করতে হলে মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট, কম্পিউটার, ই লার্নিং ইত্যাদি সম্মানিত ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। যদি এগুলো সমন্বিত ভাবে ব্যবহার নিশ্চিত করা সম্ভব হয় তাহলে আমাদের দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপান্তরিত করা সম্ভব হবে নতুবা ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপান্তরিত করা সম্ভব হবে না।
ডিজিটাল প্রযুক্তির অন্যতম অবদান হলো ইন্টারনেট। আর তাই আমাদের দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেটের সুবিধা দিতে চেষ্টা করতে হবে। দেশকে ডিজিটাল করতে হলে আমাদের প্রত্যেককে যেমন এগিয়ে আসতে এবং আমাদের প্রত্যেককে ইন্টারনেট সম্পর্কে অবগত হতে হবে। আমরা প্রত্যেকেই ইন্টারনেট সম্পর্কে জানব ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে মানুষের কল্যাণে কিভাবে ইন্টারনেটের ব্যবহার হয় সকল কিছু আমাদেরকে উপলব্ধি করতে হবে তবে আমাদের দেশে ডিজিটাল করা সম্ভব হবে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ
সুপ্রিয় পাঠক মন্ডলী, আপনার উপরে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ দেখছেন সেখানে ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ উপস্থাপন করা হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ অনুচ্ছেদ সম্পর্কে যদি আপনার আরো কোন কিছু জানার প্রয়োজন হয় তাহলে আপনারা নিজের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে আমাদেরকে জানান চেষ্টা করবেন তাহলে আমরা আপনাদেরকে সকল তথ্যগুলো দিতে সক্ষম হব। এমনকি আরো যদি কোন কিছু প্রয়োজন হয় অর্থাৎ আরো কোন অনুচ্ছেদ প্রয়োজন হলে সেগুলো আমাদেরকে কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাদের কাছে জানাবেন তাহলে আমরা পরবর্তীতে সে সকল অনুচ্ছেদ গুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।