অনুচ্ছেদ যৌতুক প্রথা

যৌতুক প্রথা এমন একটি প্রথা যে প্রথা আমাদের সমাজকে বিনষ্ট করে দিচ্ছে সময়ের সাথে সাথে আমাদের সমাজকে ধ্বংস করে তুলছে। এই যৌতুক প্রথা আজকে যৌতুক প্রথা সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। কেননা আমরা যৌতুক প্রথা সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি। আপনারা যদি মনোযোগ সহকারে আমাদের এই প্রবন্ধটি পড়েন তাহলে যৌতুক প্রথা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।

অনেকেই যৌতুক প্রথা সম্পর্কে অনুচ্ছেদ চেয়েছিলেন তাদেরকে আমরা জানিয়েছিলাম আমরা নির্দিষ্ট সময়ে যৌতুক প্রথা সম্পর্কে অনুচ্ছেদ আপনাদের কাছে পৌঁছে দেব। তবে আপনাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই যে আপনারা আমাদের আজকের এই প্রবন্ধের মাধ্যমে যৌতুক প্রথা সম্পর্কে সকল তথ্যগুলো খুঁজে পাবেন অন্য কোন ওয়েবসাইটে বা অন্য কোন মাধ্যমে আপনারা এরকম কোন কিছু করে পাবেন না। শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটেই আপনারা যৌতুকপ্রথা সম্পর্কে সকল তথ্যগুলো খুঁজে পাবেন।

আমরা আপনাদেরকে জানাতে চাই যে আমরা প্রতিনিয়ত এরকম আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করছি সেগুলো আমাদের ওয়েব সাইটে উপস্থাপন করছি। এছাড়াও আরো কোন তথ্য যদি আপনার প্রয়োজন হয় তাহলে আমাদেরকে সরাসরি জানাতে পারেন অথবা কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে কমেন্ট করে আমাদের কাছে আপনাদের আকাঙ্ক্ষাগুলো পৌঁছে দিতে পারেন। তাহলে আমরা চেষ্টা করব সকল তথ্যগুলো যাতে সবার আগে আপনাদের সম্মুখে উপস্থাপন করা সম্ভব হয়।

যৌতুক প্রথা

অনেক ধরনের কু-প্রথা আমাদের সমাজে প্রচলিত রয়েছে তার মধ্যে একটি প্রথা হলো যৌতুক প্রথা। এই ধরনের প্রথা ভয়ংকর কুসংস্কার ছাড়া আর কিছুই নয়। যৌতুক কথা বলতে আমরা বুঝি যেখানে কোনেপক্ষ বরপক্ষকে অর্থ প্রদান করে কন্যার বিয়ের ব্যবস্থা করে থাকে অর্থাৎ কন্যার অভিভাবকগণ বরপক্ষদেরকে একটি বিশেষ পরিমাণে অর্থ প্রদান করে অথবা অর্থের বিনিময়ে অন্য কোন সামগ্রিক প্রদান করে যেগুলোকে যৌতুক বলা হয়।

এ কথাটি নারী নির্যাতনের এক বীভৎস রূপ। যুগ যুগ ধরে এই প্রথা চলে আসছে যার জন্য নারী জাতি শিকার হচ্ছে। হিন্দু সমাজেও এই প্রথা চলমান রয়েছে। মূলত বলা হয় যে হিন্দু সমাজে প্রথার উদ্ভাবন করা হয়েছে। হিন্দু আইন অনুযায়ী বিবাহিত কন্যা উত্তরাধিকার সূত্রের পিতার সম্পত্তির অধিকারী হতে পারে না সে কারণে বিবাহের সময় পিতা তার কন্যাকে যথাসম্ভব বেশি উপঢৌকন প্রদান করে থাকে। সেন রাজা বল্লভ সেন কর্তৃক প্রবর্তিত কৌলিন্য প্রথাও এর জন্য দায়ী বলে মনে করা হয়। পাত্রপক্ষের সীমাহীন লালসার কারণে এই প্রথা এখনো চলে আসছে।

হিন্দুদের এই প্রথা অনুযায়ী আমাদের দেশেও অনেক জায়গায় যৌথ প্রথা চলমান রয়েছে। সেখানেও মানুষদের কাছ থেকে যৌতুক গ্রহণ করা হয় তবে যৌথ প্রথা নিদর্শন এর লক্ষ্যে ১৯৮০ সালে প্রণীত যৌতুক বিরোধী আইন প্রণয়ন করা হয় এবং ১৯৯৫ সালে প্রণীত নারী ও শিশু নির্যাতন আইনেও যৌতুক প্রথার বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। বর্তমান সময়ে যদি কোন ব্যক্তি যৌতুক নিয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন আর তাদের বিষয়ে যদি যথোপযুক্ত অভিযোগ থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য আমাদের দেশে এই আইনটি প্রচলন করা হয়েছে।

যৌতুক প্রথা অনুচ্ছেদ

যৌতুক প্রথা সম্পর্কে আপনারা প্রয়োজনীয় সকল তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটেই পেয়ে গেছেন। এছাড়াও যদি আরো কোন তথ্যের প্রয়োজন হয় তাহলে আপনারা আমাদেরকে জানাতে পারেন। এখানে সকল কিছুই উল্লেখ করা হয়েছে সকল তথ্য আমাদের এই প্রবন্ধের মাধ্যমে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রতিনিয়তই আমরা এরকম প্রবন্ধগুলো উপস্থাপন করছি।

আপনারা যদি আরো কোন প্রবন্ধ পেতে চান তাহলে সেগুলো আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। আমাদের ওয়েবসাইটে অনেক অনুচ্ছেদ উপস্থাপন করা হচ্ছে ছাড়াও প্রবন্ধ রচনা আমাদের ওয়েবসাইটে উপস্থাপন করা হয়। প্রবন্ধ রচনা গুলো পেতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে সরাসরি ভিজিট করতে হবে এবং আমাদের ওয়েবসাইটে সকল তথ্যগুলো মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তবে সকল কিছু আপনারা সবার আগে পেয়ে যাবেন।

Leave a Comment