রক্ত খেয়ে মুক্তি সংগ্রামের পরে আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীনতা পেয়েছি একটি বাংলাদেশ। আর সেই বাংলাদেশ পেতে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ সম্পন্ন করতে হয়েছে। আজকে আমরা মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে একটি অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে যাচ্ছি যে অনুচ্ছেদটি অনেকেই হয়তো চেয়েছেন অনেকেই হয়তো অন্যান্য ওয়েব সাইটে খুঁজেছেন কিন্তু আপনাদের পছন্দমত বা তথ্যবহুল কোন চিত্র কোন ওয়েবসাইটি খুঁজে পাননি। শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটেই আপনারা সকল তথ্যবহুল অনুচ্ছেদ গুলো খুঁজে পাবেন।
মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে অনেক কথাই বলা যায় হয়তো একটা অনুচ্ছেদে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে কোন কিছুই উল্লেখ করা সম্ভব না। তবুও আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে আমাদের আজকের অনুচ্ছেদে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে এমন কিছু তথ্যবহুল চিত্র আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব যেটা জানার পরে আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। আপনারা মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে নতুন অনেক কিছুই জানতে পারবেন। এজন্য আপনাদেরকে যা করতে হবে তা হলো আমাদের প্রবন্ধ মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
আমাদের প্রবন্ধগুলো যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন। আর এগুলো জানার জন্য আপনাকে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে।নিয়মিত আমাদের প্রবন্ধ গুলো করতে হবে তাহলে মুক্তিযুদ্ধ ছাড়াও আরো অনেক প্রবন্ধ এই আপনারা অনেক সুন্দর এবং স্বাভাবিকভাবে বুঝতে পারবেন। এছাড়াও যদি আপনাদের আরো কোন কিছু জানার প্রয়োজন হয় তাহলে আমাদেরকে জানাতে পারেন। আমরা চেষ্টা করব সে সকল তথ্যগুলো আপনাদের সামনে যাতে সহজ এবং সাবলীলভাবে আপনাদের সামনে যাতে উপস্থাপন করা সম্ভব হয়।
মুক্তিযুদ্ধ
বাংলাদেশ বিশ্বের মাঝে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। আজ আমরা এদেশের একজন নাগরিক। আমরা নিজেদেরকে এদেশের নাগরিক বলতে পারছি এজন্য যে আমরা রক্ত খেয়ে মুক্তি সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই দেশটাকে পেয়েছি এই দেশটাকে স্বাধীন দেশ হিসেবে পেয়েছি। একটা সময় আমাদের দেশ স্বাধীন ছিল না আমরা অন্যের উপরে নির্ভরশীল ছিলাম। ১৯৭১ সালে রক্ত খেয়ে মুক্তি সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা এ দেশটিকে স্বাধীন দেশ হিসেবে অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি।
এই বিজয় অর্জিত হয়েছিল লাখো মানুষের জীবন গানের মাধ্যমে মানুষের ত্যাগ প্রতিক্ষার মধ্য দিয়ে আমরা এই স্বাধীনতা অর্জন করেছি। এত কম সময়ে অন্য কোন জাতি স্বাধীনতা অর্জন করতে পারিনি। আমাদের দেশের সাধারণ মানুষদেরকে নিয়ে মুক্তি সংগ্রামে ডাকবেন তারপরে ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ ভোররাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা আমাদের দেশের ঘুমন্ত মানুষদের উপরে অতর্কিত হামলা শুরু করে। তার পর তিনি অর্থাৎ ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে চট্টগ্রামে কালুরঘাট থেকে তৎকালীন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রটি পাঠ করেন।
তখন থেকেই আমাদের দেশ স্বাধীন এবং আমাদের দেশ কলঙ্ক থেকে উদ্ধার করতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাথে যুদ্ধ শুরু করে নয় মাস রক্তক্ষয়ী মুক্তি সংগ্রাম করে আমরা এ স্বাধীনতা অর্জন করেছি। ২৫ শে মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা যখন হতযোগ্য শুরু করে। তারপরে ক্রমশ তারা আরো বেপরোয়া এবং নির্বিচারে হত্যা করা শুরু করে দেয়। আমাদের দেশের সাধারন মানুষরা আর ঘরে বসে থাকতে পারেনি।
কৃষক, শ্রমিক সকলেই মুক্তি সংগ্রামের সাথে জড়িত হয়ে পড়ে সকলেই মুক্তিবাহিনী দেরকে বিভিন্ন ভাবে সাহায্য সহযোগিতা করতে থাকে। প্রত্যেকটি মানুষ এই দেশকে স্বাধীন করতে মরিয়া হয়ে পড়ে।
আর এভাবেই আমরা স্বাধীনতা অর্জন করতে পেরেছি। এভাবেই আমরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ সম্পন্ন করতে পেরেছি। একটি দেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে। আমাদের প্রত্যেককে এই দেশকে ভালবাসতে হবে এবং দেশের স্বাধীন সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে যা কিছু করণীয় সকল কিছু শক্ত হাতে সম্পন্ন করতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধ অনুচ্ছেদ
সুপ্রিয় পাঠক মন্ডলী, আপনারা উপরে মুক্তিযুদ্ধ অনুচ্ছেদটি দেখছেন এই মুক্তিযুদ্ধ অনুচ্ছেদটি আপনাদের অনেক কাজে আসবে। এই মুক্তিযুদ্ধ অনুচ্ছেদে যে সকল তথ্যগুলো উপস্থাপন করা হয়েছে এ সকল তথ্যগুলো আপনারা শুধুমাত্র এখানেই পাবেন। এইখানে যে সকল অনুচ্ছেদ গুলো আপনারা পাচ্ছেন এই সকল অনুচ্ছেদ গুলো মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং এগুলো পড়ার পরে অন্যদেরকে পড়ার জন্য আহ্বান জানাবেন বলে আমরা আশা করি।