অনুচ্ছেদ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ

১৯৭১ সালের রক্তক্ষয়ি সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি একটি স্বাধীনতা অর্জন করে আর সেটাই হলো আমাদের মুক্তিযুদ্ধ। এই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে অনুচ্ছেদ প্রতিবছরই কোনো না কোনো পরীক্ষায় আসছে। আর তাই প্রত্যেক শ্রেণীর শিক্ষার্থীরাই মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে অনুচ্ছেদ পড়ার জন্য আমাদেরকে বলেছিলেন আমরা কোন সময় মুক্তিযুদ্ধ অনুচ্ছেদটি আমাদের প্রবন্ধের সাথে সংযুক্ত করব।

এমন সকল শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলছি যে আপনারা যদি আমাদের আজকের এই প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনারা মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে যে অনুচ্ছেদটি আপনারা চাচ্ছেন সেই অনুচ্ছেদটি আপনারা এখানে পেয়ে যাবেন। আপনাদেরকে অতিরিক্ত সময় নষ্ট করার কোন প্রয়োজন নেই। আপনারা মনোযোগ সহকারে আমাদের এই প্রবন্ধটি করুন তাহলে এখানেই সকল কিছু পেয়ে যাবেন।

অন্যান্য সকল ওয়েবসাইটির অতিরিক্ত সময় নষ্ট করতে গিয়ে আপনাদের অন্যান্য বিষয়ে পড়ার সময় অতিবাহিত হয়ে যাবে। এজন্য আমরা সকল বিষয় বিবেচনা করে আমাদের ওয়েব সাইটে সকল কিছু একসাথে সংযুক্ত করছি। 
আপনারা যদি প্রতিনিয়ত সরাসরি আমাদের ওয়েবসাইটে আসেন তাহলে আপনাদের প্রয়োজন মত সকল কিছু শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটেই পেয়ে যাবেন। আপনাকে অন্যান্য ওয়েবসাইটে অযথাই সময় নষ্ট করার কোন প্রয়োজন হবে না। যারা নিয়মিত পাঠক রয়েছেন তারা নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে আসেন এবং নিয়মিত তাদের সকল প্রশ্নগুলো আমাদেরকে জানান আমরাও চেষ্টা করছি তাদের সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর গুলো প্রদান করতে।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ

:— বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য একটি অনিবার্য বিষয়। বাংলাদেশের স্বাধীন করতে হলে মুক্তিযুদ্ধ ছাড়া কোন দ্বিতীয় বা বিকল্প কোন রাস্তা ছিল না। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাংলাদেশকে এত নৃশংসভাবে এবং নিরীহভাবে শাসন এবং শোষণ করছিল যা দেখে কোন সাধারণ মানুষই তাদের ঘরে বসে থাকতে পারেনি। পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী যখন ১৯৭১ সালে মধ্যরাতে এদেশের ঘুমন্ত নিরীহ মানুষদের উপরে অত্যাচারযোগ্য শুরু করে তখন আমাদের দেশের দামাল ছেলেরা আর ঘরে বসে থাকতে পারেনি আর ঘরে ঘুমিয়ে থাকতে পারেনি।

তারা ২৬ মার্চ থেকেই স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু করে। ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। ২৬ মার্চ তৎকালীন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। তার এই ঘোষণাপত্র শোনার পর থেকেই বাংলাদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, শিক্ষক, শিল্পী, সাহিত্যিক, যুবকসহ নানা পেশার মানুষ দেরকে সাথে নিয়ে বাঙালি সেনা ইতিহাস আনসারের সদস্যরা মুক্তিযুদ্ধের সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। এদেশের সর্বস্তরের মানুষ নানাভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসে।

দেশের প্রত্যেকটি বর্ণের প্রত্যেকটি শ্রেণীর মানুষ মুক্তিযুদ্ধের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে পড়ে। তারা কোনো না কোনোভাবে মুক্তিযুদ্ধাদের সাহায্য সহযোগিতা করত। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক মানবাধিকার নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিকসহ সচেতন মানুষ বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধকে নানাভাবে সহায়তা করেছেন। তাদের সকলের সহযোগিতায় সকলের প্রতিষ্ঠায় এবং মুক্তি সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভ করি অর্থাৎ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।

১৯৭১ সালের ডিসেম্বর সেই থেকে আমরা একটি দেশের স্বাধীন নাগরিক। অবশেষে ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী তাদের ৯৩ হাজার সেনা আমাদের দেশের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাধ্যমে পৃথিবীর বুকে জন্ম নেয় একটি নতুন রাষ্ট্র একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র যার নাম বাংলাদেশ। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানা অবশ্য কর্তব্য।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ অনুচ্ছেদ

 

সুখে পাঠকগণ, আপনারা উপরে দেখতে পাচ্ছেন যে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে একটি সম্পন্ন প্রবন্ধ সাজানো হয়েছে যেখানে আমরা একটি অনুচ্ছেদ সংযুক্ত করেছি। এই অনুচ্ছেটি শিক্ষার্থীদের অনেক কাজে আসবে। শিক্ষার্থীরা অনেকেই আমাদের কাছে এ অনুচ্ছেটি চেয়েছিল। শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনে কথা চিন্তা করে আমরা একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম। এছাড়াও যদি আরো কোন অনুচ্ছেদ আপনাদের প্রয়োজন হয় তাহলে আপনারা আমাদেরকে জানাতে পারেন। আমরা চেষ্টা করব যে সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তরগুলো যাতে আপনাদেরকে প্রদান করা যায় এমনকি সকল কিছু যাতে সবার আগে আপনাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়।

 

Leave a Comment