মানুষ বিভিন্ন প্রয়োজনে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাতায়াত করে। আর যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ট্রেন। বিশেষ করে দূরপথের জন্য মানুষ ট্রেনে যাতায়াত করে থাকে। বাংলাদেশের রেল লাইনে যেমন যাতায়াত করা হয় তেমনিভাবে সড়ক পথ এবং আকাশ পথেও যাতায়াত করা হয়। বিভিন্ন প্রয়োজনে বিভিন্ন পথে মানুষ যাতায়াত করে। তবে বিভিন্ন পদের ভাড়া ও বিভিন্ন রকম। আবার বিভিন্ন যানবাহনের ভাড়াও বিভিন্ন রকম। বিভিন্ন যানবাহনের ভাড়া সাধারণত আকাশপথে যানবাহনের ভাড়া চাইতে কম হয়। তাই আকাশ পথে গেলে সময় কম লাগে এবং ভাড়ার ক্ষেত্রেও তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি ভাড়ার প্রয়োজন হয়।
তবে আকাশ পথ, জল পথ বা নৌপথ বা সড়ক পথ যে পথে হোক না কেন বা তুলনামূলকভাবে সড়ক পথের চাইতে ট্রেনে যাতায়াতের একটু সুবিধা রয়েছে এবং সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে অন্যান্য যানবাহনের চেয়ে ট্রেনের ভাড়া অনেক কম। তাই যাতায়াতের ক্ষেত্রে মানুষ সাধারণত ট্রেনলাইন ব্যবহার করে বা রেললাইন ব্যবহার করে থাকে। এই ট্রেন লাইন বা রেললাইনের মাধ্যমে যাতায়াত করলে এই ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়। তবে বাংলাদেশের সর্বত্র রেল লাইনের বা রেল যোগাযোগের সুবিধাটি বর্তমান সময়ে পরিলক্ষিত না হলে বেশিরভাগ জেলাতেই রেললাইনের সুবিধে রয়েছে এবং রেল লাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় খুব সহজে যাতায়াত করা সম্ভব হচ্ছে। আর যে সকল জায়গায় অসুবিধা সেসব সকল জায়গাতে বর্তমান সরকার রেল যোগাযোগের ব্যবস্থা করছেন এবং ভবিষ্যতে করে ফেলবেন। তাই রেললাইনের যোগাযোগ ব্যবস্থা বা ট্রেনের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থা দিন দিন উন্নতি হচ্ছে।
তবে ট্রেনে যাতায়াতের ক্ষেত্রে ট্রেনের সময়সূচির দিকে খেয়াল রাখতে হবে। ট্রেনে যাতায়াতের জন্য নির্দিষ্ট একটি সময়সূচি রয়েছে। সেই সময়সূচির আগে যদি স্টেশনে যাওয়া যায় তাহলে নির্দিষ্ট সময় হওয়ার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আবার যদি নির্দিষ্ট সময়ের পরে স্টেশনে যাওয়া হয় তাহলে ওই ট্রেন আর ধরতে পারা যাবে না বা নির্দিষ্ট সময় এই ট্রেনটিতে তাদের গন্তব্যস্থল থেকে ছেড়ে দিবে। যার ফলে যাতায়াত করা সম্ভব হবেনা। এজন্য ট্রেনের সময়ের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। আর ট্রেনে যাতায়াতের ক্ষেত্রে ট্রেনের যাতায়াতের জন্য আগে টিকিট কেটে রাখতে হয়। টিকিটে যে সময় দেওয়া আছে এবং টিকিট কাটার সময় অনুযায়ী ট্রেনে যাতায়াতের ক্ষেত্রে সময়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
বাংলাদেশের সব জায়গা ট্রেন এক সময় ছাড়ে না। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ট্রেনের সময়সূচি রয়েছে। যেমন রাজশাহী ট্রেন ছাড়ার সময়সূচি রয়েছে, যা ঢাকার ট্রেনের সময়সূচির সাথে হয়তো মিলবে না। সব স্টেশনে আলাদা আলাদা সময়সূচী রয়েছে। অনেকে দেখা যায় যে ট্রেনের সময়সূচি জানার জন্য অনলাইনে সার্চ করে বা বিভিন্ন জায়গায় ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে জানতে চায়। মূলত তাদের কথা মাথায় রেখে তারা যেন টেনের নির্দিষ্ট সময় সম্পর্কে জানতে পারে এবং সময়সূচী টি সংগ্রহ করে দিতে পারে এজন্য আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। এখান থেকে খুব সহজে ট্রেনের সময়সূচি জানা যাবে।
এই আর্টিকেলটিতে বিশেষ করে বি বাড়িয়া থেকে ট্রেন ছাড়ার সময়সূচি উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আপনি কি ব্রাহ্মণবাড়িয়া বা বি বাড়িয়া থেকে ট্রেন কখন ছাড়ে এই বিষয়টি জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনি দেখতে পারেন। আশা করি এখান থেকে আপনি এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ট্রেন ছেড়ে থাকে এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে ট্রেন চলাচল করে। তাই আপনি কোন ট্রেনের সময়সূচী জানবেন তা নির্ভর করছে আপনি কোথায় যাবেন তার উপর। আপনি যদি ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ঢাকা যান তাহলে নির্দিষ্ট সময়ে যেতে হবে। আর ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ঢাকা যাওয়ার বেশ কয়েকটি ট্রেন রয়েছে এবং তারা নির্দিষ্ট সময়ে যাতায়াত করে। তাই আপনি কখন যেতে চান বা কোন সময় ট্রেনে উঠতে চান তা টিকিট কাটার সময় নিশ্চিত হয়ে টিকিট কাটা উচিত।