খেলাধুলা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি

বাঙালি জাতির পিতা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে 1971 সালে বাংলাদেশের আবহমান মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ছাপিয়ে পড়ে। আর এই বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন যে রাজনৈতিক দল তা হল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক দলের সাথে বাংলার আহমদ জনসাধারণ মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল। এবং পাকিস্তানি সৈন্যদেরকে রুখে দিয়ে পাকিস্তানের শাসন শোষণের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে তাদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে আসে এক স্বাধীন রাষ্ট্র। আর সেই স্বাধীন রাষ্ট্রটির নামই হলো বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের বন্ধু বাঙালি জাতির বন্ধু তিনি হলেন বঙ্গবন্ধু। আর এই বঙ্গবন্ধু হলেন জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বরাবরই শিশু কিশোরদেরকে বেশ পছন্দ করতেন এবং তাদেরকে ভবিষ্যৎ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য তিনি সবসময় মনে প্রাণে চেষ্টা করতেন এবং সরকারের সব পর্যায়ের ব্যক্তিদেরকে নির্দেশ দিতেন। এই ব্যক্তিটি খেলাধুলার ব্যাপক ফ্যান ছিলেন। অর্থাৎ শিশু কিশোরদের নিয়ে যেমন থাকতে পছন্দ করতেন তেমনি তাদেরকে কিভাবে খেলাধুলা শিখানো যায় খেলাধুলা করানো যায় সে বিষয়ে ভাবতেন।

বঙ্গবন্ধু ও খেলাধুলা

বঙ্গবন্ধু ছিলেন একজন ভালো মানুষ। অর্থাৎ উদারমনা শিশু প্রেমী এই মানুষটি সব সময় চিন্তা করতেন তার জাতিকে কিভাবে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। তিনি ভাবতেন কিভাবে বর্তমান এই শিশু-কিশোরদেরকে আগামীদিনের ভবিষ্যৎ এবং আগামী দিনের নেতৃত্বদানকারী প্রতিটি শিশু কিশোরদেরকে কিভাবে ঘরে নেওয়া যায়। তাই তিনি প্রত্যেকটি শিশুকে খেলাধুলা করানোর পাশাপাশি জ্ঞান অর্জনে বেশ ভূমিকা পালন করে গেছেন।

যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ এর রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এবং তিনি বাংলাদেশের গোড়াপত্তন করে গেছেন খেলাধুলার। ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরেই সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। শিল্প সংস্কৃতি খেলাধুলা কোন কিছুই বাদ যায়নি তার স্বপ্ন থেকে। কাবাডিকে তিনি সর্বপ্রথম জাতীয় খেলা হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন। যার ফলশ্রুতিতে ১৯৭২ সালে বাংলাদেশে ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা গঠন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ওই সময় অবশ্য এটি শিক্ষার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ছিল।

খেলা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি

বর্তমানে এই সংস্থাটি জাতীয় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় চলা দেশের ৪৩ টি ভিন্ন ভিন্ন কিরা নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করছে এখন। বঙ্গবন্ধুর উদ্যোগে ই ১৯৭২ সালে গঠন করেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। এর দুই বছর পরই বাফুফে পেয়ে হয়ে যায় ও এস সি এর সদস্যপদ। তাছাড়া ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধুর হাত ধরেই যাত্রা শুরু করে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড।

যা বর্তমানে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড নামে পরিচিত হয়েছে। এছাড়া দেখা যায় বাংলাদেশের সব ধরনের খেলা অর্থাৎ আন্তর্জাতিক বা জাতীয় খেলা সবগুলোই বঙ্গবন্ধুর সময়ে এর করা পত্তন হয়েছে। তাই বলা যায় যে বঙ্গবন্ধু ছিল খেলা পাগল মানুষ। বঙ্গবন্ধু সব সময় দেশের চিন্তা করত দেশের মানুষের চিন্তা করত। তার মতো নেতা হয়তো দ্বিতীয়বার আর বাংলাদেশে কোনদিন আসবে কিনা সেটি বলাই বাহুল্য। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ থেকেই হারিয়েছে সেটি অবশ্যই বাংলা

প্রত্যেকটি মানুষ তিলে তিলে সেই মূল্য শোধ করছে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ঢেলে সাজিয়েছেন। এবং তার সেই ভিত্তি প্রস্তরের উপর দাঁড়িয়েই আজ হয়তো বাংলাদেশ ক্রীড়াঙ্গনে অনেক জায়গাতেই সাফল্যের মুখ দেখতে পাচ্ছে। কিন্তু এগুলো সবগুলারি গোড়াপত্তন করে গেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাই খেলা এবং বঙ্গবন্ধু দুই নাম একটি অপরটির সাথে অঙ্গের সাথে জড়িত বলে মনে করা হয়।

খেলা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তিগুলো ছিল নিম্নরূপ

বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন সময় বিভিন্ন খেলা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি করেছেন। সেই উক্তিগুলো অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুর করা উক্তিগুলো আপনারা আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। বঙ্গবন্ধু বিভিন্ন সমাজের উক্তিগুলো করেছেন সেই উক্তিগুলো এখন আপনারা মনোযোগ সহকারে দেখতে থাকেন। বঙ্গবন্ধুর উক্তিগুলো এখন আপনারা দেখতে থাকুন।

Leave a Comment