আমাদের দেশে গ্রীষ্মকাল থেকে শুরু করে বর্ষার অর্থাৎ শরতের মাঝে মাঝে সময় পর্যন্ত প্রচন্ড গরম পড়ে। এবং পৃথিবী যেহেতু দিন দিন উষ্ণতা বাড়ছে তাই এই সকল সময়ে অর্থাৎ বর্তমান সময়ে মানুষের বেশ কষ্টদায়ক হচ্ছে প্রকৃতির এই গরম সহ্য করা। কারণ এত বেশি গরম পরছে সেগুলো সহ্য করা শিশু এবং বৃদ্ধদের জন্য অনেকটাই কষ্টকর হয়েছে। আর বর্তমান সময়ে প্রতিটি মানুষের কাছে একটি করে স্মার্ট ফোন অন্তত রয়েছে।
সেই স্মার্টফোনের সাহায্যে সকলেই কম বেশি বিভিন্ন ধরনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাথে জড়িত রয়েছে। আর মানুষ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য না দিলেও অবশ্য কেউ কেউ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয় কিন্তু বাকিরা সব বিভিন্ন ধরনের নিজের মন্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেয়। তাই আজকে এই অসহ্য গরমে অবশ্যই দুই একটি ক্যাপশন দিয়ে কোন কথা লেখা যেতেই পারে। তাই আপনারা যেহেতু আজকে গরম নিয়ে ক্যাপশন দেখতে এসেছেন অবশ্যই সেই গরম নিয়ে ক্যাপশনের গুলো আমাদের এখান থেকে এখনই দেখে নিতে পারবেন।
গরম কি
গরম বলতে সাধারণত প্রকৃতির যে তাপীয় অবস্থায় প্রচন্ড পরিমাণে তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং মানুষ সহ অন্যান্য প্রাণী উদ্ভিদ অস্বস্তিতে পড়ে তাদেরকেই বা সেই অবস্থাকেই গরম বলা হয়। গরম বাতাস এই তাপমাত্রা আমাদের জীবনে বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে কাজে লাগে কিন্তু অসহ্য গরমে বসবাস করা অবশ্যই কঠিন হয়ে পড়ে। তাই অসহ্য গরমের মধ্যে যখন লোডশেডিং হয়ে যায় তখন মানুষের কি অবস্থা হয় সেটি দেখার পরিস্থিতি থাকেনা। তাই এইরকম অস্বস্তিকর পরিবেশে মানুষের মাথাকে সামান্য
কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে এবং বিশেষ করে ফানি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্যাপশন দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেগুলো দেওয়া যেতে পারে। তাতে গরম নিয়ে কার কেমন গরম লাগছে সে বিষয়টি সম্পর্কে যেমন জানা যায় তেমনিভাবে আরো জানা যেতে পারে এই সময় কি কি করা যেতে পারে গরম কম লাগার জন্য। আমাদের দেশে ছয়টি ঋতু আলাদা আলাদা তাপমাত্রা বহন করলেও সাধারণত দেখা যায় বর্তমানে দুইটি ঋতুতে পরিণত হয়েছে। এই দুইটি ঋতু হলো গ্রীষ্ম এবং শীত। তবে আমাদের এই অঞ্চলে বর্তমান সময়ে গরমের পরিমাণটাই বেশি তা বছরে প্রায় আট মাস।
গরম নিয়ে ক্যাপশন
গরম মানুষকে অতিষ্ট করে তুলে এই সময়টা। আরো বেশি সমস্যা রয়েছে মানুষজন বিদ্যুতের লোডশেডিং এর কারণে। কারণ মানুষের জীবন যাত্রার মান বাড়ার সাথে সাথে প্রত্যেক মানুষ কমপক্ষে গরমের সময় বেশিরভাগ সময়ে বৈদ্যুতিক পাখার নিচে অবস্থান করে। সেজন্য মানুষের যে কোন অস্বস্তিকর পরিবেশ মোকাবেলা করার ধৈর্য এবং সাহস কম। কারণ আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে দেখা গিয়েছে একটা সময় গ্রামে কারো বাড়িতে যেমন বিদ্যুৎ ছিল না তেমনি বৈদ্যুতিক পাখার কোন বালাই ছিল না। রাজ রাজাদের সময়ে মানুষের সৃষ্ট বা মানুষের তৈরি এক ধরনের পাখা ব্যবহার করা হতো। তো যাই হোক চলুন আমরা এখন গরম নিয়ে যে কাজগুলো দেওয়া যেতে পারে সেই ক্যাপশন গুলো দেখার চেষ্টা করি এবং বিশ্লেষণ
করতে থাকি। চলুন তাহলে
“শুকনো ঠোঁট, অসার আঙ্গুল
তৃষ্ণা আমার বুক জুড়ে,
বিষ ঢেলেছে কেউ রোদের আলোয়
রক্ত মাংস যায় পুড়ে”।
গরমের দিনে চারিদিকের পরিবেশ এতই গরম হয় যে একটু ঠান্ডার জন্য মানুষ হাঁসফাঁস করে ঘুরে বেড়ায়। এজন্য আমাদের উচিত এই পৃথিবীকে বার্ধক্য এবং ঠান্ডা রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে গাছ লাগানো। প্রচুর পরিমাণে কাজ লাগালে অবশ্যই পরিবেশ ঠান্ডা হবে এবং গরমের পরিমাণ কমে যাবে। মানুষের প্রচুর পরিমাণে বৈদ্যুতিক ফ্রিজ রেফ্রিজারেটর পাখা বা অন্যান্য জিনিস ব্যবহার করার কারণেই পৃথিবী এত উষ্ণ হচ্ছে। এ ধরনের আরো ক্যাপশনগুলি এখন আপনারা তাহলে আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারেন এবং জীবনের সাথে মিলিয়েও নিতে পারেন।
“শুষ্ক বালি
ডালপালা ক্লান্ত
চাতক মাখছে রোদ…
তপ্ত বাতাস
আগুন হাওয়া
একটানা বিরক্তিবোধ…গরম নিয়ে ক্যাপশন”
“উষ্ণতা বাসা বেঁধেছে, সারাটা শরীর জুড়ে
প্রতিনিয়ত গলছি আমি, যাচ্ছি পুড়ে
গ্রীষ্ম আমায় আকড়ে ধরে”।