আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন অর্থ সহকারি বা কোষ আকারে কিভাবে আপনারা টাকা জমা দিবেন। কোষাগারে টাকা দিতে বেশ কিছু কোড ব্যবহার করতে হয় অনেকেই আছেন এই কোডগুলো সম্পর্কে জানেন আবার অনেকে জানেন না যারা এই কোডগুলো সম্পর্কে জানতে চান যে সরকারি কোষাগার টাকা জমা দেওয়ার কোড সম্পর্কে তারা আমাদের আরএফএল টি কন্টিনিউ করুন। আমাদের আর্টিকেলটি পুরোটা পড়ার মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে সরকারি কোষাগারে টাকা জমা দিতে হবে। চলুন তাহলে আজকে আর্টিকেলটি শুরু করা যাক।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
অর্থ মন্ত্রণালয়
অর্থ বিভাগ
বিষয় : সরকারি কোষাগরের মাধ্যমে অর্থ জমা দেওয়ার জন্য সমস্ত কোড সমূহ।
নতুন বিন্যাস অনুযায়ী প্রণীত বিষয়টি আপনাদের এখন তুলে ধরছি।
জন ১৯৯৮
আগামী ১ এ জুলাই ১৯৯৮ থেকে নতুন শ্রেণীবিন্যাস চাট কার্যকর হতে যাচ্ছে। এই তারিখ থেকে সকল সরকারি লেনদেনের সাথে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ভাবে সকলের শ্রেণীবিন্যাস কাঠামো প্রয়োজন পড়ে। আমরা এখন আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে জানাবো সরকারি কোষাগারে ।
গ্রিম আয়কর প্রদান
১-১১৪১-০০০০-০১১২
দেশজ পন্য ও সেবা উপর ভ্যাট ১-১১৩৩-০০০০-০৩১১
পাসপোর্ট এবং ভিসা ফি
১-২২৭৫-০০০০-১৮৪৬
গ্যাস বাবদ আদায় তিতাস ১-৩২৩৭-০০০১-২১১৭
বিদ্যুৎ বাবদ আদায়
১-৩২৩৭-০০০১-২১২৫
অবসর ভাতা ও আনুতোষিক বাবদ ১-০৯২১-০০০০-২৬০১
অতিরিক্ত দেয় টাকা আদায় ১-০৯০১-০০০১-২৬৭১
গৃহ নির্মাণ অগ্রিম
১-০৯৬২-০০০০-৩৯০১
পারিবারিক সঞ্চয়পত্র
৬-১১৫১-০০১০-৮০০৩
সাধারণ প্রভিডেন্ট ফান্ড-বেসামরিক ৬-০৯৩৭-০০০০-৮১০১
তবে সরকারি কোষাগারে যারা নিয়মিত রাজস্ব প্রদানকারী তাঁদের এই শ্রেণীন্যিাস চার্ট এবং চার্টের বিষয়বস্তু সম্পর্কে পরিচিত হওয়া অধিকতর প্রয়োজন।এই ধারণাকে সামনে রেখে সরকারের রাজস্ব প্রাপ্তির জন্য জমা দেয়ার জন্য ব্যবহার্য নির্ধারিত কোড সম্বলিত আলাদা একটি পুস্তিকা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। উক্ত সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতেই বর্তমান পুস্তিকাটি সংশ্লিষ্ট সকলের ব্যবহারের জন্য প্রকাশ করা হলো।
উপ-নিয়ন্ত্রক
বাংলাদেশ সরকারি মুদ্রণালয়, ঢাকা ১৯৯৮
আমরা আপনাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আরো বেশ কিছু তথ্য এখন জানাবো যেহেতু তথ্যগুলো আপনারা জেনে রাখলে পরবর্তী সময়ে আপনাদের অনেক উপকার হবে। চলুন জেনে নেয়া যাক সেই তথ্য গুলো।
আয়কর জমা দেয়ার আগে অবশ্যই আপনাকে আয়কর প্রদান করতে হবে। আপনি সরকারি যে কোন জায়গায় টাকা পয়সা দিতে গেলে অবশ্যই আপনি সঠিকভাবে আগে জেনে বুঝে তারপরে টাকা দিবেন। আপনি যদি টেন্ডার নিয়ে থাকেন, সরকারি কোন কাজ নিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে টাকা প্রদান করতে হবে। তবে সঠিক জায়গায় টাকা প্রদান করার মাধ্যমে আপনি চাইলে।
তাই যেকোনো রাজস্ব হাতে টাকা জমা দানের সময় অবশ্যই আপনি দেখে শুনে বুঝে তারপরে টাকা প্রদান করবেন। যে কোন জায়গায় হুটহাট করে টাকা প্রদান করা যাবে না এতে করে আপনার টাকা লস হতে পারে। তাই চিন্তাভাবনা করে টাকা পেমেন্ট করবেন প্রতিটা জায়গায়।
আপনি যদি আরও বিস্তারিত জানতে চান তাহলে তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন এছাড়াও বিভিন্ন সময় রাজস্ব কোষাগার থেকে বিভিন্ন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় এই বিজ্ঞপ্তি গুলো এর মাধ্যমে আপনি। দেখে শুনে বুঝে তারপরে আপনার টাকা কোসাগারে জমা দিতে পারেন।