ক্রিয়েটিনিন কমানোর হোমিও ঔষধ

ক্রিয়েটিনিন হল শরীরের মধ্যে একটি রাসায়নিক উপাদান। এই উপাদানটি যদি বৃদ্ধি হয়ে থাকে তাহলে আমাদের মনে করতে হবে আমাদের শরীরের কোন অংশ বিশেষ করে কিডনির কোন ত্রুটি দেখা দিয়েছে। কিডনিসহ আরো দুই একটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ত্রুটিজনিত কারণে শরীরে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই পরীক্ষায় যদি দেখা যায় যে আপনার শরীরের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে গেছে তাহলে আপনাকে বুঝে নিতে হবে যে আপনার শরীরের কোন একটি অংশ ত্রুটি দেখা দিয়েছে। তবে কোন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মধ্যে অবশ্যই প্রথমে বুঝতে হবে কিডনির সমস্যা বা ত্রুটি হয়েছে বলে ই সর্বপ্রথম মনে করতে পারেন।

এছাড়াও আরো অন্যান্য বিষয় রয়েছে সেগুলোর জন্য ক্রিয়েটি নিন আপনার শরীরে বেড়ে যেতে পারে। তবে একটি বিষয় হলো যে ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ কমানোর জন্য আমাদের আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি বিশেষ করে এলোপ্যাথি কে কোন ধরনের ঔষধ এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। এলোপ্যাথি চিকিৎসকে বা অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসায় মনে করা হয় যে যে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ত্রুটি হয়েছে সেই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দুটি যদি আমরা কমাতে পারি তাহলে আপনার ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা আপনা আপনি কমে যেতে পারে। কারণ হলো ক্রিয়েটি নিন শুধুমাত্র ত্রুটিজনিত কারণে অর্থাৎ কিডনিসহ অন্যান্য আরো দুই একটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ত্রুটিজনিত কারণে শরীরে ক্রিয়াটি নীনের মাত্রা বেড়ে যায় বা ভাবতে পারে।

তাই আপনারা যদি ওই ধরনের বা ওই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলোকে সারিয়ে তুলতে পারেন তাহলে অবশ্যই ক্রিয়েটেনেনের মাত্রা আপনা আপনি কমে যাবে। তবে হোমিওপ্যাথিতে ক্রিয়েটিনের মাত্রা কমানোর জন্য ঔষধ রয়েছে। ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা কমানোর জন্য যে ঔষধ গুলো হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয় সেই ঔষধ গুলি সম্পর্কে এখন আপনাদেরকে বিস্তারিতভাবেই বলব। তাই আপনারা একেবারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে আমাদের পোস্টটি পড়বেন

এবং আমাদের সাথে থাকবেন বলে বিশ্বাস করি। কারণ কি এটিএন এর মাত্রা বেড়ে যাওয়া শরীরের জন্য খুব একটা ভালো বলে মনে করা হয় না। যেহেতু এটার সঙ্গে কিডনি জড়িত রয়েছে তাই কিডনি মানুষের অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদকে কোন মতেই নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না আর যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আমাদের মৃত্যুবরণ করতে হবে। তাই আমাদের উচিত হবে যে আমরা যেন ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে গেলে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে সেই ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা কমে যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা যেহেতু কেটে নেয়ার মাত্রা কমানো সম্ভব তাই আমরা হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার দিকে যাব গিয়ে টেনে নেয়ার মাত্রা কমানোর জন্য। আমরা জানি যে দীর্ঘ পুরাতন রোগ গুলো সারানোর জন্য হোমিও চিকিৎসার জুড়ি নেই। তাই হোমিওপ্যাথি ঔষধ গুলো দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার কাজেই বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কিডনি রোগ সারানোর জন্য বাকিডনির ত্রুটি কমানোর জন্য অবশ্যই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় বেশ ফল পাওয়া যায়। তাই যদি দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ সরাতে চান তাহলে অবশ্যই আপনি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা কোরিয়ার সেটি ভালোভাবে সারিয়ে নিতে পারেন।

আর ক্রিয়েটিনিন কমানোর ঔষধ যেহেতু ব্যবহার করা হয় হোমিওপ্যাথি ঔষধে তাই এটি আসলে কিডনির দীর্ঘস্থায়ী ত্রুটিটি মেরামত করে বা সারিয়ে তোলার মাধ্যমেই ক্রিয়েটি নিন কমানো হয়ে থাকে। তাই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাতেও দেখা যায় যে সাধারণত ক্রিয়েটিনিন এর চিকিৎসা মূলত কিডনির চিকিৎসা বলেই ধরে নেওয়া হয়। তাই মনে করা হয় যে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় যে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা কমাতে সিরাম ওষুধটি ব্যবহার করা হয় সেটি মূলত কিডনি রোগের ঔষধ বলেই ধরে নেওয়া হয়।

আপনারা যে কোন ধরনের তথ্য জানার জন্য যদি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে থাকেন তাহলে সব ধরনের তথ্যই আপনারা আমাদের এখান থেকে পেয়ে যেতে পারবেন। তাই আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইট বারবার ভিজিট করার মাধ্যমে আমাদের সাথে থাকেন তাহলে আপনারা অবশ্যই কোন ধরনের তথ্য খুঁজে পেতে কোনরকম অসুবিধা হবে না।

Leave a Comment