আপনারা জানেন যে বর্তমান সময়ে ধান ফসল যদি করতে হয় তাহলে অনেক ধরনের পোকামাকড় ইত্যাদির হাত থেকে রক্ষার জন্য অনেক কিছুই মোকাবেলা করতে হয়। ধানের সাধারণত যে পোকাগুলা আক্রমণ করে থাকে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে- ল্যাদা পোকা, মাজরা পোকা, গুটি পোকা ইত্যাদি। তবে আরও যেগুলো রয়েছে সেগুলি হল BHP/বাদামি কাজ ফড়িং অথবা কারেন্ট পোকা অথবা ধানের পোকা ও বালাই বাদামি গাছ ফড়ি ং ধানের একটি মারাত্মক ক্ষতিকর পোকা। এখন বিভিন্ন ধরনের ধান আবাদ করা হয় এর মধ্যে অনেকগুলোই রয়েছে যে কোম্পানিতে উৎপাদন হয় এমন ধান আবার বেশি পানিতে উৎপাদন হয় তেমন ধারণা রয়েছে। আমার কিছু কিছু ধান রয়েছে যে কোন পোকামাকড়ের
আক্রমণ থেকে নিজেদেরই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে আবার অনেকগুলো রয়েছে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নেই। তাই বলা যায় যে যে সমস্ত ধান গাছের জাতের বাদামী গাছ ফড়িং প্রতিরোধ ক্ষমতা নেই সেই সব জাতের ধানগুলো চাষ করা অনেকটাই কষ্টকর হয়ে ওঠে। আর এসব জাতের ধারেই তারা খুব বেশি তাড়াতাড়ি বংশবৃদ্ধি করে ফেলতে পারে। এই কারণে বাদামী গাছ ফড়ি ং ধান গাছের গোড়ায় বসে রস শুষে নেয় ফলে ধান গাছটি সাদা হয়ে মারা যায় এবং একেই সাধারণত কারেন্ট পোকা বলে অভিহিত করা হয়েছে। কারণ এই পোকাগুলো খুব তাড়াতাড়ি ধান গাছের সমস্যা করতে পারে।
কীটনাশক ঔষধ
তাই বর্তমানে ধানের আবাদ হোক আর অন্য যে কোন ফসল হোক না কেন আবাদ করার জন্য সর্বপ্রথমে অবশ্যই দেখে নিতে হয় যে কোন ফসল করলে রোগ প্রতিরো ধ তাদের বেশি আছে সেই ফসলগুলি বা সেই জাতগুলি চাষ করা হয়ে থাককে। আর বর্তমান সময়ে অবশ্য সব ধরনের কীটপতঙ্গ কে আক্রমণের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য। আর এ কারণে ব্যাপক পরিমাণে প্রত্যেকটি ফসলের জন্য কীটনাশক ব্যবহার করতে হয়। কীটনাশক ছাড়া যেহেতু কোন ফসল হয় না তাই প্রত্যেকটি শাসনের জন্য আলাদা আলাদা ঢোকার জন্য আলাদা আলাদা ধরনের কীটনাশক রয়েছে।
তবে আজকে যে, ধানের পোকা দমনের জন্য কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে তা আলাদা ধরনের। কারণ হলো ধানের কারেন্ট পোকা মারার জন্য অবশ্যই কারেন্টের মত কাজ করে এমন ধরনের পোকা গুলি ব্যবহার করতে হবে। তাই বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন ফর্মুলা দিয়ে কীটনাশকগুলো তৈরি করা হয়। তাই প্রত্যেকটি ভাষার জন্য আলাদা আলাদা কীটনাশক আমরা দেখতে পাই। আমরাও এখন চেষ্টা করব যে ধানের কারেন্ট কথা মনের জন্য কোন পোকা বা কোন কীটনাশক প্রয়োজন হবে সেই টি দেখার।
ধানের কারেন্ট পোকা দমনের ঔষধ
ধানের জন্য ব্যবহার করব আপনারা আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। কারন আমরা আগেই বলেছি যে সব ধরনের কীটনাশক এক প্রকার জন্য ব্যবহৃত হয় না বা আলাদা আলাদা প্রকার জন্য আলাদা আলাদা কীটনাশক ব্যবহার করতে হয়। তেমনিভাবে আমরা এখন দেখব যে ধানের কারেন্ট পোকা মারার জন্য যে কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে সে কীটনাশকের নাম। প্রতি এক র ৮০ গ্রাম করে এই ওষুধটি অর্থাৎ বাদামী কাজ করেন বা কারেন্ট পোকা মারার জন্য কার্যকারী কীটনাশক ঔষধ হল- ল্যামিক্স ২৪.৭ এস সি ২০ মিলি প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে।
একর প্রতি মাত্রা ৪০০ মিলি। অথবা এসিমিক্স ৫৫ ই সি ১০ মিলি প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে। তাহলে উপরে উল্লেখিত ঔষধ গুলি যদি আপনি নির্দিষ্ট হারে অর্থাৎ উল্লেখ করা হারে যদি স্প্রে করতে পারেন অথবা সেটাতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনারা আপনার ধানের ক্ষেত কারেন্ট থাকা হাত থেকে বাঁচাতে পারবেন বলে আশা করি। এছাড়া আপনার কৃষিকাজে কোন লাভ পাবেন বলে মনে হয় না।