আমাদের বাংলাদেশের প্রায় 2 দশক পূর্ব থেকে মোবাইলের ব্যবহার চলতে থাকে ব্যাপকভাবে। মোবাইল ব্যবহারের পূর্বে বিভিন্ন অফিস আদালতে টেলিফোন ব্যবহার করা হতো। টেলিফোনের মাধ্যমে একটি অফিসের সাথে আরেকটি অফিসের যোগাযোগ এবং গুরুত্বপূর্ণ শহরের যোগাযোগ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হতো। কিন্তু টেলিফোনের বা টেলিফোন ব্যবহার করার মধ্যে ছিল অনেকটাই কষ্টকর। টেলিফোন সকল জায়গায় নিয়ে ঘুরে বেড়াতে পারা যেত না। কিন্তু পরে যখন তারবিহীন টেলিফোন প্রযুক্তির কারণে উদ্ভাবিত হলো তখন সবাই এই তারবিহীন টেলিফোন অর্থাৎ যাকে
মোবাইল ফোন বা মুঠোফোন বলা হয় সেটির ব্যবহার বেড়ে যেতে লাগলো। বাংলাদেশে বিভিন্ন কোম্পানি সেই মোবাইল ফোন গুলোর নেটওয়ার্কিং সিস্টেমের ব্যবসার জন্য এগিয়ে এলো। মোবাইল নেটওয়ার্কিং এর ব্যবসায় এগিয়ে এলো গ্রামীণফোন বাংলালিংক সিটি সেল এয়ারটেল এজাতীয় কোম্পানিগুলো। এদের সিম কার্ড বের জনগণের কাছে বিক্রয় করা হলো এবং তারা নেটওয়ার্ক সিস্টেম অর্থাৎ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় এর নেটওয়ার্ক সিস্টেমের টাওয়ার তৈরি করল।
বিভিন্ন জায়গা থেকে অর্থাৎ গোটা দেশ নেটওয়ার্কিং সিস্টেমের মধ্যে চলে এলো। তাই এখন আর মোবাইল ফোনগুলি ব্যবহার করতে নেটওয়ার্ক সিস্টেমের তেমন কোন সমস্যা হয় না। কিন্তু প্রথমে যখন এই সিস্টেমগুলো চালু হচ্ছিল তখন বিভিন্ন সমস্যায় পড়তো মানুষজনেরা। তখন মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কিং সিস্টেমের কোম্পানিগুলো যেমন গ্রামীণফোন banglalink citycell এরা বিভিন্ন জায়গায় তাদের কাস্টমার কেয়ার খুলল। অর্থাৎ কাস্টমার কেয়ারের কাজ হল মোবাইল ফোন গুলোর নেটওয়ার্ক সিস্টেম যদি ঠিকমতো না চলে তাহলে কোন ধরনের সমস্যায় তারা পড়ছে এবং সেই সমস্যাগুলো মিটানোর ব্যবস্থা করা। এজন্য মোবাইল নেটওয়ার্কিং সিস্টেমগুলোর কোম্পানি অর্থাৎ গ্রামীণফোন বাংলালিংক সিটি সেল
এরা শহর পর্যায়িত রয়েছে শহর পর্যায়ে থেকে গ্রাম অর্থাৎ উপজেলা থানা পর্যায়ে বা ইউনিয়ন পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের কাস্টমার কেয়ার দ্বারা চালু করল। অর্থাৎ যে কোন মানুষের মোবাইল নেটওয়ার্কিং সিস্টেমের যদি কোন ধরনের সমস্যা হয় তাহলে তারা সেই বিষয়টি বলে দেয় বা সেটি সচল করতে কি কি কাজ করতে হবে সেই কাজগুলো শিখিয়ে দেয় অথবা যদি কোন সমস্যা তারা মেটাতে পারে সেই সমস্যা গুলি তৎক্ষণা মিটিয়ে দেয়। তখন থেকেই অর্থাৎ মোবাইল ফোন ব্যবহারের প্রথম দিক থেকেই মোবাইল নেটওয়ার্কিং সিস্টেমের কোম্পানিগুলো তারা তাদের নিজস্ব কাস্টমার কেয়ার খুলল।
এই কাস্টমার কেয়ারগুলি থেকে সব সময় গ্রাহকদের জন্য সেবা করা হতো। অর্থাৎ গ্রাহকেরা কিভাবে মোবাইল নেটওয়ার্ক সিস্টেমের মধ্যে ভালো থাকতে পারে সেই বিষয়গুলি আমাদের দেখে দিতে হয়। তাহলে এখন সেই বিষয়গুলি অর্থাৎ আমরা বিভিন্ন কোম্পানির মোবাইল বা কাস্টমার কেয়ার গুলো কোথায় কোথায় অবস্থিত এবং সেই কাস্টমার কেয়ার গুলোর নম্বরগুলো আপনাদের দেবো। আপনারা তখন অবশ্যই এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন আপনার নিকটস্থ কোন কাস্টমার কেয়ারটি রয়েছে এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করার মোবাইল নম্বর বা টেলিফোন নম্বর।
তাহলে চলুন আপনারা এখন মোবাইল কাস্টমার কেয়ার গুলো নাম্বার আমাদের এখান থেকে দেখতে থাকুন। কারণ এখনো ওই ধরনের সমস্যা গুলি আমাদের মোবাইলে বা মুঠোফোনে হয়ে থাকে। তখন সেই নেটওয়ার্ক সিস্টেম যে সমস্যা গুলি রয়েছে সে সমস্যাগুলো দূর করতে না পারলে আমাদের জন্য অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তাহলে চলুন আমরা এখন মোবাইল নেটওয়ার্ক সিস্টেমের সেই সমস্যা গুলি দেখানোর জন্য কাস্টমার কেয়ারের নম্বর গুলো দেখবো এবং নিজ এলাকার কাস্টমার কেয়ার গুলির নম্বর অর্থাৎ মোবাইল নম্বর আমরা দেখে রাখব।
তাহলে অবশ্যই আমরা মোবাইল নেটওয়ার্ক সিস্টেমের সকল সেবা গুলো পেয়ে যেতে পারবো। এ ধরনের যেকোন তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি। কারণ হলো আমরা সব সময় আপনাদের জন্য ভালো সেবাগুলো দেওয়ার চেষ্টা করে থাকি। কারন আমরা জানি যে বিভিন্ন ধরনের তথ্য গুলি আমাদের দৈনন্দিন চলার পথে প্রয়োজন হয় বা হতে পারে। আর সেই তথ্যগুলি আমরা আপনাদের জন্য উপস্থাপন করি। তাই আপনারা আমাদের সাথে থাকবেন বলে আমরাও আশা করি।