দাউদ একজিমা এর ঔষধ এর নাম

সাধারণত আমরা জানি যে দাউদ এক্সিমা হল এক প্রকারের ঘা। বিশেষ করে শরীরের বিভিন্ন ধরনের চিপা চাপা জায়গায় এই ঘা গুলো হয়ে থাকে। দাউদ একজিমা বিখাউজ ঘা আমাদের বাংলাদেশে একেবারে প্রচলিত নাম রয়েছে এদের। এবং এই ঘা এর সাথে অনেকেই পরিচিত রয়েছে বলে মনে করা হয়। সাধারণত যদি অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন থাকা যায় তাহলে এই ঘা এর আক্রমণ ঘটে। এবং একবার যদি কোন মতে এই ধারাগুলো আমাদের শরীরের বাসা বাঁধতে পারে তাহলে দীর্ঘদিন পর্যন্ত এর অত্যাচার আমাদের সহ্য করতে হয়।

তাই কোন মতে যাতে এই দাউদ একজিমার ঘা গুলো না হয় সে চেষ্টা করতে হবে। তবে এই ঘা গুলো যদি একবার হয় তাহলে অতি দ্রুত কিভাবে তাদের নির্মূল করা যায় সেই বিষয়ে আমাদের ভাবতে হবে। বর্তমান সময়ে চিকিৎসা বিজ্ঞান যেহেতু অনেক দূর এগিয়েছে তাই আমাদের ভেবে নিতে হবে যে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই দাউদ একজামা ঘার এর ঔষধ খেয়ে অথবা স্থানে মাখিয়ে সেটিকে নির্মূল করার ব্যবস্থা করা। তাই আপনারা যারা আমাদের এখান থেকে দাউদ একজিমা এর ঘা এর ঔষধ গুলো তার নাম জানতে এসেছেন। আমরা এখন অবশ্যই আপনাদেরকে এই ঘায়ের নাম গুলো জানিয়ে দেবো।

দাউদ একজিমা এর ঔষধ এর নাম

কয়েক প্রকারের একজিমা ঘা হতে পারে। এই বিভিন্ন প্রকার এক জামাগুলোর মধ্যে রয়েছে- এটোপিক ডার্মাটাইটিস, নিউমুলার একজিমা,ডিশিড্রোটিক একজিমা, স্ট্যাসিস ডার্মাটাইটিস,সেৱরহেইক ডার্মাটাইটিস ইত্যাদি। এই প্রকার সবগুলোই একজিমা আমাদের শরীরে হতে পারে। আপনি সাধারণত দেখবেন যে আপনার শরীরের যখন ত্বক সুস্থ হয়ে যায় এবং অতিরিক্ত চুলকানি হচ্ছে তখন এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে বলে মনে করা হয়। এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এগুলো চিপা জায়গা অর্থাৎ দুই আঙ্গুলের মাঝখানে অথবা

আপনার পেটের কিনারে এ ধরনের জায়গা গুলোতে বেশি হয়ে থাকে। তবে দাউদ একজামা হওয়ার জন্য যে আলাদা আলাদা জায়গায় প্রয়োজন এমনও কিন্তু কথা নয়। আর এই দাউদ এক জামা গুলো যদি হয় তাহলে আপনাকে অবশ্যই ওষুধ লাগাতে হবে এবং কখনো কখনো আপনার মুখে ঘার ঔষধ রয়েছে। একই সঙ্গে আপনি ঔষধ লাগাবেন এবং মুখে খাবেন তাহলে খুব দ্রুত এই ঘা থেকে রক্ষা পাবেন বলে আশা করি। তাহলে এখন আমাদের তো কি হয়েছে এই দাউদ বা একজিমার ঔষধ গ্রহণ করে সেই ওষুধের নাম আপনাদেরকে বলে দেওয়া।

সাধারণত আপনি যদি দাউদ এক্সমা থেকে রক্ষা পেতে চান তাহলে নিচের এই কাজগুলো আপনাকে করা উচিত। সেগুলো হলো চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা, একজামা এড়ানোর জন্য সাধারণত শক্ত সাবান পরিহার করা, নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ক্রিম বা অয়েন্টমেন্ট ব্যবহার করতে হবে। থাক সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। গরম জলে স্নান করাই ভালো। আর স্নান সাধারনতা 10 থেকে 15 মিনিটের বেশি করা ভালো নয়। এভাবেই আপনি দূর করতে পারবেন আপনার দাউদ বা একজিমা ঘা। এছাড়াও যদি আপনার আরো বেশি হয় অর্থাৎ এভাবে চলার পরও যদি আপনি দেখেন

যে আপনার ঘা শুকাচ্ছে না বা আপনার ঘা নির্মূল হচ্ছে না তখন অবশ্যই সেখানে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কোন ঔষধ নিয়ে লাগাবেন বলে মনে করি। তাহলে ঔষধ যদি খান তাহলে ভিতর থেকে সম্পন্ন ঘা বের হয়ে নির্মূল হবে এবং উপরের ঘা এর জন্য কিছু মলম বা ক্রিম রয়েছে সেগুলো আপনাকে ব্যবহার করতে দেবে। এ ধরনের তথ্যগুলি যদি আপনার জানতে হয় তাহলে অবশ্যই বারবার আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করবেন। আপনারা এটা জানেন যে আমরা সব সময় আপনাদের জন্য সত্য তথ্য এবং সঠিক তথ্য দিয়ে আপনাদেরকে সাহায্য করি। তাই যেকোনো সময় যেকোনো ধরনের তথ্য জানার জন্য অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট আপনারা বেছে নিতে পারেন।

Leave a Comment