সাধারণত ধাতুর বৈশিষ্ট্য গুলি যদি আমরা খেয়াল করি তাহলে দেখা যায় যে, যে সকল বস্তুকে পিটিয়ে পাত করা যায় এবং আঘাত করলে টুং টাং শব্দ হয় এবং সহজেই বাঁকানো সম্ভব সেই সকল পদার্থকেই সাধারণত ধাতু বলে। এছাড়াও আরো বলা যায় যে যে সকল মৌলিক পদার্থ সাধারণ অবস্থায় কঠিন অবস্থায় থাকে এবং সেগুলো দৃঢ় হয় আবার উজ্জ্বল বা চকচকে হয়ে থাকে ওজনে ভারী আঘাত করলে ঝমঝম শব্দ হয় এবং এই পদার্থ গুলি তাঁবও বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়ে থাকে এবং এগুলোকে সাধারণত ধাতু বলে আখ্যায়িত করা হয়। আমরা আমাদের
চারপাশে অনেক ধরনের এই ধাতু দেখতে চাই এবং আমাদের গৃহস্থালী কাজকর্মে অনেক ক্ষেত্রেই অর্থাৎ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ধাতুর ব্যবহার হয়ে থাকে। যেমন আমরা কৃষি কাজ করতে গেলে যে সকল পদার্থগুলো বেশিরভাগ প্রয়োজন হয় সেই সকল তথ্যগুলো সাধারণত ধাতুর তৈরি। কৃষি যন্ত্রপাতি সবগুলোই প্রায় ধাতুর তৈরি হয়ে থাকে। তাই ধাতু আমাদের জীবনে অবশ্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপকারী পদার্থ। আর এই উপকারী পদার্থগুলো সম্পর্কে আজকে আমরা আপনাদেরকে বিশদভাবে জানাবো। এবার দেখি অধাতু কাকে বলে।
অধাতু কাকে বলে
অর্থাৎ ধাতু বাদ দিয়ে যে পদার্থ গুলি আমরা আমাদের পরিবেশে দেখতে পাই সেই উপাদানগুলোকে সাধারণত অধাতু বলা হয়। ইট কাঠ পাথর মাটি পানি বায়ু ইত্যাদি সবগুলি অধাতু। তাই পৃথিবীর সমস্ত বিষয়গুলিকে বা পদার্থ গুলিকে সাধারণত যদি দুই অংশে বিভক্ত করা যায় তাই বলা যায় যে অন্যগুলো অধাতু। তারপরেও আমরা এখন দেখব যে কথা তুই কাকে বলে এবং অধাতুর বৈশিষ্ট্য কি বা অধাতুর সংজ্ঞা ইত্যাদি বিষয়গুলো। তাহলে পালাতে আছে সব পদার্থ তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী নয় সেগুলোকে সাধারণত অধাতু বলা হয়। আবার অধাতুর আরেকটি উদাহরণ
হল সেগুলোকে আঘাত করলে ঝনঝন শব্দ হয় না এবং পিটালে পাথর বানানো যায় না। এ সকল বিষয়গুলি যদি আমরা মনে রাখি তাহলে অবশ্যই সেটিকেই অধাতু বলে গণ্য করা হবে। তাহলে আপনারা এখানে ধাতু এবং অধাতু বলতে কী বোঝায় এবং সেগুলো কি সেই সকল সম্পর্কে অবশ্যই বুঝে নিতে পারলেন। এখন আমাদেরকে দেখে নিতে হবে যে ধাতু এবং আঘাতের মধ্যে পার্থক্য কি সে বিষয়টি। কারণ ধাতু এবং আঘাতের মধ্যে অবশ্যই অনেক ধরনের পার্থক্য রয়েছে। এবং ধাতু অধাতুর মধ্যে পার্থক্য কোনটি কোনগুলো সে বিষয়গুলি এখন আমরা দেখব। তাহলে চলুন ধাতু এবং অধাতুর মধ্যে পার্থক্য কি সে বিষয়টি দেখি।
ধাতু ও অধাতুর মধ্যে পার্থক্য
যে প্রাকৃতিক উপাদান গুলো শক্ত চকচকে অস্বচ্ছ এবং ঘন তাকেই সাধারণত ধাতু বলা হয়। যেসব রাসায়নিক পদার্থ নরম চকচকে নয় স্বাস্থ্য এবং ভঙ্গুর সেগুলোকে অধাতু বলা হয়। আবার ধাতুগুলো সাধারণত বিদ্যুৎ পরিবাহী আর অধাতু বিদ্যুৎ পরিবাহী নয়। ধাতু সাধারণ তাপমাত্রায় কঠিন হয়। অপরদিকে দেখা যায় যে, অধাতু গুলো কঠিন বা বায়বীয় আকারে পাওয়া যায়। তাহলে আপনারা এখান থেকে ধাতু এবং অধাতুর মধ্যে পার্থক্য কোনগুলো হতে পারে সাধারণভাবে যে পার্থক্যগুলো পরিলক্ষিত হয় সব পার্থক্যগুলোই এখানে আপনাদের উদ্দেশ্যে আমরা স্থাপন করেছি।
তাই আপনারা আজকে এই বিষয়গুলি দেখে নিতে পারেন যে বিষয়গুলি জানার জন্য আপনারা আমাদের এখানে এসেছিলেন। আর এ সকল তথ্যগুলি যদি আপনারা ঠিকমত পাওয়ার আশা করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে বারবার ভিজিট করবেন এবং আমাদের সাথে থাকবেন। কারণ আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের ওয়েবসাইটে মানুষের জনজীবনে যে তথ্যগুলো প্রয়োজন হয় সেই তথ্যগুলো সবার আগে প্রকাশ করার। আর এই ধরনের সকল তথ্য সব সময় যদি পেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনারা আমাদের সাথে থাকবেন এবং যে বিষয়গুলি আপনাদের প্রয়োজন হবে সবকিছু গুলোই আমাদের এখানে দেখে নিবেন আপনারা এখান থেকেই পাবেন বলে আশা করি।