বর্তমান সময়ে বিজ্ঞান আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে এবং সকল রোগের চিকিৎসা করা সম্ভব হয়েছে। এখন সিজোফ্রেনিয়া নামের এই রোগটি খুব সহজেই ভালো হয়ে যাচ্ছে। তাই এই রোগী যদি কোন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে তাদের দূরে ঠেলে না দিয়ে তাদের সঠিকভাবে চিকিৎসা গ্রহণ করুন আপনি যদি তাদের সঠিকভাবে চিকিৎসা দেন তাহলে অবশ্যই সে খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবে।
আমাদের আজকে আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জানাবো কিভাবে আপনারা এই রোদে আক্রান্ত হলে সেই রোগ থেকে রেহাই পেতে পারেন বা সুস্থ হতে পারেন। পুরো আটিকাটি পড়লে আপনারা বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবেন তাই চলুন পড়ে নেয়া যাক পুরো আর্টিকেলটি।
বেশ কিছু কারণে সিচুফোর্নিয়া এই রোগটি হয়ে থাকে
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, রোগজনিত অক্ষমতার প্রথম ১০টি কারণের একটি সিজোফ্রেনিয়া। বাংলাদেশ সরকারের সর্বশেষ জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য জরিপে (২০১৮-২০১৯) দেখা যায় যে, জনসংখ্যার প্রতি ১০০ জনের এক জন এই রোগে আক্রান্ত। সাধারণত ১০ থেকে ২৫ বছরের ছেলেরা এবং ২৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সি মেয়েরা প্রথম এই রোগে বেশি আক্রান্ত হন। বর্তমান বিশ্বে এই রোগীদের সংখ্যা প্রায় ২ কোটি ৬০ লাখ—যাদের ৯০ ভাগের বেশি আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশে বসবাস করেন।
আপনি যদি এই রোগের সঠিক চিকিৎসা করেন তাহলে অবশ্যই আপনি এই রোগ থেকে রেহাই যেতে পারেন এই রোগ এমন কোন ধরনের রোগ না দিয়ে এটা হলে আপনাকে অনেক বেশি চিন্তিত হতে হবে। যেকোনো রোগ হলেই সেটা চিকিৎসা রয়েছে বর্তমান সময়ে চিকিৎসা ব্যবস্থা অনেক উন্নত হয়েছে আমাদের বাংলাদেশে আস্তে আস্তে চিকিৎসার ব্যবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। আমরা যে কোন সমস্যাই অসুস্থ হলে এখন খুব সহজেই বাহিরের দেশে গিয়ে চিকিৎসা করাতে পারছি।
এ রোগটি হলো মানসিক রোগ তাই এই রোগ থেকে বাঁচতে হলে রোগীকে অবশ্যই একা একা রাখা যাবে না সব সময় তাকে চেষ্টা করতে হবে মানুষের মধ্যে রাখার। আপনি যতই তাকে মানুষের মধ্যে রাখতে পারবেন তিনি তত তাড়াতাড়ি এ রোগ থেকে মুক্তি পাবে সে যত বেশি একা থাকবে সে আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পড়বে তাই অসুস্থতা থেকে বাঁচতে হলে অবশ্যই এ রোগীকে আপনাকে সময় দিতে হবে না হলে আপনি তাকে সুস্থ করতে পারবেন না।
পুরো বিশ্বে এই রোগ ছড়িয়ে পড়েছে তবে এই রোগে শুধু ছেলেনা মেয়েছেলে রোগের সমান সমান আক্রান্ত হচ্ছে বর্তমান সময়ে, বাংলাদেশের প্রতি 100 জনের মধ্যে একজন এই মানসিক রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বর্তমান সময়ে। পড়াশোনার চাপ, পারিবারিক চাপ তিন ঘটিত সমস্যা ব্যবসা সমস্যার কারণে, আমরা এখন এ ধরনের ঝামেলায় পড়ে থাকি।
এই রোগটি যেকোনো বয়সের মানুষের হতে পারে তবে ১৫ থেকে শুরু করে ত্রিশ বছরের ছেলে ও মেয়েদের এই রোগ বেশি হয় কারণ এই সময়টাই ছেলেমেয়েরা অনেক বেশি চিন্তা থাকে নিজে কি সিদ্ধান্ত নেবে সে বিষয়ে তারা বুঝে না এর কারণে তারা ভুল পথে পা বাড়ানোর কারণে মানসিক দুশ্চিন্তার কারণেই সমস্যাই ভুগে থাকে।
যেসব রোগী এ রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে তাদের কথা বলার ধরন স্বাভাবিক মানুষের চেয়ে আলাদা হয়ে যায়। যখন একটি রোগী এই রোগে আক্রান্ত হবে তখন তিনি দেখবেন নিজের যত্ন নেওয়া বন্ধ করে দেবে সে স্বাভাবিক জীবনে থাকতে পারবে না।
এ রোগ হলে একজন রোগী সব সময় ক্লান্তি অনুভব করবে মানসিক এই রোগের সাধারণ বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে। রোগ হলে একটি রোগীর ঘুমের সমস্যা আমার মনের সমস্যা মানসিক চাপ সহ নানা রকম ক্লান্তি আসতে পারে।
এ রোগে একান্ত হলে মানুষ বেশি ব্যথা মাথাব্যথা ও মানসিক অসুস্থতার মধ্য দিয়ে দিন পার করে। তাই অতিরিক্ত টেনশন থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে কোন কিছু নিয়ে এত বেশি দুশ্চিন্তা কোন কারণ নেই।