টি এইচ আই আর এস। একজিমা আসলে এক ধরনের চর্মরোগ। আমরা জানি যে যদি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকা যায় এবং অস্বাস্থ্যকর বা নোংরা ঘাটাঘাটি করলে অথবা নোংরা কাপড় চোপড় পড়লে নোংরা পানিতে গোসল করলে অবশ্যই এ ধরনের চর্মরোগ হয়ে থাকে। এখন আমাদের দেখে নিতে হবে আসলে একজিমা কি ধরনের রোগ এবং কেন এই রোগটি
আমাদের শরীরে বাসা বাঁধে। আসলে আগেই বলেছিলাম যে একজিমা এক ধরনের চর্মরোগ যা বাংলাদেশে পামা, বিখাউজ, কাউর ঘা, ইত্যাদি স্থানীয় নামে পরিচিত হয়ে থাকে। তবে এই একজিমাকে চিকিৎসাশাস্ত্রে সচরাচর এটপিক ডার্মাটাইস, বা ইংরেজি নাম atopic dermatitis হিসেবে উল্লেখ করা হয়। একজিমাকে সাধারণত বংশগত কারণ হিসেবেই উল্লেখ করা হয়ে থাকে।
যদি কারো এই রোগ হয় তাহলে ত্বকের বিশেষ কোন কোন স্থানে প্রদাহ সৃষ্টি হয়। আক্রান্ত জায়গা সাধারণত দেখা যায় যে, লালাভ অর্থাৎ লালচে বর্ণের হয়ে থাকে। আক্রান্ত স্থানে অনেক সময় পুঁজবটি জন্মে, চুলকায়, রস ক্ষরণ হতে পারে এবং দেখা যায় অনেক সময় মামড়ি পড়ে। তবে এই এই রোগটি সংক্রামক রোগ হিসেবে দেখা হয় না বা সংক্রামক রোগ নয়। তবে দেখা যায় যে এই রোগের প্রভাবে বা এই রোগ থেকে হাঁপানি এবং সে ফিভার হয়ে থাকতে পারে। এটি দীর্ঘমেয়াদি
সমস্যা যাতে অতি শীষ কে ত্বক ফেটে যায়, পুরু হয়ে যায়। চুলকানির সৃষ্টি হয় এবং অনেক সময় ফুসকুড়ি হতে পারে। মানুষের শরীরে আসলে কি কারনে একজিমা হতে পারে এ কারণটি এখনো জানা যায়নি। তবে মনে করা হয় এর অন্তর্ভুক্ত কারণে একজিমা হতে পারে। অর্থাৎ যাদের অ্যালার্জি রয়েছে এই অ্যালার্জির বই প্রকাশ এক জুমার মাধ্যমে ঘটতে পারে বা হতে পারে। তাই আমাদের যাদের এলার্জি রয়েছে তারা অবশ্যই সাবধানে থাকতে হবে যাতে করে তারা যেন এই একজিমার শিকার না হতে পারে।
শরীরের যে কোন স্থানেই একজিমা দেখা দিতে পারে। তবে বিশেষ করে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, হাত, পা, বাহু, হাঁটুর বিপরীত পৃষ্ঠ, গোড়ালি, হাতের কব্জি, ঘাড়, ঊর্ধ্ব বক্ষস্থল ইত্যাদি অংশে এক জমা বেশি পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। একজিমা থেকে সেরে ওঠার জন্য আজ অবধি কোন ঔষধ এখনো তৈরি হয়নি। তবে তোমাকে নিয়ন্ত্রণ করার বিষয়ে বেশ কিছু ঔষধ রয়েছে তার মধ্যে আপনারা এমোলিয়েণ্টস Emollients , এবং স্টেরেয়ড মলম steroid ointments চিকিৎসকের পরামর্শ
অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এই ওষুধ দুটি ব্যবহার করে দেখা গেছে যে একটিমাত্র অনেকটাই তারা কমিয়ে রাখতে সামর্থ্য। তাই যেকোনো অসুখ মানুষের জন্য অনেক ক্ষতিকর এবং মানুষের মানসিক চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কথায় আছে যে যার ঘা তারই ব্যথা। আসলে সে সব কথা বিবেচনা রেখে আমাদেরকে সব সময় চেষ্টা করতে হবে প্রকৃতিগতভাবে যতটা সম্ভব বেঁচে থাকার তাহলে অনেক ধরনের রোগ থেকে আমরা মুক্তি পেতে পারি। কৃত্রিমভাবে বেঁচে থাকতে গেলে অনেক ধরনের অসুবিধায় পড়তে হয়।
সেই অসুবিধা যাতে না পড়তে হয় এই কারণে আমাদের উচিত আমরা যেন এই ধরনের অসুবিধা থেকে দূরে থাকি। তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখানে এসেছিলেন যে, একজিমা রোগের ঔষধ কি সে বিষয়টি জানার জন্য। তবে আপনারা ইতিমধ্যে যে এই একজিমা রোগকে প্রতিরোধ করার জন্য কোন কোন ঔষধ জরুরি সে বিষয়ে আপনাদেরকে
পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তাই আপনারা এ ধরনের তথ্য যদি পেতে চান বা যে কোন তথ্য অর্থাৎ আপনার দৈনন্দিন জীবনে যে ধরনের তথ্য প্রয়োজন হতে পারে এ ধরনের সকল তথ্য পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে এসে খোঁজ করলে আপনারা পাবেন বলে আশা করি। তাই আমরা আপনাদেরকে বারবার বলতে থাকি যে আপনারা যে কোন কারন নিয়েই আমাদের ওয়েবসাইটে সে ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকতে পারেন।