ওভারিয়ান সিস্ট হল মেয়েদের জরায়ুতে এক ধরনের রোগ। ওভারের মধ্যে যখন বিভিন্ন কারণে জল জমে গিয়ে এক ধরনের থলি তৈরি হয়, চিকিৎসা বিজ্ঞানে এই থলিকেই বলা হয় ওভারিয়ান সিস্ট। আসলে এই ওভারিয়ান শিষ্ট হয় সাধারণত হরমোনের কারণে। তবে হরমোনের কারণ ছাড়াও আরো কিছু কিছু কারণে মহিলাদের এই ওভারিয়ান সিস্ট হতে পারে। অন্যান্য যে কারণে
ওভারিয়ান সিস্ট হয় তার মধ্যে রয়েছে মেয়েদের অল্প বয়সে পিরিয়ড শুরু হওয়া, অনিয়মিত পিরিয়ড, ছাড়াও অন্যান্য আরো কারণে ওভারিয়ান সিস্ট হতে পারে। আর এই ওভারিয়ান সিস্ট এর আক্রমণের কারণে মহিলারা নানান জটিলতায় ভুগে থাকেন। মহিলাদের এই জটিলতা থেকে বের হয়ে আসতে হলে অবশ্যই কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি জীবনে আচরণে মেনে চলা উচিত। যেমন তাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা প্রচুর পরিমাণে ব্যায়াম করা এবং অধিক মেদ ঝরিয়ে স্লিম থাকা।
তাহলে দেখা যাচ্ছে যে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সিস্টার সে যন্ত্রনা থেকে হয়তো মুক্তি পাবে। তবে সবকিছুই আমরা ঔষধের উপর নির্ভর না করে আমাদের জীবন আচরণে বিভিন্ন আচার ব্যবহার আচরণ ইত্যাদি পরিবর্তন করার মাধ্যমে শরীরকে সুস্থ রাখতে পারি। যেহেতু মেয়েদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শারীরিক পরিশ্রম অনেক কম তাই তাদের উচিত হবে তারা যেন নিয়মিতভাবে শরীর চর্চা বা ব্যায়াম করেন। শরীরচর্চা বা ব্যায়ামের মাধ্যমে অনেক রোগের উপশম হতে পারে। আজকে আপনারা আমাদের এখানে দেখতে এসেছেন যে, ব্যায়ামের মাধ্যমে ওভারিয়ান সিস্ট থেকে মুক্তির উপায়।
অর্থাৎ কোন ধরনের ব্যায়াম করলে আমরা অফারিয়ান সিস্ট থেকে মুক্ত হতে পারি সেই ধরনের কায়দা কৌশল বা ব্যায়ামের বিষয়ে বিস্তারিতভাবে আজকে আপনাদেরকে আমরা বলব। তাই আপনারা যেহেতু আজকে আমাদের এখানে এই ব্যায়াম বা ওভারিয়ান সিস্ট কোন ব্যায়াম করলে দূর হয় সে বিষয়টি জানার জন্য। আজকে হাওড়া অবশ্যই আপনাদেরকে এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। কারণ আমরা জানি ব্যায়াম করার মাধ্যমে নিজের শরীরকে সুস্থ রাখা সম্ভব।
ঔষধপত্র ছাড়া নিজের শরীরকে বা যে কোন মানুষ তার শরীরকে যদি সুস্থ রাখতে চায় তাহলে তাকে অবশ্যই ডায়েটিং সহ সকলের যেতে হবে। ওজন যদি বেড়ে যায় তাহলে অনেক রোগের বাসা বাঁধতে পারে। তাই সব সময় আমাদের বেঁচে থাকবে যে আমরা যেন যেকোনো পরিস্থিতিতেই থাকি না কেন সব সময় শারীরিক পরিশ্রম যদি করতে না পারি তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে ব্যায়াম করা উচিত। খাদ্য ফাঁসি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি আমাদেরকে অবশ্যই শারীরিক পরিশ্রম অর্থাৎ শারীরিক ব্যায়ামগুলো চালিয়ে যাওয়া উচিত বলেই মনে করা হয়।
কারণ আমরা জানি যে নিজের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলি যদি সঠিকভাবে আমরা ভালোভাবে সঠিকভাবে ঠিক রাখতে চাই তাহলে অবশ্যই ব্যায়ামের বিকল্প নেই। তেমনিভাবে দেখা যায় যে ওভারিয়ান সিস্ট থেকে মুক্তি পাওয়ার বিষয়টিও ব্যায়ামের নির্ভর করে। আপনি কোন ধরনের ব্যায়াম গুলি করলেন ওভারিয়ান সিস্টেম থেকে মুক্তি পেতে পারেন বা নিজের শরীরকে ভালো রাখতে পারেন সে বিষয়ে সম্পর্কে এখন মাসে সম্পর্কে আপনাদেরকে বলছি আপনারা শুনুন। রোজ সকালে ২০মিনিট জোরে হাঁটা, জগিং করা যেতে পারে। সাইক্লিং করতে পারেন।
সাঁতারও খুব ভাল এক্সারসাইজ়। এর সঙ্গে ফ্রি-হ্যান্ড ব্যায়াম যোগ করে নিন শারীরচর্চার তালিকায়। এসব বেঙ্গলি যদি আপনি প্রত্যেকদিন নিয়মিতভাবে করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার শরীরের ঘাটতি যে চর্বি বাড়তে যে ক্যালরি সেগুলো মুক্ত হয়ে আপনি একজন সুঠাম বা স্লিম মানুষের পরিণত হবেন। তাই আপনারা নিয়মিত ব্যায়াম করুন এবং শুধুমাত্র ওভারিয়ান সিস্ট নয় যেকোনো রোগ থেকে দূরে থাকুন। এই ধরনের যেকোনো তথ্য অর্থাৎ আপনার দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনে আসে এ ধরনের বিভিন্ন তথ্য পেতে হলে আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকবেন। তাহলে দেখবেন যে আপনি আপনার প্রাত্যহিক যে তথ্যগুলি প্রয়োজন হতে পারে সব তথ্যগুলোই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পেয়ে যেতে পারছেন।