সাধারণত যে সময় বাজে দিনে আমরা জন্মগ্রহণ করে থাকি সেটিই হল আমাদের জন্ম তারিখ। আর একজন সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে অবশ্যই বর্তমান সময়ে নিকটস্থ পৌরসভা ইউনিয়ন কাউন্সিল অথবা উপজেলা পরিষদ বিভিন্ন জায়গায় আমাদের জন্ম নিবন্ধন লিপিবদ্ধ থাকে। আর এই জন্ম নিবন্ধন যখন লিপিবদ্ধ থাকে তখন অবশ্যই এই জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করেই সরকারি কর্মচারী কর্মকর্তাগণ চিহ্নিত করে থাকেন বাংলাদেশের নাগরিক কিনা এই বিষয়টি। আবার পৌরসভা থেকে বাদ ইউনিয়ন কাউন্সিল থেকে এই জন্ম নিবন্ধনের সূত্র ধরে পরবর্তীতে তারা নাগরিক কেনা এই দেশের
সেটিতে চিহ্নিত হয় এবং তার বয়স কত হলো ১৮ বছর হল কিনা এই বিষয়গুলো বিবেচনা করা হয়ে থাকে। আর এই জন্য আপনারা যে বিষয়টি জানতে এসেছেন যে জন্ম তারিখ দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করা। আপনার জন্ম তারিখ দিয়ে আপনি অবশ্যই ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার জন্ম তারিখে হয়তো হাজার হাজার মানুষ দেশে জন্মগ্রহণ করেছে কিন্তু এই হাজার হাজার মানুষের মধ্যে আপনার জেলা এবং গ্রাম অনুযায়ী অবশ্যই সেটি চলে আসবে এবং আপনি সেখান থেকে আপনার ভোটার আইডি কার্ড বের করে নিতে পারবেন। তাই এটি সম্ভব বলেই মনে করা হয়।
ভোটার আইডি
সাধারণত আমরা NID অর্থাৎ ন্যাশনাল আইডি কার্ডকে ভোটার আইডি বলে অভিহিত করে থাকি। কারণ আপনারা জানেন যে আমাদের দেশে ভোটার আইডি কার্ড বলে কোন কার্ড নেই। আমাদের যেটি আছে সেটি হল জাতীয় পরিচয় পত্র। এবং এই জাতীয় পরিচয় পত্র অবশ্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কার্ড। কারন আপনি বাংলাদেশের নাগরিক কিনা এই সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য এই কার্ড নিশ্চিত করে থাকে। অর্থাৎ আপনার যদি জাতীয় পরিচয় পত্র থাকে তাহলে সেখানে আপনার বয়স সহ যাবতীয় কিছু
উল্লেখ করা রয়েছে। আর ভোটার কার্ড বা ভোটার লিস্ট হলো আলাদা বিষয়। অর্থাৎ আমাদের দেশে 18 বছর পূর্ণ হলে একজন ব্যক্তি ভোট দিতে পারে। আর তাই ১৮ বছরের পূর্বে সেই লিস্ট করা হয় এবং ১৮ বছর হলে সেই লিস্ট পাবলিস্ট হয় এবং সে ভোট দিতে পারে। এনআইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র তার আগে অর্থাৎ ১৮ বছরের আগে এবং পরে যে কোন সময় সেটি হতে পারে। তবে সর্ব প্রথম ভাব প্রথমে সাধারণত জন্ম নিবন্ধন কার্ড হয় জেটি দিয়ে বিভিন্ন ধরনের শিক্ষার্থী বা বাচ্চাদের দেশের যাবতীয় কাজকর্ম সম্পন্ন করা যায়।
জন্ম তারিখ দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করা
আবার বলছি ভোটার আইডি কার্ড বলতে সাধারণত জাতীয় পরিচয় পত্র কে বোঝাচ্ছে। আর জাতীয় পরিচয় পত্র একজন ব্যক্তির জন্য অবশ্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ বাংলাদেশের যে কোন কাজ করতে গেলে তাকে এই জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর দিতে হয় এবং জাতীয় পরিচয় পত্র সেখানে সাবমিট করতে হয়। যেহেতু এটি সরকার দিয়ে থাকে তাই যেকোনো সময় এটি বের করার জন্য অবশ্যই আপনি বাংলাদেশের একটি সার্ভার আছে সেই সার্ভারে নক করলেই আপনি সেই বিষয়টি পেয়ে যাবেন। এখন আপনার জন্ম তারিখ দিয়ে সে বিষয়টি বের করতে পারেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো এই যে, আপনি আপনার জন্ম তারিখ দিয়ে কখনোই ভোটার কার্ড বা যাকে
আমরা জাতীয় পরিচয় পত্র বলছি সেটি বের করা সম্ভবপর নয় বলেই মত দেওয়া যাচ্ছে। আরো ভালোভাবে বললে আপনাদেরকে বলতে হয় যে,জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করা যায় না। অথবা, জন্ম নিবন্ধন নম্বর ব্যবহার করে জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি নম্বর জানারও কোন সুযোগ নেই। তবে ভোটার নম্বর বা ভোটার ক্রমিক নম্বর দিয়ে উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য বের করতে পারবেন। তাহলে আপনারা এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন এবং আমাদের পাশে থাকবেন বলে আশা করি।