গলায় যদি খুসখুসে কাশি হয়ে থাকে তাহলে সেটা খুবই বিরক্তিকর কারণ হয়ে থাকে। কোন একটা গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আপনারা অ্যাটেন্ড করেছেন এবং সেখানে অ্যাটেন্ড করার পর খুব সুন্দর ভাবে মনোযোগ দিয়ে প্রত্যেকটি বিষয়ে শোনার জন্য মনস্থির করেছেন। কিন্তু সেই সময় যদি আপনার খুশখুসে কাশি ওঠে তাহলে সেই সমস্যা আপনার নিজের সমস্যা হওয়ার পাশাপাশি আরো অন্যান্য অডিয়েন্সের সমস্যার সৃষ্টি করবে। তাছাড়া গলায় যদি অনবরত খুসখুসে কাশি হতেই থাকে তাহলে রাত্রেবেলা ঘুমোতে অনেক বেশি সমস্যা হয়। আর এ সেই জন্য এই পোস্টের মাধ্যমে খুসখুসে কাশির ঔষধ বিষয়ে আমরা আলোচনা করব যাতে করে আপনারা কার্যকরী উপায়ে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
বিভিন্ন মানুষের এলার্জি রয়েছে এবং বিভিন্ন এলার্জি তাদের খুব দ্রুত সংক্রমিত করতে পারে বলে এই ধরনের খুশখুসে কাশি হয়ে থাকে। আবার কারো কারো অ্যাজমা সমস্যা রয়েছে এবং কেউ কেউ অতিরিক্ত পরিমাণে ধূমপান করার কারণে এই সমস্যাগুলোর ভিতর দিয়ে যান। তাই এ সকল সমস্যা আপনাদেরকে সবসময় এড়িয়ে চলতে হবে এবং আবহাওয়া যদি পরিবর্তনের বিষয়গুলো চলে আসে তাহলে সেটা অবশ্যই আমাদেরকে মেনে চলতে হবে এবং সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
আর যদি খুশখুসে কাশি হয়ে থাকে তাহলে কি সেই খুশখুসে কাশি থেকে বাঁচার জন্য আপনারা ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করে সেই অনুযায়ী ভাল কোম্পানির সিরাপ অথবা ভালো কোম্পানির ওষুধ সেবন করতে পারেন। একটানা যদি খুসখুসে কাশি উঠে যায় তাহলে সেটা আপনাদের কোন কাজেই মনোযোগী হতে দিবে না অথবা সময় গুলো আপনার ভালো যাবে না। তাই খুশখুসে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই এক কাপ করে আদা চা পান করতে পারেন।
এছাড়া আপনারা যদি সারা দিনের ভেতরে আদা কুচি পানি জাল দিয়ে সেটা তিন-চারবার করে পান করতে পারেন তাহলে শুষ্ক কাশি কমে যাবে। তাই এই নিয়মগুলো অনুসরণ করার পাশাপাশি আপনারা যদি আরও কোন নিয়ম জানতে চান তাহলে বলবো যে একটা সমপরিমাণ পানি নিতে হবে এবং সেখানে হলুদের গুড়া ও মৌরি দিয়ে হারবাল চা বানিয়ে নিতে হবে। তারপরে সেটা দিনে তিনবার করে পান করলে আপনাদের এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এছাড়াও আপনারা খুশখুসে কাশির জন্য পেঁয়াজ ব্যবহার করতে পারেন এবং পেঁয়াজ ব্যবহার করার নিয়ম এখান থেকে জেনে নিন।
খুসখুসে বিরক্তিকর কাশির ঔষধ
কাশির ক্ষেত্রে আপনারা যখন আরো কোন নিয়ম জানতে চাইবেন তখন পেঁয়াজের রস উপরে উল্লেখ করা রয়েছে বলে আধা চা চামচ পেঁয়াজের রস নিতে হবে। সেই পেঁয়াজের রসের সঙ্গে আপনারা অবশ্যই এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নেবেন এবং চায়ের মত করে সেটা আপনাদেরকে পান করতে হবে। এভাবে প্রতিকার ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারেন এবং সবচেয়ে ভালো হয় যদি রাতে ঘুমানোর সময় আপনারা বিশুদ্ধ মত সংগ্রহ করে নিয়ে সেটা এক চামচ খেতে পারেন।
খুসখুসে বিরক্তিকর কাশি দূর করার উপায়
তাছাড়া এই কাশি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমরা যদি খুব দ্রুত কোন উপকার পেতে চাই তাহলে এক পিস লবঙ্গ মুখের ভেতরে নিয়ে হালকা করে চাপ দিয়ে সেটার রস একটু একটু করে চুষে খেতে হবে। লবঙ্গ এভাবে খাওয়ার মাধ্যমে খুব দ্রুত উপকার পাওয়া যায় এবং যে কোন স্থান থেকে আপনারা খুব দ্রুত নিজের কাশিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। তাই দৈনন্দিন জীবনে ফুসফুসে হাসি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের সকল ধরনের প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য যদি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া সম্ভব হয় তাহলে খুবই উপকারে আসে।
খুশখুশে কাশির সিরাপ
কারণ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথমে জ্বর এবং সর্দি কাশি থেকে আমাদেরকে মুক্তি প্রদান করে। তাই খুশখুসে কাশির সিরাপ হিসেবে আপনারা যারা জানতে এসেছেন তাদেরকে বলব যে প্রত্যেকটা কোম্পানি তাদের নিজস্ব ভেরিয়েন্টে খুসখুসে কাছে সিরাপ বের করেছে বলে সকল নাম প্রদান করা সম্ভব নয়। খুসখুসে কাশির সঙ্গে যদি আরো কোনো সমস্যা থাকে থাকে তাহলে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ গ্রহণ করে সেই ওষুধ সেবন করাটাই ভালো হবে।