পিকনিকের সাথে রাখতে হলে আমাদের সব সময় সতেজ খাবার গুলো অর্থাৎ বেশি পরিমাণে শাক-সবজি টাটকা ফল ইত্যাদি খেতে হয়। টক জাতীয় ফলগুলো কিডনির জন্য বেশ উপকারী ভূমিকা পালন করে। যেমন আমলকি বাতাবি লেবু কমলা লেবু ইত্যাদি ফলগুলো কিডনি রোগের জন্য বেশ উপকারী ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই আমরা যদি প্রথম থেকেই এই অতি সংবেদনশীল অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলির প্রতি খেয়াল রাখি তাহলে মনে হয় অনেকটাই সুস্থ রাখতে পারব এইসব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলিকে। কিন্তু আমরা আমাদের জীবনে চরণে এই চিন্তা ভাবনা গুলো করতে চাই না। যেহেতু এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ-
প্রত্যঙ্গ গুলো শরীরের অভ্যন্তরে থাকে এবং আমরা এগুলো সচরাচ র কেন কোনভাবেই দেখতে পায় না তাই শুধুমাত্র অনুভবের উপর নির্ভর করে আমাদের বুঝতে হয় যে আমার ভেতরকার অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলি ভালো রয়েছে কিনা। আমাদের উচিত যদি বয়স ৩০ পেরিয়ে যায় তাহলে অবশ্যই বছরে অন্তত দুইবার করে ভেতরের এই অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলি ভালো রয়েছে কিনা সেটি ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে জেনে নেওয়া। আর যদি এই ছয় মাস পরপর যদি এই স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে থাকি তাহলে আমরা বলে দিতে পারব বা জেনে নিতে পারবো আমাদের শরীরের অবস্থা গুলো অর্থাৎ ভিতরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলির অবস্থা কেমন সেই বিষয়টি।
তাই আমাদের এই বিশেষ অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলোকে ভালো রাখার জন্য অবশ্যই সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে হবে। এবং ভেতরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলি যেমন কিডনি হার্ট ফুসফুস লিভার এই সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলি যেন ভালো থাকে সেদিকে সবসময় নজর রাখতে হবে। আর আমরা যদি এই দিকে বিশেষ নজর না দিতে পারি তাহলে একসময় আমাদেরই ক্ষতি।
আপনারা যারা আজকে জানতে এসেছেন যে কিডনি রোগের ভেষজ ঔষধ কি সেটি জানার জন্য। আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে সেই বিষয়টি জেনে নিতে পারবেন। কারণ আমরা এখন আপনাদেরকে অবশ্যই এই বিষয়টি সম্পর্কে জানাবো। আসলে সব ঔষধ বিশ্ব থেকেই উঠে এসেছে। এতক্ষণ আমরা যে কথাগুলো বললাম অর্থাৎ কি খেলে কিডনি ভালো থাকে সেই সকল বিষয়গুলোর মধ্যে দেখেন সবগুলোই লতাপাতা গাছ ফলমূল এ সকল।
তাই ভেষজ ঔষধ অবশ্যই কিডনির জন্য অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ। তবে আমাদেরকে কিডনিকে সুস্থ রাখার জন্য শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে নিয়মিতভাবে। যদি শারীরিক পরিশ্রম করার ক্ষেত্রে না থাকে তাহলে অবশ্যই নিয়মিত শরীর চর্চা করে যেতে হবে। ধূমপান এবং মদ্যপান থেকে বিরত থাকতে হবে। বয়স ত্রিশ এর উপরে চলে গেলে চিনির পরিমাণ কমাতে হবে
অর্থাৎ রক্তে যেন সুগার বা শর্করা পরিমাণ বেড়ে না যায় সেদিকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে। তারপর আমাদের আরেকটি বিষয় কিডনির জন্য অন্তত খুব ভালোভাবে মনে রাখতে হবে আর তা হলো যে কোন সময় তার শরীরে ব্যথা হলে ব্যথা নাশক ট্যাবলেট বা ব্যথা-নাশক ঔষধ গুলি খুব বেশি পরিমাণে খাওয়া যাবে না। কারণ আপনারা জানেন ব্যথা নাশক ঔষধ কিডনির জন্য বেশ ক্ষতিকারক একটি বিষয়।
তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখানে এই ভেষজ ঔষধ সম্পর্কে অর্থাৎ কিডনি রোগের ভেষজ ঔষধ সম্পর্কে জানতে এসেছেন আপনারা এখন সে বিষয়টি অবশ্যই জেনে যেতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখি কিডনি ভালো করার জন্য ভেষজ ঔষধ কোনগুলো আমরা খেতে পারি। কিডনি রোগ সারানোর জন্য ভেষজ ঔষধ খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। ত্রিফলা ওষুধটি অর্থাৎ ত্রিফলা মূলত ফলের তিনটি গুণকে সমানুপাতে মিশিয়ে তৈরি করা হয়।
আর এই ওষুধটি অনেক কার্যকরী হওয়ার কারণে বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে এই ঔষধটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিডনি রোগের জন্য এটি খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও কিডনি রোগের জন্য আরো যে ভেষজ ঔষধ গুলি রয়েছে তার মধ্যে রয়েছে, হলুদ, ধনেপাতা, আদা, এগুলো যদি আমরা খেতে পারি তাহলেও আমাদের কিডনিকে ভালো রাখা সম্ভব। এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকতে পারেন।