আমাদের সমাজে প্রচলিত আছে কেউ যদি একটু চোখে কম দেখে থাকে তাকে আমরা বাদুরের মতো অন্ধ এ কথাটি বলি এ কথাটি আসলে সম্পূর্ণ ভুল। কারণ বাদুর তার চোখ দিয়ে খুব ভালোভাবে দেখতে পারে। গ্রামের মানুষ এটা অনেকে জানে না তাদের শ্রাবণ শক্তি খুবই উচ্চমানের যা তারা অন্ধকারেও বুঝতে পারে। তাই বাদুর অন্ধকারে পোকামাকড় ধরতে এবং স্বীকার করতে পারে, এই কাজে তারা তাদের শ্রবণ শক্তিকে কাজে লাগায়। প্রক্রিয়াকে আমরা কি কর লোশন প্রক্রিয়া বলে থাকি। যেখানে মানুষের শ্রবন শক্তি পুনরুদ্ধকে বিশ কিলো হার্জ হয়ে থাকে। সেখানে বাদুরের হয়ে থাকে ১২০ হার্জ।
বাদুড় কিভাবে শব্দের মাধ্যমে পথ চলে
বাদুড় উচ্চশব্দ তরঙ্গ সৃষ্টি করে তার প্রতিধনের মাধ্যমে বাদুর পথ চলে। বাদুর জলার সময় উচ্চ শব্দ তৈরি করে এটা আপনারা সবাই জানেন। সেই শব্দ এটির সামনে বস্তু থেকে প্রতিফলিত হয়ে বাদুরের কানে ফিরে আসে তখন সে তার রাস্তা কে চিনতে পারে।
বাদুর কি চোখে দেখে
অনেকেই বলে থাকে বাদর চোখে দেখতে পায় না এ ধারণাটি আসলেই ভুল। বাদুর যদি চোখে দেখতে না পাই তাহলে তারা কিভাবে আকাশে উড়ে এটা আমাদের বুঝতে হবে। বাদর পোকামাকড় খেয়ে বেঁচে থাকে তাদের দৃষ্টিশক্তি এতই যে তারা ছোট ছোট পোকা দূর থেকে দেখতে পাই। আলো কম থাকলেও বাদুর যেকোনো জিনিস স্বীকার করে ফেলতে পারে। মানুষের চোখের চেয়ে বাদুড়ের চোখে দৃষ্টি শক্তি অনেক বেশি কয়েকটি অনুসন্ধানে এ বিষয়টি বেরিয়ে এসেছে।
আমরা চেষ্টা করেছি আপনাদের বাঁদরের বিষয়ে বেশ কিছু তথ্য দিতে। আপনারা হয়তো আমাদের এই পোস্টটি পড়ে বাদু সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়েছেন।