ভোটার আইডি কার্ড সাধারণত এমন একটি দলিল যে দলিল আপনি দেশের নাগরিক তার পরিচয় প্রদান করে। ভোটার আইডি কার্ড করতে টাকা লাগে এটা ভুল ধারণা ভোটার আইডি কার্ড করতে কোন ধরনের টাকা না। সাধারণত বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ১৮ বয়সের বেশি প্রত্যেকটি নাগরিককে একেবারে ফ্রিতে ভোটার আইডি কার্ড করিয়ে দেন। আপনি যদি মনে করেন ভোটার আইডি কার্ড করতে টাকা লাগে তাহলে সেটা একেবারে ভুল ধারণা এবং এটা কখনোই সম্ভব হতে পারে না। তাছাড়া ভোটার আইডি কার্ড করতে টাকা লাগে জিনিসটা জানতে চাচ্ছেন তাদেরকে বলব আর জানার প্রয়োজন নেই জেনে রাখুন ভোটার আইডি কার্ড করতে কোন টাকা লাগে না।
তবে হ্যাঁ টাকা লাগে এক ক্ষেত্রে সেটা হচ্ছে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন। কোন কারনে ভোটার আইডি কার্ড করতে গিয়ে যদি আপনার নিজস্ব তরফ থেকে কোন ধরনের ভুল হয় তাহলে সেই ভুল সংশোধনের জন্য অনলাইনের মাধ্যমে আপনাকে আবেদন করতে হবে। আর সেই ভুল সংশোধনের জন্য অতিরিক্ত টাকা আপনাকে প্রদান করতে হবে বিভিন্ন ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম এর মাধ্যমে। এখানে বিভিন্ন ধরনের ভুলের জন্য বিভিন্ন ধরনের টাকা প্রদান করতে হয় তাই এটা আপনি ভাবতে পারেন যে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য কত টাকা লাগে। আমি যতটুকু জানতে পেরেছি ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য ২৪০ টাকা এবং সর্বোচ্চ 340 টাকা পর্যন্ত লাগতে পারে। রাধিকার সংশোধন প্রচেষ্টা অনেক দীর্ঘ একটি প্রচেষ্টায় এখানে ছোট্ট পরিসরে সেটা বললে হবে না এটাকে ধাপে ধাপে বর্ণনা করতে হবে।
জাতীয় পরিচয় পত্র স্মার্ট কার্ড কিভাবে পাব
জাতীয় পরিচয় পত্র স্মার্ট কার্ড অনেকেই পাচ্ছেন কিন্তু আপনি পারছেন না। এখানে জরুরী ভিত্তিতে এই স্মার্ট কার্ড পাওয়ার কোন ব্যবস্থা নেই সাধারণত ধাপে ধাপে পুরো বাংলাদেশের প্রত্যেকটা নাগরিক কে স্মার্ট কার্ড প্রদান করা হয়। আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে আপনার এলাকাতে কখন স্মার্ট কার্ড প্রদান করছে এই বিষয়ে জানতে হবে এবং আপনি যখন জানতে পারবেন তখন যেই তারিখ আছে সেই তারিখে নির্দিষ্ট স্থানে উপস্থিত হয়ে সেখান থেকে ভোটার আইডি কার্ডের স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করতে পারেন।
স্মার্ট কার্ড কিভাবে বের করব
সাধারণত স্মার্ট কার্ড অনলাইন থেকে আপনি বের করতে পারেন না স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করার জন্য আপনাকে নির্বাচন কমিশন এর অফিসে উপস্থিত হতে হবে এবং সেখান থেকে স্মার্ট কার্ড আপনাকে সংগ্রহ করতে হবে। তবে স্মার্ট কার্ডের অনলাইন কপি যদি আপনি সংগ্রহ করতে চান তাহলে সেই ক্ষেত্রে স্মার্ট কার্ডের অনলাইন কপি সংগ্রহ করার জন্য আপনাকে আমাদের এই ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে যেখানে খুব সহজে দেওয়া আছে কিভাবে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করতে হয়।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের নিয়ম
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম অনেক বড় একটি নিয়ম এক্ষেত্রে সবার প্রথমে যিনি ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে চাচ্ছেন তাকে জানতে হবে কি কারনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করবেন এবং কোথায় সংশোধন করবেন। এজন্য অনলাইনের মাধ্যমে সবার প্রথমে সম্পূর্ণ ভোটার আইডি কার্ডের তথ্যগুলো যাচাই বাছাই করতে হবে তার কারণ হচ্ছে সংশোধন করার সুযোগ সর্বোচ্চ দুইবার দেওয়া হয় এর বেশি কখনোই আপনি ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে পারবেন না।
ভোটার আইডি কার্ডের সংশোধনের ক্ষেত্রে আপনাকে সবার প্রথমে আপনার এনআইডি কার্ডের নাম্বার এবং নিজে উপস্থিত হয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। তারপর তাদের অফিসার ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে অনলাইন ভিত্তিক আপনি খুব সহজেই এটা সংশোধন করতে পারেন। অনলাইনের মাধ্যমে সংশোধন করতে পারবেন না তারা নিকটস্থ নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে সেখানে অপেক্ষা করে আবেদন করতে পারেন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য।