বর্তমান সময়ে ব্যাংকিং লেনদেন সকলেই করে থাকে। পুরো সিস্টেম এখন ব্যাংকিং লেনদেনের মধ্যে রয়েছে। এখানে দুই ধরনের ব্যাংক রয়েছে একপ্রকার ব্যাংক হল রাষ্ট্রয়াত্ত ব্যাংক এবং অপরগুলি বেসরকারি ব্যাংক। তবে আমাদের বাংলাদেশের সব ব্যাংকগুলোই বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা মেনে নিয়ে কাজ করে থাকেন। সকল ব্যাংকের ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণের অধিকার রয়েছে।
ব্যাংকে টাকা রাখলে ডিপোজিট করলে আমাদের লাভ দিয়ে থাকে। অর্থাৎ ব্যাংকিং সিস্টেমগুলোর মধ্যেই রয়েছে যে, জনগণের টাকা নিয়ে তারা ব্যবসা করে সেই টাকার মুনাফা ব্রাহ্ম দ্বারা আবার জনগণকে একটা নির্দিষ্ট হারে দিয়ে থাকে। জনগণ তাদের টাকা ব্যাংকে রেখে দেয় এবং সেই টাকার নির্দিষ্ট পরিমাণ লাভ দিয়ে থাকে তারা। তারা আবার সেই টাকা জনগণকে লাভের উপর অর্থাৎ ব্যবসা করতে দিয়ে থাকে সেখান থেকেও তারা লাভ নিয়ে থাকে।
এভাবে দেখা যায় যে, ব্যাংক মধ্যস্থতাকারী হিসেবে তারা কিছু লাভ করে। অর্থাৎ একপক্ষের টাকা নিয়ে এসে আরেক পক্ষকে দেয় ব্যবসা করার জন্য। যাদের কাছ থেকে ব্যাংক টাকা নেয় তাদেরকে লাভ দেয় এবং যারা ব্যাংক থেকে টাকা নেয় তারা ব্যাংকে লাফ দিয়ে থাকে। বাংলাদেশের অনেক ব্যাংক রয়েছে। সকল ব্যাংকের শাখার সব জায়গাতে নেই। কিছু ব্যাংকগুলো রয়েছে সেগুলো শহরকেন্দ্রিক আর রাস্তায় তো যে ব্যাংকগুলো রয়েছে সেগুলো মোটামুটি ভাবে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
ইউনিয়ন পর্যায়ে রয়েছে। অর্থাৎ রাস্তায় তো কোন ব্যাংকের শাখা ইউনিয়ন পর্যায়ে দেখা যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে পাঁচটি রাষ্ট্রায়াত্ব ব্যাংক রয়েছে। এগুলো হলো সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক। এবং বেসরকারি পর্যায়ে আরো অনেক ব্যাংক রয়েছে। বর্তমান সময়ে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর সেবা সমূহ অত্যন্ত ভালো।
তবে বেশরকারি ব্যাংকের মতো সরকারি ব্যাংকের সেবা গুলো প্রদান করা হয়ে থাকে বর্তমান সময়ে। সরকারি ব্যাংকগুলোর চাইতে বেসরকারি ব্যাংকগুলো প্রতিযোগিতায় বেঁচে থাকার কারণে তারা বেশি পরিমাণে লাফ দিয়ে থাকে। সরকারি ব্যাংকের চাইতে যদি বেশি লাভ না দিয়ে থাকে বেসরকারি ব্যাংকগুলো তাহলে তারা বেসরকারি ব্যাংকের প্রতি আকৃষ্ট হবে না। তাই আপনারা এখন জানতে চেয়েছেন যে কোন ব্যাংক বেশি লাফ দিয়ে থাকে সেই বিষয়টি।
মোটামুটি ভাবে বেসরকারি ব্যাংকগুলো বেশি লাফ দিয়ে থাকে। তবে বেসরকারি ব্যাংকগুলো যেহেতু অনেক এই কারণে তাদের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা রয়েছে। অর্থাৎ জনগণকে বা কাস্টমারকে অথবা গ্রাহককে আকর্ষণ করার জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা দিয়ে থাকে। আকর্ষণীয় রেটে তারা বিভিন্ন ধরনের ডিপোজিট এবং বিভিন্ন ধরনের লোন দিয়ে থাকে। লোন এর ক্ষেত্রে যারা যত কম দিতে পারবে তাদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হবে।
এজন্য বেসরকারি ব্যাংকগুলোই সবচাইতে কম রেটে আপনাদেরকে ঋণ দিয়ে থাকে। তবে সরকারি ব্যাংকগুলো খুব বেশি সুদের হার সেটাও কিন্তু নয়। বেসরকারি ব্যাংকের ঋণের সুদের হারের কাছাকাছি সরকারি ব্যাংকের সুদের হার। সরকারি ব্যাংকে টাকা রাখা এবং সেখান থেকে লোন নেয়া অবশ্যই আপনার একটি নিরাপত্তা রয়েছে। তবে আমাদের বাংলাদেশের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে কোন ব্যাংক এখন পর্যন্ত দেউলিয়া হয়নি তাই সকল ব্যাংক বেশ সুনামের সাথেই ব্যবসা করে যাচ্ছে।
তাই আমরা দেখব যে কোন ব্যাংকে ক্লাবের হার কত সেই বিষয়টি। বিভিন্ন রকম ডিপোজিট রয়েছে ঋণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ঋণ রয়েছে। তাই ডিপোজিট এবং ঋণ নেওয়া উভয় ক্ষেত্রে সুদের হার বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে সেটি সরকারি ব্যাংকক অথবা বেসরকারি ব্যাংকক। তাই আপনাকে সবকিছু বুঝে শুনে বিষয়টা দেখে নিতে হবে। কারণ আপনি কোন ধরনের ব্যাংক ঋণ চাচ্ছে তার উপর আপনি সুদের হার নির্ধারণ হবে আবার অপরদিকে আপনি কোন মেয়াদী ডিপোজিট করবেন সিক্স ডিপোজি ট না মাসিক ডিপোজিট এগুলা দেখে আপনাকে অবশ্যই সুদের হার পালাবের হার নির্ধারণ করে দেবে। এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সাথে থাকতে পারেন।