বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং দেখা জীবনের অবসান ঘটবে। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন তাহলে আপনার ঘরে আসতে পারে। বর্তমান সময়ে বেকারদের সমস্যার সমাধান করে এই ফ্রিল্যান্সিং। আজকে তাই আপনারা জানতে এসেছেন কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করা যায়। শুধু ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা রোজগার করা যায় এ কথা সকলে শুনে আসছে কিন্তু কিভাবে
ফ্রিল্যান্সিং করতে হয় এই বিষয়টি অনেকে জানে না। ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে অবশ্যই আপনাকে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে হবে বা শিখতে হবে। যদি আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ অর্থাৎ অনলাইনে এসে কাজগুলো ভালোভাবে শিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই অনলাইন থেকে ফ্রিল্যান্সিং কেয়ার মাধ্যমে আপনি প্রতিমাসে চাকরিজীবীদের চাইতে বেশি টাকা রোজগার করতে পারবেন।
তবে তার জন্য আপনাকে অবশ্যই আগে দক্ষ কাজ শিখতে হবে তারপরে টাকা ইনকামের কথা চিন্তাভাবনা করবেন। ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে শিখতে হলে আপনাকে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের আইটি সেন্টার রয়েছে সে সকল আইডি সেন্টারের বিভিন্ন ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। সরকারি এবং বেসরকারিভাবে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করবেন সে বিষয়ে আপনাকে শিক্ষা দিয়ে থাকে। সরকারিভাবে বর্তমানে বিভিন্ন উপজেলায় আইটি সেন্টারে তারা শিখিয়ে থাকে যে আপনি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে পার্থক্য উপার্জন করতে পারবেন সে বিষয়ে।
অর্থাৎ আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাহলে অবশ্যই এই সকল বিষয়ে অর্থাৎ উপজেলা আইটি সেন্টারে যোগাযোগ রাখতে পারেন। আবার বিভিন্ন কম্পিউটার কোর্স যদি আপনি ভালো করে শিখতে পারেন সেখানে আসলে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায় থাকতে পারে। কম্পিউটারের মাধ্যমে যে কাজগুলো করা হয় সে কাজগুলোর প্রতিযোগী আপনার দক্ষতা থাকে তাহলে বাইরে থেকে বিভিন্ন কোম্পানি আপনাকে দিয়ে সে ধরনের কাজ করে নিতে পারে।
আপনি তাদেরকে সেই সকল কাজ যদি সত্যি দক্ষতার সাথে করে দিতে পারেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই তারা একটা প্রাইস নির্ধারণ করে দেবে সেই প্রাইজ অনুযায়ী আপনি সঠিক হতে পারেন এবং এটি আসলে ফ্রিল্যান্সিং বোলার ধরা হয়। এছাড়া আপনি কম্পিউটারে দক্ষ হলে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট আপনি খুলতে পারেন সেই ওয়েবসাইটে একাধিক ওয়েবসাইটে একাধিক ধরনের কাজ করার থাকে। ওয়েবসাইট গোলাতে যে বিভিন্ন ধরনের কাজ করা হয় সেই কাজগুলো আপনি দক্ষতার সহিত করলে সেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ভিজিটর পাবেন।
অর্থাৎ ভেজিটরের চাহিদা অনুযায়ী যদি আপনি কাজ সাপ্লাই দিতে পারেন তাহলে অবশ্যই তারা আপনার ওয়েবসাইটে এসে ভিড় জমাবে। এবং আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন কোম্পানি দ্বারা এড বা বিজ্ঞাপন দিবে। তবে তার পূর্বে আপনাকে কিছু গুগলের শর্ত পূরণ করতে হবে। গুগলের শেষ অর্থ গুলি আপনি যথাযথভাবে পূরণ করতে পারলে আপনার ওয়েবসাইটে এডসেন্স আসবে এবং সেই এডসেন্স এর কারণে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন ওয়েবসাইট থেকে।অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইটে আপনার বিভিন্ন লেখায় ভিন্ন বিজ্ঞাপন দিবে অর্থাৎ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো আপনার ওয়েবসাইটে তারা বিজ্ঞাপন দিতে থাকবে।
সে বিজ্ঞাপন থেকে আপনি অবশ্যই অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। অবশ্য বিজ্ঞাপ ন দাদাদের কাছ থেকে google টাকা নেবে এবং সেই টাকার কিছু অংশ আপনাকে গুগল দেবে। এভাবে আপনি ওয়েবসাইট খোলার মাধ্যমে এবং ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের কাজের মাধ্যমে টাকা রোজগার করতে পারবেন। তাই এটি একটি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট তৈরি করে ওয়েবসাইটের বিভিন্ন ধরনের কাজ। এছাড়াও আরো কাজ হতে পারে সেটি হচ্ছে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারেন এবং ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের খবরাখবর অথবা তথ্য যদি আপনি, দর্শকদের বোঝাতে পারেন।
এবং দর্শক যদি আপনার চ্যানেলটি বেশি পরিমাণে সাবস্ক্রাইব করে এবং আপনার চ্যানেলে অনেক দর্শকরা তাহলে গুগল সেখানে বিজ্ঞাপন দিবে। তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে ফ্রিল্যান্সিং শুধু একটি কোন বিষয়ের উপর নয়। বিভিন্ন কাজ দক্ষতার সহ িত করতে পারলে আপনি যেকোনো একটি বিষয় ধরলেই আপনার হবে। তাহলে মোটামুটি ভাবে আপনারা বুঝে নিতে পারলেন যে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় বা ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায় সে বিষয়টি মোটামুটি ভাবে আপনারা বুঝে নিতে পারলেন।