পলিসিস্টিক ওভারি ভালো হলে কি বাচ্চা হবে

আপনারা জানেন যে পলিসিস্টিক ওভারি হল এক ধরনের মেয়েদের রোগ বা মেয়েলি রোগ নামে পরিচিত। এ লোকটি সাধারণত মেয়েদেরই হয়ে থাকে কারণ হলো মেয়েদের ক্ষেত্রে যখন পুরুষ হরমোন নির্গত বেড়ে যায় তখন এই রোগটি হতে পারে বা হওয়ার সূচনা হয় বলে দেখা যায়। আপনারা জানেন যে মেয়েরা সাধারণত প্রতি মাসে একটি করে ডিম্বাণু ছেড়ে দেয়। আর সেই ডিম্বাণু স্ফোটন হয়ে সেখান থেকে ডিমের সৃষ্টি হয়। ডিমগুলো সাধারণত বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি ঋতুচক্রের সাথে মিশে যায়। কিন্তু কখনো কখনো দেখা যায় যে এই সিস্টেমটি যদি চলতে বাধা সৃষ্টি হয় তাহলে অবশ্যই সেখানে বিভিন্ন ধরনের সিস্টেম এর উৎপত্তি হয়ে থাকে। এবং মেয়েদের ঋতুচক্র পর্যন্ত বাধাগ্রস্ত হয়ে থাকে।

আর এই মেয়েদের পুরুষ হরমোনের নির্গত হওয়া অনেকটি বেড়ে যাওয়ার কারণেই দেখা যায় যে এখানে উৎপত্তি হচ্ছে পলিসিস্টিক ওভারি। তাই আপনারা আজকে আমাদের এখানে জানতে এসেছেন যে এই রোগটি হয়ে যদি ভালো হয়ে যায় তাহলে মেয়েদের বাচ্চা হতে কোন সমস্যা রয়েছে কিনা। আমরা দেখেছি বর্তমান সময়ে মেয়েদেরকে বিভিন্ন কারণেই বাচ্চা হতে অনেক সমস্যা সৃষ্টি হয়। আর এ ধরনের একটি মেয়েলি রোগ যেটি আবার পুরুষ হরমোনের বৃদ্ধির কারণে ঘটে থাকে তাই ভয় পাওয়াটা আপনাদের স্বাভাবিক। কিন্তু আমরা এখানে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করিয়ে বিষয়টি দেখব। বিষয়টি দেখব যে এই রোগ ভালো হয়ে যাবার পর মহিলাদের বাচ্চা হতে আবার কোন সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে কিনা।

পলিসিস্টিক ওভারি ভালো হওয়ার উপায়

পলিসিস্টিক ওভারি সাধারণত ভালো হওয়ার জন্য আপনাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন খেতে হবে। কারণ এই রোগটি থেকে মুক্তির উপায় চাইতে আমাদের অবশ্যই এই রোগটি যাতে না হয় বা প্রতিরোধ করা যায় সেই বিষয় সম্পর্কে আমাদের আগে থেকে ভেবে রাখতে হবে। কারণ আমরা জানি যে যে কোন রোগ ভালো করার চাইতে যে কোন রোগ থেকে কিভাবে মুক্তি পাব সেই বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের জানা উচিত। সে কারণেই আমরা এখন দেখব যে এই রোগটি থেকে মুক্তি পেতে হলে বা এই রোগটি থেকে যদি আমাদের মুক্তি বা ভালো হবে কিভাবে তা

জানতে চাই তাহলে অবশ্যই আমাদের উচিত প্রথমে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া। বিশেষ্য চিকিৎসক আমাদের যেভাবে পরামর্শ দিবেন আমাদের উচিত হবে সেই পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের কাজ করা। তাই আমরা এখন দেখব যে কিভাবে এই রোগটি থেকে ভালো হওয়া যায়। আপনারা জানেন যে আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যুক্ত করতে হবে। সামুদ্রিক বিভিন্ন খাবার বা সামগ্রী ভিটামিনের সেই উৎস গুলি রয়েছে সেই খাবারগুলো খেতে হবে। ডায়েটে থাকলেও আমাদের ডায়েটের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ডিম উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন খাবার গুলো খেতে হবে বেশি করে তাহলে মুক্তি পেতে পারি এই রোগটি থেকে।

পলিসিস্টিক ওভারি ভালো হলে বাচ্চা হবে কি

আমরা অনেকেই হয়ে থাকে অর্থাৎ বিশেষ করে যে সকল নারীরা এই ধরনের রোগে আক্রান্ত থাকে তারা অনেকটাই ভয় ভয় থাকেন যে এটি ভালো হওয়ার পর কি তাদের বাচ্চা হবে কিনা। কিন্তু তাদের মনে রাখতে হবে যে তারা যদি এই রোগেও আক্রান্ত থাকে তারপরে যদি ভালো হয় সেই রোগ থেকে তাহলে তাকে স্বাভাবিক উচ্চতা অনুযায়ী ওজন যতটুকুন থাকা প্রয়োজন সেটিতে নিয়ে আসতে হবে। হঠাৎ আদর্শ ওজনে যদি সে আনতে পারে এবং দীর্ঘস্থায়ী তা লাভ করতে পারে সেখানে এসআই তিনি যদি বাচ্চা নেওয়ার চিন্তাভাবনা করেন তাহলে

অবশ্যই বাচ্চা হতে তার কোন সমস্যা হবে না। আর আরেকটি বিষয় তাদের নিশ্চিত করতে হবে যে তারা যদি চিকিৎসার মাধ্যমে মাসিক সমস্যাটা সমাধান করে অর্থাৎ নিয়মিত যদি মাসিক হয় তাহলে বাচ্চা হতে কোন ধরনের সমস্যা হবে না বলে আশা করা যায়। অর্থাৎ মাসিক সমস্যার সমাধান হলে ডিম্বাণুর সনটন ঘটবে এবং বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে বা বাচ্চা হবে। এ ধরনের যে কোন বিষয় জানার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে আসবেন বলে আশা করি।

Leave a Comment