ঝিঙে ফুল কবিতা

যেসকল শিক্ষার্থী এই পোস্টের মাধ্যমে ভিজিট করে ঝিঙ্গে ফুল কবিতার পুরোপুরিভাবে পেতে চায় তাদের উদ্দেশ্যে আমরা এখানে এই কবিতা দিয়ে দিলাম। এখান থেকে আপনারা বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের দেশপ্রেমের কবিতা হিসেবে ঝিঙ্গে ফুল কবিতাটি পেয়ে যাবেন। সেই সাথে আপনাদের উদ্দেশ্যে আমরা সিঙ্গাপুর কবিতার ব্যাখ্যা অথবা সারমর্ম যেমন উল্লেখ করব তেমনিভাবে সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর এখানে প্রদান করার চেষ্টা করব। গল্প করে বুঝতে পারলে অনেক সময় কবিতা পড়ে বুঝতে না পারার কারণে সেটা সঠিক উত্তর আমরা প্রদান করতে পারি না। তাই আপনাদের উদ্দেশ্যে এখানে আমরা এই কবিতাটির ব্যাখ্যা বা সারমর্ম প্রদান করলাম যাতে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হয়।

একটা স্বাভাবিক মানুষের দুইটি চোখ থেকে থাকলেও একজন কবির কিন্তু আলাদাভাবে চোখ থাকে। আর সেটা হলো তার মনের চোখ এবং মনের চোখ দিয়েই অনেক কিছু যেমন বুঝতে পারে তেমনি ভাবে সেই বুঝতে পারার বিষয়গুলো ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করে। তাই আপনারা যারা ঝিঙ্গে ফুল কবিতাটি পড়ার পরেও বুঝতে পারেননি তারা এখানকার ব্যাখ্যা বা সারমর্ম পড়লে বুঝতে পারবেন যে আসলে প্রত্যেকটা লাইনে কবে কি বোঝাতে চেয়েছেন।

আপনারা যারা কবিতা পড়ে কোন কিছুই বুঝতে পারেন না তাদেরকে বলব যে কবিতার প্রত্যেকটা শব্দ সম্পর্কে যদি আপনাদের জানা থাকে এবং প্রত্যেকটা লাইন যদি অন্য লাইনের সঙ্গে মিলিয়ে পড়তে পারেন তাহলে সেটা আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। আপনাদের উদ্দেশ্যে আমরা নিয়মিতভাবে বিভিন্ন কবিতার আলোচনা করে থাকি বলে আপনারা সেগুলো জানতে পারেন এবং পরীক্ষার খাতায় সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে পারেন। আর এখানে আপনারা বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের একটি প্রকৃতি প্রেম অথবা দেশপ্রেমের কবিতা হিসেবে যে কবিতাটি ফুটে উঠেছে সেটা কিন্তু অনবদ্য একটা লেখা।

সাধারণত আমরা নিজেদের প্রয়োজনে অথবা বিভিন্ন তাগিদে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গাতে চলে গেল নিজের মাতৃস্থানের একটা অন্যরকম ভালোবাসা থেকে থাকে। আর সেই ভালোবাসার জায়গা থেকে আমরা অন্য জায়গাতে বসবাস করলেও নিজেদের নাড়ির যে টান রয়েছে সেটা আমাদের সবসময় টানে। আর ঝিঙ্গে ফুল কবিতাটিতে আপনারা তেমনটাই বিষয়গুলো উল্লেখ পাবেন এবং তেমনভাবে কবি এখানে প্রত্যেকটা বিষয় ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। আর যদি কবিতার কোন অংশ বুঝতে অথবা কোন শব্দের অর্থ না জেনে থাকেন তাহলে আমাদেরকে প্রশ্ন করলে সেটা আপনাদেরকে জানিয়ে দিতে পারবো।

ঝিঙ্গে ফুল কবিতার ব্যাখ্যা

কবি কাজী নজরুল ইসলাম একজন বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত হয়ে থাকলেও তিনি কিন্তু এই কবিতাতে দেশ প্রেমের একটা সুন্দর বিষয় ফুটিয়ে তুলেছেন। তাছাড়া এই কবিতার নামে তিনি এই ফুলের যে বর্ণনা দিয়েছেন তাতে করে ফুলের ফুটন্ত অবস্থায় প্রজাপতি যখন তাকে তুলে নিতে চাই কিন্তু সে তার নাড়ি নক্ষত্র ছেড়ে কোথাও যাবে না বলে স্বীকার করে। অর্থাৎ এই কবিতায় যে বিষয়গুলো ফুটে উঠেছে তাতে করে প্রজাপতি সেই ফুলকে নিয়ে আসমানে যেতে চাইলেও ফুল কিন্তু তার গাছ বা ডালপালা ছেড়ে কখনোই কোথাও যেতে চায় না।

ঝিঙে ফুল কবিতার সারমর্ম

প্রত্যেকটি জিনিসেরই তার যে স্বকীয়তা রয়েছে অথবা তার যে বেড়ে ওঠার স্থান রয়েছে তার প্রতি এক অন্য ধরনের ভালোবাসা সৃষ্টি হয়ে যায়। আর ঝিঙ্গে ফুল কবিতাটিতে এমন ভাবে বোঝানো হয়েছে যে একটা মানুষ যে পরিবেশে বেড়ে উঠেছে সেই পরিবেশের ভালোবাসার জায়গা থেকে অন্য পরিবেশে গেলে তার হয়তো খাপ খাওয়াতে অসুবিধা হয়। অনেকে হয়তো যেতেও চায় না কিন্তু জীবিকার তাগিদে তাদেরকে যাওয়া লাগে। আর এই কবিতাটিতে কবি বিভিন্ন ধরনের উপাদান ব্যবহার করার মাধ্যমে অর্থাৎ মানব জীবনে দেশ প্রেমের প্রতি ভালোবাসার যে বিষয়গুলো রয়েছে সেগুলো ফুটিয়ে তুলেছেন।

ঝিঙে ফুল কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
পরীক্ষায় আসার মত বিভিন্ন ধরনের ঝিঙ্গে ফুল কবিতা থেকে সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর এখানে আমরা প্রদান করার চেষ্টা করলাম। এখান থেকে আপনারা ঝিঙেফুল কবিতাটির বিভিন্ন ধরনের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন যেগুলো আপনারা অন্যান্য জায়গায় খুঁজে পাচ্ছেন না। তাই নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য এবং প্রত্যেকটা লেখা নিজেদের বাস্তব জীবনের সঙ্গে যদি মিলিয়ে পড়তে পারেন তাহলে উত্তর প্রদান করতেও কিন্তু আমাদের সুবিধা হয়। ধন্যবাদ।

Leave a Comment