আপনি কি আপনার চাকরি থেকে বিদায় নিতে চান? আপনি যে চাকরিতে আছেন সেই চাকরি আপনাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন করছে? আপনি এই চাকরিতে টিকে থাকতে পারছেন না? তাহলে অবশ্যই আপনাকে চাকরি থেকে রিজাইন দিতে হবে। আপনি যদি রিজাইন দিতে চান তাহলে আপনাকে আমাদের এই প্রবন্ধটি পড়তে হবে। কেননা এখানে বেশ কিছু নিয়ম আপনাদের কে দেখানো হচ্ছে এই নিয়মগুলো যদি আপনারা ভালোমতো খেয়াল করেন তাহলে এখানে আপনাদের পছন্দ মতো অনেকগুলো নিয়ম পাবেন এই নিয়মগুলো আপনাদের চাকরিতে রিজাইন দিতে হলে অনেক কাজে আসবে।
আপনি যদি এই নিয়ম গুলো মেনে একটি রিজাইন পত্র লিখেন তাহলে আপনার রিজাইন পত্রটি সঠিক হবে এবং যেকোনো অফিসে যদি এগুলো জমা দেন তাহলে তারা ভালোমতো এগুলো উপলব্ধি করতে পারবে এবং আপনাকে সহজেই আপনার গন্তব্যে পৌঁছাতে সাহায্য করবে। আর তাই আপনাকে বলতে চাই যে, আপনি অবশ্যই আমাদের এই প্রবন্ধটি পড়ুন।
এখানে যে রিজাইন লেটার দেওয়া হয়েছে এরকম কোন রিজাইন লেটার আপনি যদি চেয়ে থাকেন তাহলে আপনি আমাদের ওয়েবসাইটেই এই লেটারগুলো পেয়ে যাবেন। আপনাকে অতিরিক্ত সময় নষ্ট করার কোনোই প্রয়োজন নেই। আপনি যখনই চান তখনই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এই রিজাইন লেটারগুলো পাবেন।
কেননা এখানে আমরা সকল ধরনের রিজাইন লেটার একসাথে সংযুক্ত করে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি। আমাদের ওয়েবসাইটে যেগুলো পাচ্ছেন সেগুলো অন্য কোন ওয়েবসাইটে পাবার কোন সম্ভাবনা নেই।
রিজাইন লেটার লেখার নিয়ম
আপনি যে রিজাইন লেটার লিখতে চান সেই রিজাইন লেটারের মতো অনেকগুলো লেটার আমাদের ওয়েবসাইটে উপস্থাপন করা হয়েছে অর্থাৎ আমাদের এই প্রবন্ধেই উপস্থাপন করা হয়েছে। তবে আপনাদেরকে আবারো বলতে চাই যে, আপনি এই অংশটুকু যদি পড়েন তাহলে এখানে দেখবেন যে রিজাইন লেটার লেখার নিয়মটি ও আপনাদেরকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে এগুলো অবশ্যই আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ে নিবেন।
রিজাইন লেটার লেখার সময় একটি সুনির্দিষ্ট ফরমেটে সেটি উপস্থাপন করতে হবে। আমরা আমাদের আজকের প্রবন্ধের এই অংশে রিজাইন লেটার ফরমেট আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি। নিচের অংশে ফরমেটটি উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রথমত: আপনি যে তারিখে লেটার লিখছেন সেই তারিখ উল্লেখ করতে হবে
দ্বিতীয়ত: প্রাপকের নাম ও ঠিকানা সেইসাথে আপনি যে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অবস্থায় আছেন সেই প্রতিষ্ঠানের নাম লিখতে হবে সুতরাং আপনি যে প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে কর্মরত রয়েছেন এবং যেখান থেকে আপনি অব্যাহতি দিতে চান সেটা উল্লেখ করতে হবে।
তৃতীয়ত: পদত্যাগ পত্র গ্রহণ প্রসঙ্গে অথবা পদত্যাগের জন্য কিংবা চাকরি থেকে অব্যাহতির জন্য আবেদন এর বিষয় সঠিকভাবে উল্লেখ করতে হবে।
চতুর্থত: আপনি যার কাছে অব্যাহতি লেটারটি পাঠাচ্ছেন অর্থাৎ আপনার অফিসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বরাবর সম্মোধন করতে হবে এক্ষেত্রে আপনি তাকে জনাব অথবা স্যার সম্বোধন করতে পারেন।
পঞ্চমত: মূল বডিতে আপনি কেন রিজাইন দিতে চান তা অতি সংক্ষেপে উল্লেখ করতে হবে।
ষষ্ঠমত: প্রাপককে উদ্দেশ্য করে বিনীত নিবেদক অথবা বিনীত নিবেদিতা শব্দটি ব্যবহার করতে হবে।
সপ্তমত: উল্লেখ করতে হবে আপনার নাম এবং ঠিকানা সেই সাথে আপনার মোবাইল নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
সম্মানিত পাঠক মণ্ডলী, এখানে যেই তথ্যগুলো উল্লেখ করা হয়েছে এই তথ্যগুলো অনুযায়ী আপনি রিজাইন লেটার লিখতে পারবেন। আপনি আপনার অফিস থেকে যেকোনো সময় অব্যাহতি পত্র উপস্থাপন করতে পারবেন। আপনাদের প্রত্যেকের উদ্দেশ্যে বলতে চাই যে, আপনারা অবশ্যই আমাদের এই প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং এখানে যে সকল তথ্যগুলো উপস্থাপন করা হয়েছে সেগুলো উপলব্ধি করে আপনি আপনার জন্য রিজাইন লেটার লিখে নিবেন।
এখানে যদি মনে হয় যে কোন তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি তাহলে সেটা আমাদেরকে জানাতে পারেন। আমরা পরবর্তীতে এগুলো সংশোধন করার সময় আপনার মতামতের তথ্যগুলো সংযুক্ত করে দিব। আপনি যদি আমাদেরকে কোন মতামত দিতে চান তাহলে নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন।