মেয়েদের হাসানোর জোকস

আমরা আমাদের আর্টিকেলে মেয়েদের হাসানোর বেশ কিছু জোকস, মেসেজ, কবিতা, সহ ছোট গল্প তুলে ধরব। আপনারা অনেকে আছেন যারা আপনার বান্ধবীর বা প্রিয় মানুষদের হাসানোর জন্য বেশ কিছু মেসেজ বা জোকস অনলাইনে এসে খুশি থাকেন। আমরা আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের আজকে মেয়েদের হাসানোর বেশ কিছু জোকস প্রকাশ করব এই আর্টিকেলের মাধ্যমে। চলুন তাহলে বিস্তারিত আলোচনা শুরু করা যাক।

আপনারা অনেকে আছেন যারা একটি মেয়েকে পছন্দ করেন, কিন্তু সে আপনাকে পাত্তা দেয় না, আবার অনেকে আছেন যার প্রিয় মানুষ বা গার্লফ্রেন্ড আপনার প্রতি রাগ বা অভিমান করে আছে। আপনারা চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হাসির জোকস গুলো আপনার প্রিয় মানুষ বা গার্লফ্রেন্ডকে দিয়ে তাদের হাসাতে পারেন, তাদের অভিমান রাগ কমিয়ে ফেলতে পারবেন।

আমরা অনেকে জানি আপনি যদি একটি মেয়েকে আসতে পারেন। তাহলে আপনি একটি মেয়েকে খুব সহজে পটাতে পারবেন। আপনি যখন একটি মেয়েকে প্রায় সময় হাসিখুশিতে রাখতে পারবেন। দেখবেন সে আপনার প্রতি ইন্টারেস্ট দেখাতে শুরু করবে। আপনি যদি একটি মেয়েকে খুব সহজেই হাসাতে বা পড়াতে চান তাহলে আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তাকে এই মেসেজ বা জোকসগুলো পাঠাতে পারেন।

অনেকে বলে থাকে একটি মেয়েকে হাসানো অনেক কঠিন কাজ। আমি বলব যে না এটা খুবই সহজ কাজ আমাদের দেওয়া আর্টিকেলে আপনারা যেই জোকস গুলো পাবেন সেই জোকস গুলো যদি আপনারা একটি মেয়েকে দিতে পারেন তাহলে সে হাসতে হাসতে পাগল হয়ে যাবে। একটি মেয়েকে হাসাতে হলে অবশ্যই আপনার সেই মেয়েটির সাথে যোগাযোগের মাধ্যমটি ঠিক রাখতে হবে। আপনি মাঝেমধ্যে তাকে মেসেজ করেন সে কোন রিপ্লে করেনা। আপনি তার সাথে কথা বলতে চান সে আপনার সাথে কথা বলে না যদি এমনটি হয়ে থাকে।

তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া জোকসগুলো আপনি সেই মেয়েটিকে সেন্ড করবেন। মেয়েটি যদি আপনার পূর্ব পরিচিত হয়ে থাকে তাহলে আপনি আমাদের আদি করে দেওয়া এই জোকসগুলো তাকে সেন্ড করবেন। দেখবেন সে আপনার জোকস পড়ে হাসতে লাগবে। আর মেয়েটি যদি আপনার অপরিচিত হয় তাহলে আপনাকে সময় ও বিষয় বুঝে এই জোকসগুলো তাকে পাঠাতে হবে তা না হলে সে রেগে যেতে পারে।

মেয়েদের হাসানোর মেসেজ

আমরা এই মুহূর্তে বেশকিছু মেসেজগুলো ধরবো যে মেসেজগুলো আপনারা সেই মানুষটিকে দিতে পারলে। তারা অনেক হাসাহাসি করবে, আনতে দেওয়া হাসির মেসেজ বা কবিতা গুলো আপনি নির্দ্বিধায় আপনার প্রিয় মানুষ বা প্রিয়জনদের পাঠাতে পারেন।

মেয়েদের হাসানোর টিপস

আপনারা যদি মানুষকে হাসাতে পারেন তাহলে দেখবেন তারা আপনাকে খুব সহজে গুরুত্ব দেয়া শুরু করেছে। যারা সব সময় বন্ধু-বান্ধবী আত্মীয়-স্বজন সবাইকে হাসায় সেই ব্যক্তিকে সবাই অনেক পছন্দ করে। বন্ধুবান্ধবরা আপনাকে গুরুত্ব দেয়া শুরু করবে কারণ আপনি যখন তাদের মধ্যে থাকেন। তখন তারা প্রায় সময় হাসিখুশি থাকতে পারে। আপনি যদি একটি মেয়েকে হাসাতে চান তাহলে আপনাকে সেই সময় বা সম্পর্ক অনুযায়ী তাকে হাসানোর চেষ্টা করতে হবে।

২. বউ প্রতিরাতে দোয়া পড়ে ঘুমায়।
বিষয়টা ভাল্লাগে।
আজকে বলতেছে, আমি আরও দোয়া পারি কিন্তু পড়ি না। আমি বললাম, পারলে পড়ো না কেন?
বউ বলে, যেমন দোয়া ইউনুস পড়িনা তোমাকে হারায়া ফেলার ভয়ে। এই দোয়া পড়লে নাকি জীবন থেকে যাবতীয় সমস্যা, বিপদ আপদ উধাও হয়ে যায়।

৩. ভাবী নারিকেল তেলের সঙ্গে জন্মনিরোধক বড়ি মিশিয়ে চুলে লাগাচ্ছে, যাতে মাথায় উকুনের বংশবৃদ্ধি না হয়, মেয়ে মানুষের ভয়ংকর বুদ্ধি।

৪. বাসর ঘরে মনির বউকে কি বলবে ভাবছে.
অনেক ভেবে চিন্তে শেষমেষ ঘোমটা তুলে বউকে বললো, “তুমি যে রাতে এখানে থাকবে বাসায় বলে এসেছো..?”

৫. বিয়ের কিছুক্ষণ আগে কাজী সাহেব স্টেজে দাঁড়িয়ে জোর গলায় বললেন, এই বিয়েতে কারো আপত্তি থাকলে এখনই বলুন… ।

শেষের সারির দিক থেকে তখন এক সুন্দরী তরুণী কোলে বাচ্চা নিয়ে স্টেজের দিকে এগিয়ে আসতে লাগলো !

এটা দেখে, কনে বরকে সবার সামনেই দুই গালে জোরে থাপ্পড় মারতে শুরু করল। কনের বাবা বন্দুক আনার জন্য দৌড়ে ঘরের ভিতরে গেলেন। কনের মা স্টেজেই অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলেন। শালিরা বরকে গালি দিতে লাগলো আর শালারা হাতা গুটিয়ে নিয়ে সামনের বর যাত্রীদের বেদম পেটাতে লাগলো।

কাজী সাহেব মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করলেন “তোমার সমস্যা কি ?

মেয়েটি বলল, পিছন থেকে ঠিক মত কথা শুনতে পাচ্ছিলাম না, তাই শোনার জন্য সামনে আসলাম !!

৬. এক বাচ্চা, থানায় ফোন করে: হ্যালো, এটা কি থানা?

পুলিশ – হ্যাঁ, এটা থানা।

বাচ্চা – আপনি কে বলছেন?

পুলিশ – আমি ওসি বলছি।

বাচ্চা – আপনার হাতে লাঠি আছে?

পুলিশ – হ্যাঁ, আছে।

বাচ্চা- তাহলে ওটা নিজের পেছনে ঢুকিয়ে নিন।

ফোন কেটে গেল। ওসি সাহেব চুপ করে রইলেন।

একটু পরে আবার ফোন। রিসিভ করতেই প্রশ্ন:

বাচ্চা – হ্যালো, এটা কি থানা?

পুলিশ – হ্যাঁ, এটা থানা।

বাচ্চা – আপনি কে বলছেন?

পুলিশ বুঝতে পারলো সেই বিচ্ছুটাই।

ওসি সাহেব সাবধানে জবাব দিলেন:

আমি ওসি বলছি।

বাচ্চা – আপনার হাতে লাঠি আছে?

পুলিশ – না, নেই।

বাচ্চা – বাঃ! একবার বলতেই পিছনে ঢুকিয়ে নিয়েছেন? সাবাশ!

সিএলআই দেখে ওসি ওই নম্বরে ফোন করলেন।

ধরলেন এক ভদ্রমহিলা।

ওসি সাহেব বললেন: আমি থানা থেকে ওসি বলছি। এই নম্বর থেকে একটি বাচ্চা ছেলে আমাকে ফোন করেছিল। বলেছে, হাতের লাঠিটা নিজের পেছনে ঢুকিয়ে নিন।

বাচ্চার মা – এ মা! কখন?

পুলিশ – মিনিট দশেক আগে।

বাচ্চার মা – ছিছি, বের করে ফেলুন। বাচ্চাদের কথা কেউ সিরিয়াসলি নেয়? শুধু শুধু দশ মিনিট কষ্ট পেলেন! বাড়ি গিয়ে একটু মলম লাগিয়ে নেবেন।

আজ এই পর্যন্তই। আমার হাসি পেয়েছে। আপনাদের না পেলে। বাড়ি গিয়ে গোসল করে ঘুমিয়ে পরুন অনেক কাজের চাপ যাচ্ছে আপনার রেস্ট দরকার।

মেয়েদের হাসানোর পাশাপাশি আপনাকে ভালো কাজ করতে হবে যে কাজগুলো একটি মেয়ে পছন্দ করে থাকে। তাহলে দেখবেন সে আপনার প্রতি একটা সময় গিয়ে ভালোবাসা দেখাতে শুরু করেছে। তাই চেষ্টা করবেন এমন কাজ করা যে কাজগুলো করার মাধ্যমে আপনি আপনার প্রিয় মানুষকে খুব সহজে পটাতে পারেন।

Leave a Comment