এই পৃথিবীতে যার জন্ম হয়েছে তার মৃত্যু অনিবার্য। এই পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করলে তাকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে এই কথাটি চিরন্তন সত্য। মৃত্যুর মাধ্যমে একজন মানুষ চিরতরে এই পৃথিবী থেকে বিদায় নেয়। তবে একজন মানুষ মৃত্যুর পরেও সবার মধ্যে বেঁচে থাকতে পারে। তবে সেটা তার সৎকর্মের মাধ্যমে। একজন মানুষ যদি সৎকর্ম করে যেতে পারে তাহলে সে যুগ যুগ ধরে এই পৃথিবীর মানুষের হৃদয় বেঁচে থাকতে পারে। আর এমন মানুষ পৃথিবীতে অনেক রয়েছে।
এই দুনিয়া পৃথিবীর সকল মানুষের জন্য খুবই ক্ষণস্থায়ী একটি জায়গা। মানুষ খুব অল্প সময়ের জন্য এই পৃথিবীতে এসেছে। এই অল্প সময়ের মধ্যে ভালো কাজ করে এই পৃথিবীর মানুষের মন জয় করতে হবে তাহলে মানুষ মৃত্যুর পরেও সে মানুষটিকে যুগ যুগ ধরে স্মরণ করবে। তাই বলা হয়েছে মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয়। তবে আমরা অনেকেই এই বিষয়টি নিয়ে ভাবসম্প্রসারণ দেখতে আগ্রহী। তাই আমরা আমাদের আজকের আলোচনাতে আপনাদেরকে জানিয়ে দিব মানুষ বাঁচে কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয় এর ভাব সম্প্রসারণ চলুন এই বিষয়ে জানা যাক।
একজন মানুষের জীবনের সার্থকতা বিচার করা হয় কর্মের মাধ্যমে বয়সের মধ্যে নয়। একজন মানুষের বয়সের বিষয়টি কোন বিষয় নয়। যেহেতু কোন মানুষই ইচ্ছা করলেও এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে পারে না। তবে একজনের মানুষের বেঁচে থাকাটা খুব একটা বড় কিছু নয় বেঁচে থাকার মধ্য দিয়ে একজন মানুষের অমরত্ব আসে না একজন মানুষের অমরত্ব আসে তার সঠিক কর্মের মাধ্যমে। তাই পৃথিবীতে বেঁচে থাকা অবস্থায় একজন মানুষ যখন নিঃস্বার্থভাবে একজন মানুষকে সাহায্য করে মানুষের কল্যাণের জন্য নিজের জীবনের কথা ভাবেনা তারা দেহের মৃত্যু হলেও কর্মের মৃত্যু হয় না কখনো।
মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয়
আমাদের মধ্যে এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছেন যারা মানুষ বাঁচে কর্মের মাধ্যমে দিয়ে বয়সের মধ্যে নয় এই বিষয়ে ভাব সম্প্রসারণ দেখে নিতে চান তবে অনেকেই অনেক চেষ্টা করার পরেও ঠিক নিজের মনের মতো ভাব সম্প্রসারণ খুঁজে পাচ্ছে না। তাই আমরা আপনাদের জন্য আমাদের এখানে মানুষ বাঁচে কর্মের মাধ্যমে বয়সের মধ্যে নয় এই বিষয়টি নিয়ে যে ভাব সম্প্রসারণ রয়েছে আপনাদের তা জানিয়ে দেবো আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী খুব সহজে আপনারা আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারেন।
আমাদের প্রতিটি মানুষের জীবন সংক্ষিপ্ত হলেও একটি উপায়ে আমরা এই পৃথিবীর মানুষের কাছে বেঁচে থাকতে পারি। আর সেটা হল তার কাজ সে যদি বেঁচে থাকা অবস্থায় কাজ ভালো করে থাকে মৃত্যুর শত শত বছর পরেও মানুষ তাকে স্মরণ করবেই। এ কথা বলা যায় যে মানব জীবনের প্রকৃত সার্থকতা কর্মের সাফল্যের উপর নির্ভর করে। আর সেই উদাহরণে বলা যায় কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য একুশ বছর বয়সে মারা গেছেন। মাত্র ছব্বিশ বছর বয়সে মৃত্যু হয়েছে কবে কিটসের। কিন্তু তারা অল্প বয়সে মারা গিয়েও কর্মের মধ্যে অমর হয়ে রয়েছেন এই পৃথিবীর মানুষের কাছে।
আসলে মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয় এই ভাব সম্প্রসারণটি প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর জন্যই খুবই গুরুত্ব পূর্ণ একটি ভাব সম্প্রসারণ। তাই প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর এই ভাব সম্প্রসারণটি সুন্দরভাবে বুঝে নেওয়া দরকার। তাই আমাদের এখানে সুন্দরভাবে এ ভাব সম্প্রসারণটির সাজানো হয়েছে। এখান থেকে যে কেউ মানুষ বাঁচে তার কর্মের মাধ্যমে বয়সের মধ্যে নয় এই ভাব সম্প্রসারণটি অত্যন্ত সহজ ভাবে সংগ্রহ করে নিতে পারবে। কারণ এখানে খুবই সহজ ভাবে ভাব সম্প্রসারণটি বর্ণনা করা হয়েছে। আপনারা যখন তখন এখান থেকে এই ভাব সম্প্রসারণটি দেখে নিতে পারবেন।
যুগ যুগ ধরে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যার মৃত্যু হয়েছে ঠিক অল্প বয়সে, কিন্তু ঠিক অল্প বয়সে মৃত্যু হলেও তারা এখনো পৃথিবীর মানুষের কাছে জীবন্ত রয়েছে শুধু তার কর্মের মধ্য দিয়ে। তবে আপনারা যারা এই ভাব সম্প্রসারণটি থেকে ভালো নাম্বার পেতে চান তাদেরকে অবশ্যই ভাব সম্প্রসারণটি ভালো করে বুঝে নিতে হবে। তাই আমরা আপনাদের জন্য আমাদের এখানে এই ভাব সম্প্রসারণটি সম্পর্কে জানিয়ে দিলাম।আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জানেন না এখান থেকে খুব সহজে ভাবে তা জেনে নিন।