ধানের ব্লাস্ট রোগের ঔষধ

ধান হলো আমাদের বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য গুলোর মধ্যে একটি। যদিও প্রধান খাদ্যশস্যার মধ্যে ধান একটি তারপরেও খানকির প্রধান খাদ্য আমাদের এই উপমহাদেশে দেখা হয়ে থাকে। হঠাৎ এই অঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষের প্রধান খাদ্য ভাত। আর জানো আমাদের বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান ইন্দোনেশিয়া সকল এলাকা থেকে উৎপন্ন হয়। এবং যেহেতু খাদ্য হিসেবে সকল এলাকার মানুষই ভাব প্রধান খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে এ জন্য এরা ধানের চাষ করে থাকে বেশি।

তবে আমাদের বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বিহার ইত্যাদি এলাকায় দেখা যায় যে ভাতই একমাত্র খাদ্য হিসেবে তারা গ্রহণ করে। এবং একমাত্র ধান চাষ হয় অনেক এলাকায় তাই জান আমাদের খুব পরিচিত এবং ধান গাছের বিভিন্ন সম্পর্কেও আমরা পরিচিত রয়েছি। তাই আজকে এখন আমরা দেখব যে, ধানের প্লাস্টার অফ কেন হয় এবং এই রোগ হলে আমরা কোন ঔষধ গুলি ব্যবহার করতে পারি। তাহলে চলুন এখন আমরা সবার প্রথমে দেখতে থাকি যে ধানের ব্লাস্ট রোগের ঔষধ কি আর ব্লাস্ট রোগ কেন হয় সে বিষয়টি সম্পর্কে দেখা যাক সবার আগে।

কীটনাশক

ঠিকনা সাধারণত ফসলের বিভিন্ন কীট পতঙ্গ কে মারার জন্য যে ঔষধ ব্যবহার করা হয় সেগুলোকেই আমরা কীটনাশক বলে থাকি। আমরা কৃষি প্রধান দেশের মানুষ এই কারণে কৃষিকে আমাদের প্রাধান্য দিতে হয়। তাই সম্পর্কে আমাদের সকলের কমবেশী অভিজ্ঞতা রয়েছে। আর এ কারণে আমরা কখন কোন ফসলের কোন কীটনাশকের বিষয়গুলি মোটামুটি ভাবে আমরা আন্দাজ করতে পারি। তারপরে যেহেতু কৃষি প্রধান দেশ আমাদের এই কারণে সব সময় আমরা কৃষি কর্মকর্তা পেয়ে থাকি। কিসে কর্মকর্তার পরামর্শ নিতেও বা নিলেও আমরা ধরনের রোগ বানায় থেকে রক্ষা পেতে পারি এবং বিভিন্ন ধরনের ঔষধ গুলি ব্যবহার করতে পারি।

বিভিন্ন ধরনের ফ্যাশন অর্থাৎ আপনি ফোন সবচেয়ে বা অর্থকারী বা খাদ্য কেন বর্তমান সময়ে কীটনাশক ব্যবহার না করে কোন সম্ভব বলে মনে হয় না। আর এই কারণে আমরা যেন কীটনাশকগুলো আমরা ব্যবহার করে থাকি। কীটনাশক ব্যবহার করার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই একজন কৃষি কর্মকর্তা বা কিছু বিশেষ করে পরামর্শ নিতে হয়। যদিও আমরা সকলে কম বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে সব ফসল সম্পর্কে তারপরেও মোটামুটি ভাবে কৃষি কর্মকর্তা যারা অভিজ্ঞ এবং তাদের সামান্য পরামর্শ নিলে সেটি ভালো হয় বলে মনে করি। তাই ধানের প্লাস্ট রোগ হলে কোন কীটনাশক ব্যবহার করব সেটি এখন আমরা আমাদের এই পোস্ট থেকে দেখে নেওয়ার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে বিষয়টি দেখা যাক।

ধানের ব্লাস্ট রোগের ঔষধ

ধানের বিভিন্ন রোগের মধ্যে অবশ্যই ব্লাস্ট এবং একটি। ওখানে গাছ শুকিয়ে যায় ধানের প্রধান হলুদ হয়ে যায় এবং ধান গাছ পড়ে যায় তাই ভাষণকে বাঁচানোর জন্য রক্ষা করার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রতিরোধ করতে হবে। হিরক যদি প্রতিরোধ না করা যায় তাহলে বারবার ফসলের জন্য আপনি ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। তাই সাধারণত খানের হয় তার জন্য আলাদা আলাদা ঔষধ কীটনাশক আমরা ব্যবহার করি তাই এখন দেখব যে হয়ে থাকে কোন ধরনের ঔষধ বা কীটনাশক ব্যবহার করব সেই বিষয়টি সম্পর্কে অবশ্যই আমাদের এখন দেখতে হবে।

সাধারণত এই রোগের জন্য আপনারা যদি ব্লাস্ট সিনজেনটা মাত্রা : ৪০০ এমএল/একর ব্যবহার বিধি: প্রতি ১০ লিটার পানিতে ২০ এমএল ফিলিয়া মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে ধান গাছের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ভালভাবে ভিজিয়ে স্প্রে করুন। ফিলিয়ার কার্যকারিতার মেয়াদ ১৪ দিন। তবে আক্রমণের তীব্রতা বেশী হলে ১৪ দিন পর পর স্প্রে করতে হবে। উল্লেখিত হারে না আপনারা যদি এই ওষুধটি ব্যবহার করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনারা ধানের এই প্রকার আক্রমণ থেকে বা এ রোগের আক্রমণ থেকে অবশ্যই মুক্তি পেতে পারেন। আর এ ধরনের তত সমস্যা বা যত তথ্য জানার আছে আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে এসে জেনে নিতে পারেন।

Leave a Comment