ইদানিংকালে বিভিন্ন রোগের মধ্যে এপেন্ডিসাইডস একটি রোগ। এই রোগটির কারণে মানুষের পেটে প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা হয়। অনেক সময় রোগী এই ব্যাথা সহ্য করতে না পেরে ব্যথা কমানোর ঔষধ খেতে হয়। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া আমাদের কখনোই কোন ঔষধ সেবন করা উচিত নয়। কারণ এতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় হিতে বিপরীত হয়ে যায়।
আপনারা এই জন্যই কখনোই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ সেবন করবেন না। তাই আজকে আপনারা যারা আমাদের এখান থেকে দেখতে এসেছেন যে এপেন্ডিসাইট হলে আমাদের কোন ঔষধ সেবন করতে হবে তা অবশ্যই একমাত্র রেজিস্টার চিকিৎসকেরাই বলতে পারবেন। তাই আপনারা যেহেতু আজকে এপেন্ডিসাইড হলে কোন ওষুধ সেবন করা যায় সে বিষয়ে সম্পর্কে জানতে এসেছেন।
আজকে আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে সেই বিষয়ে ভালোভাবে জেনে নিতে পারবেন বলে আশা করি। কারণ আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই সেই বিষয় সম্পর্কে জানাবো। তাহলে চলুন আমরা এখন সেই বিষয়টি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি। প্রথমে দেখি অ্যাপেন্ডিসাইড কি। এপেন্ডিসাইডস হল ভার্মি ফার্ম এপেন্ডিক্স এর প্রদাহ সাধারণ লক্ষণ সমূহ হলো তলপেটের ডানদিকে ব্যথা জ্বর বমি ইত্যাদি হয়ে থাকে। তবে আবার কথা থাকে যে 40% ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে রোগী সবগুলো লক্ষণ নিয়ে আসে না।
এই লক্ষণগুলো নেই বলে আপনি বলে নিতে পারেন না যে আপা আপনার অ্যাপেন্ডিসাইডস হয়নি বা হয়েছে। তাই আমাদের রোগ নির্ণয় করতে হলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে এ কথা সত্য। এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আমাদের কোন ধরনের ঔষধ দিয়ে থাকে সেই বিষয়টি আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। তবে সব সময় আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে অ্যাপেন্ডিক্স যদি বাস্ট হয়ে যায় তাহলে পুরা পেটে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে এবং উদ্ধার আবরণী বা পেরিটোনিয়াম এর উদাহরণ হয় ও সেপসিস হতে পারে। আসলে এপেনডিক্সের গহ্বর-বালো ম্যান কোন কারণে বন্ধ হয়ে গেলে অ্যাপেন্ডিসাইটিস হয়।
যেমন বিকালে বা মল দিয়ে তৈরি ক্যালসিফাইড পাথর, পরজীবী, পিত্তাশয়, টিউমার ইত্যাদি লোমেন বন্ধ করে দিতে। তখন এপেন্ডিসাইড হয় বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করে থাকেন। তাই উপরোক্ত লক্ষণ গুলি যদি প্রকাশ পায় তাহলে আপনি বুঝবেন যে আপনার অবশ্যই সাইট হয়েছে। আর যদি এপেন্ডিসাইড হয়েই থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ঔষধ সেবন করতে হবে। তবে এপেন্ডিসাইড হলে যদি এটি ঔষধের মাধ্যমে সারিয়ে তুলে নেওয়া যায় তাহলে অবশ্যই
অস্ত্র পাচারের মাধ্যমে সেই অংশটি কেটে ফেলতে হয়। তবে এতটা সাইজ হলেই যে আপনাকে অস্ত্র প্রচার করতে হবে এটি ভাবারো কোনো কারণ নেই। কারণ হলো এটি কখনো কখনো ঔষধের মাধ্যমেও ছাড়িয়ে তোলা সম্ভব। তাই সাইজ হলে আসলে কোন ঔষধ আমরা ব্যবহার করি বা সেবন করব সেটি একমাত্র রেজিস্টার চিকিৎসকরা বলতে পারবেন।
এই কারণে আমরা এখন আপনাদের এপেন্টিসাইট হলে কোন ঔষধ সেবন করতে হবে সেই বিষয়টি জানাবো।অ্যাপেন্ডিসাইটিস (Appendicitis) রোগটিতে বহু মানুষ আক্রান্ত হন। এই রোগের চিকিৎসায় সার্জারির (Surgery) প্রয়োজন পড়ে বলেই সকলে এতদিন জানতেন। তবে এখন নতুন গবেষণা বলছে, সমস্যা জটিল না হলে অ্যান্টাবায়োটিকেই (Antibiotic) হতে পারে সমস্যার সমাধান। তবে সেই ঔষধ আপনি অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শই কিনতে হবে। তাই আপনারা আমাদের
এই ধরনের পোস্টে সবসময় দেখে নিতে পারেন আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় বিষয় সমূহ। কারন আমরা আমাদের ওয়েবসাইটটিতে সব সময় মানুষের দৈনন্দিন জীবনে যে ধরনের তথ্য উপাত্তর ছবি প্রয়োজন হতে পারে বা প্রয়োজন হয় সে ধরনের তথ্য উপাত্তর ছবিগুলো আমরা প্রকাশ করে থাকি। তাই আপনারা যদি বারবার আমাদের ওয়েবসাইট এসে ভিজিট করেন তাহলে আমার মনে হয় আপনার সব ধরনের প্রয়োজন আমাদের এখান থেকে পূরণ হবে। তাই আপনাদের কাছে অনুরোধ আপনারা আপনাদের যেকোন প্রয়োজনের জন্যই আমাদের ওয়েবসাইটে আসতে পারেন।