পায়খানা হওয়ার ঔষধ

একজন মানুষের পায়খানা যদি ঠিকমতো না হয় তাহলে তাকে অবশ্যই রোগী বলে চিহ্নিত করা হয়। বেশি পায়খানা হলে মানুষ যেমন রোগী হয় তেমনি আবার পায়খানা না হলেও সে রোগী বলে পরিচিত হয়ে থাকে। বেশি পায়খানা হলে তখন আমরা সাধারণত ডায়রিয়াস হতে চলে মনে করে থাকে কিন্তু কম পায়খানা হলে তাকে কষ্ট কাঠিন্য ঢুকে বলে বিবেচনা করা হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য যদি দীর্ঘতম সুখে থাকেন তাহলে আরো বিভিন্ন সব জটিল থেকে আক্রান্ত হতে হয়। এই কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য একজন মানুষের জন্য খুব বেশিদিন খুব ভালো সময় পার করতে দেয় না। যদি কোষ্ঠকাঠিন্য দিনের পর দিন চলতে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই দেখবেন যে আপনার পাইলসের বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়েছে।

পাইছ সমস্যা সেগুলো সাধারণত আমরা জানি যে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকেই হয়ে থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য হলে আমরা পেতে বেশি জোরে চাপ দেই এবং তখন মলদ্বারের অগ্রভাগ বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং সেখান থেকে রক্ত পড়তে পারে এবং ব্যথা অনুভূত হয়ে থাকে। আর এ বিষয়টি যদি দীর্ঘদিন চলতে থাকে তাহলে অবশ্যই বুঝবেন যে আপনার সমস্যা হয়েছে। তাই আমাদের উচিত হবে এই ধরনের কাজগুলো দীর্ঘদিন যাবত চলতে না দেওয়া। দীর্ঘদিন যাবৎ কোষ্ঠকাঠিন্য চলতে থাকলে আপনি মনে করবেন আপনার সমস্যা অবশ্যই হয়েছে। তাই পায়খানা হওয়ার বিভিন্ন ধরনের ঔষধ রয়েছে সেগুলো আপনাকে সেবন করতে হবে।

পায়খানা হওয়ার ঔষধ

পায়খানা যদি ঠিকমত না হয় তাহলে যেহেতু অস্বস্তি লাগে তাই আমাদের উচিত হবে ঠিকমতো পায়খানা করার জন্য বিভিন্ন কলা কৌশল অবলম্বন করা। বিভিন্ন কৌশল বা খাদ্যের পরিবর্তন এনেও যখন পায়খানা ঠিকমতো না হয় তখন আমাদের উচিত হবে বিভিন্ন যে ঔষধ রয়েছে সেই ঔষধ গুলি সেবন করা। তবে অসৎ জীবন করার পূর্বে যদি আপনারা কিছু ঘরোয়া টোটকা ভালো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

সেগুলোর মধ্যে রয়েছে আপনার খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন। যে খাদ্যগুলো আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পারে এই খাদ্যগুলো বেশি পরিমাণে খাওয়া। অর্থাৎ আর যুক্ত খাবার যদি আমরা খেতে পারি তাহলে সেই আঁশযুক্ত খাবার আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে দেয়। আর যুক্ত খাবারগুলির মধ্যে রয়েছে সিম বরবটি মিষ্টি কুমড়া পুঁইশাক ইত্যাদি আরো অনেক খাবার।

যে খাবারগুলো খেলে পারে শরীরের সম্পূর্ণ পুষ্টি সাধিত হবে এবং আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি হতে পারেন। এছাড়াও আপনি আরেকটি কাজ করতে পারেন আর তা হলো প্রচুর পরিমাণে জল পান করতে। জল পান করলে শরীরের পরিপাক ক্রিয়া সুস্থভাবে সম্পন্ন হয় এবং পায়খানা নরম হয় আর পায়খানা নরম হলে সেটি বের হতে কোন সমস্যা হয় না পায়ুপথ দিয়ে। তাই আপনাকে সর্ব প্রথমে যে কাজগুলো করতে হবে তা খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন। যে খাবারগুলো কোষ্ঠকাঠিন্য হয় সেই খাবারগুলো পার্থক্যে না খাওয়া। আপনি চেষ্টা করবেন বিভিন্ন ধরনের জাঙ্ক ফুড এবং পশুর মাংস সেগুলো অ্যাভয়েড করা এবং তেল চর্বি জাতীয় খাবার গুলো অনেকটাই এভয়েড করে চলা।

তাহলেই দেখবেন আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্ত হয়েছে এবং আপনি আরেকটি কাজ করতে পারেন তাহলে বেল এর শরবত খাওয়া। আমাদের বাংলাদেশের প্রচুর পরিমাণে বেল হয়ে থাকে সেই বেল কাঁচা অথবা পাকা যে কোন প্রকারে সেই বেল সংগ্রহ করে রাখতে পারেন।আপনার কাঁচা বেল নিয়ে এসে সেগুলো কেটে টুকরো টুকরো করে রোদে শুকিয়ে চূর্ণ করে রাখা এবং প্রত্যেকদিন আপনি বেলের শরবত খেলে অবশ্যই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাবেন। আর আরো বেশি কষ্ট কাঠের না হলে আপনাকে অবশ্যই ঔষধ সেবন করতে হবে।

দিনে অন্তত দুই লিটার পানি পান করতে হবে পানি পায়খানা নরম করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর কর‍তে সহায়তা করে। এ ছাড়া ফাইবারজাতীয় খাবার প্রচুর পানি শোষণ করে। তাই ডায়েটে ফাইবার বাড়ানোর সাথে সাথে পানি পান করার পরিমাণও বাড়াতে হবে। এছাড়াও আপনি হোমিওপ্যাথি নাক্স ফ্রম ঔষধ খেলে বাচ্চাদের খুব তাড়াতাড়ি পায়খানা হয়ে যায়। এই ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনার অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন বলে বিশ্বাস করি।

Leave a Comment