ঘন ঘন পায়খানা হওয়ার ঔষধ

সহ্যকর্ম নামে একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শরীর থেকে কঠিন বর্জ্য অপসারণ করে শরীর থেকে অবাধিত পদার্থ এবং বিষাক্ত পদার্থ অনুসরণ করা অপরিহার্য যাতে শরীর তার নিজের সুস্থতা বজায় রাখতে পারে। তবে যদি ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হয় তাহলে সে বিষয়টি অবশ্যই ভালো দিক নয় সে বিষয়টি অবশ্যই খারাপ দিকেই নিয়ে যায়।

আজকে আমাদের এই প্রবন্ধের মাধ্যমে অর্থাৎ আজকের এই লেখার মাধ্যমে আপনাদেরকে জানানো হবে এ ধরনের সমস্যা যদি আপনার মধ্যে আসে তাহলে আপনি কি ধরনের সমাধান নিতে পারেন। শরীরে কোন প্রকার অসম হয়ে দেখা দিলে মূলত মানুষের শরীরে বর্জ্য নিষ্কাশনের সমস্যা হলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয় বা অতিমাত্রায় পায়খানা হয় এই দুটি খারাপ দিক।

এই দুটি সমস্যার সমাধানের জন্য আমাদের এই প্রবন্ধটি সাজানো হয়েছে। ঘনঘন পায়খানা হওয়া এটা কোনভাবে ভালো দিক নয়। ঘনঘন পায়খানা হলে মানুষের শরীর অনেকটাই নিস্তেজ হয়ে যায় শরীরের শক্তি কমে আসে। এজন্য এই সমস্যা থেকে নিজেদেরকে অবশ্যই সরিয়ে রাখা উচিত। এজন্য আপনাকে যা করতে হবে সেটা হলো আপনাকে প্রয়োজনীয় এবং সঠিক ওষুধটি সেবন করতে হবে।

আপনি যদি সঠিক ওষুধ সেবন করতে পারেন তাহলে এই সমস্যা থেকে নিজেকে দূরে রাখতে পারবেন। আর সেই জন্যই আমাদের এই প্রবন্ধটি সাজানো হয়েছে। আপনারা যদি এই প্রবন্ধটি পড়েন তাহলে ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হলে কি ধরনের ওষুধ আপনাকে সেবন করা উচিত সেটা আপনারা জানতে পারবেন। ঘনঘন পায়খানা যদি একটি ছোট শিশুর হয় তাহলে সেই শিশুটি নিয়ে পড়ে তার শরীরের ক্ষমতা কমে যায় ঠিকমতো চলাফেরা করতে পারেনা। এ সকল সমস্যার জন্য অনেকেই ডাক্তারের পরামর্শ নেন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করেন

ঘনঘন পায়খানা থেকে মুক্তির ঔষধ

আপনার সাধারণ নিয়মের বাহিরে যদি আপনার অতিমাত্রায় পায়খানা হয় তাহলে আপনি কি ধরনের ওষুধ সেবন করবেন সেই জন্য অনেকেই আমাদের কাছে এসএমএস করেছেন। অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে ঘন ঘন পায়খানা থেকে মুক্তির ঔষধ কোনগুলো। তাদেরকে বলছি যে আপনারা ঘন ঘন পায়খানা হলেই সহজেই এন্টিবায়োটিকস কোন ওষুধ সেবন করবেন না তাতে করে আপনাদের শরীরে আরো বেশি সমস্যা সৃষ্টি হয়।

আপনাদের শরীরে যদি ঘন ঘন পায়খানা হয় তাহলে আপনি প্রথমত যে কোন ওষুধের দোকানে গিয়ে ফ্লাজিল বা মেট্রোনিডাজল খেতে পারেন। এতে করে আপনার সাধারণ সমস্যাগুলো সমাধান হয়ে যেতে পারে। আবার আপনি আরও একটি ওষুধ সেবন করতে পারেন সেটা হল “লপেরামাইড”। লপেরামাইড হলো এন্টি মটিলিটি ওষুধ। এটি যদি কেউ খায় তাহলে তার অন্ত্রের চলন কমে যায় যার ফলে অতিরিক্ত টয়লেট যাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। কিন্তু এটি ডায়রিয়া সারাতে সাহায্য করে এমন কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি বরং কোন কোন ক্ষেত্রে এ ধরনের ওষুধ খাওয়া উচিত নয় যেমন: ১২ বছরের নিচে শিশুদের জন্য।

ডায়রিয়াজনিত সমস্যার কারণে এ ধরনের ওষুধ খাওয়া কোনভাবেই উচিত নয়। এছাড়াও এ ধরনের ওষুধ খেলে কারো কারো মাথা ঘোরা হালকা বোধ হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়া এ সকল সমস্যাগুলো সৃষ্টি হতে পারে। কেননা প্রত্যেকটি ওষুধেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে ঠিক তেমনি এই ওষুধের উপর প্রতিক্রিয়া রয়েছে।

অতিমাত্রায় পায়খানা হলে ঔষধ

সম্মানিত পাঠকমন্ডলী, আপনারা যারা আমাদেরকে প্রশ্ন করেছিলেন যে অতিমাত্রায় পায়খানা হলে কি ধরনের ওষুধ খাওয়া যাবে তাদের এই সকল প্রশ্নের জবাবে আমরা এই প্রবন্ধটি সাজিয়েছিলাম। এখানে বেশ কিছু ওষুধের নাম উল্লেখ করা হয়েছে আপনারা এই সকল ওষুধগুলো সেবন করতে পারেন। এসকল ওষুধগুলো যদি আপনি সেবন করেন তাহলে আপনার কোন

ধরনের সমস্যা হবে না তাছাড়া আপনি ভালো বোধ করবেন। তবে যে সকল ঔষধ গুলো খেতে বারণ করা হয়েছে সে সকল ঔষধ গুলো কোনভাবে খাবেন না তাহলে তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াতে আপনার শরীরে ক্ষতি হতে পারে। আপনি চাইলে এই প্রবন্ধগুলো আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করলে অন্য মানুষকে আপনার কাছ থেকে উপকৃত হবে।

Leave a Comment