মানুষের পায়খানা ক্লিয়ার না হলে অনেক ধরনের সমস্যা হয় এবং সব সময় অস্বস্তিতে থেকে যায়। এ কারণে যে কোন উপায় মানুষের পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় খুজতে চায়। কারণ হলো মানুষ যখন কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগে তখন তাদের পায়খানা ক্লিয়ার হয় না। কোষ্ঠকাঠিন্য হলে পরে পায়খানা দেখলে তো ক্লিয়ার হয় না তখন সব সময় অস্বস্তি থাকতে হয়। বিভিন্ন কারণে মানুষের অস্বস্তি লাগে তার মধ্যে একটি প্রধান কারণ হলো পায়খানা ক্লিয়ার না হলে। সকালবেলা উঠে মানুষ যদি পাথর ক্রিয়া সারতে না পারে তখন সারাটা দিন সে মানুষটা ভালো যায় না এ কথা অনস্বীকার্য।
প্রতিটি মানুষের সকাল বেলা উঠে সর্বপ্রথমে যে কাজটি করতে হয় তাহলে পায়খানা করে আসা। পায়খানা করে হাত মুখ ধুয়ে মানুষ দিনের কর্মকাণ্ড শুরু করে। আর যাদের অভ্যাস প্রত্যেকদিন সকালবেলা উঠে বাথরুমে যাওয়া বা টয়লেটে যাওয়া তাদের অবশ্যই সারাটা দিনের জন্য প্রস্তুত হতে হয়। আর এই সারাটা দিনের জন্য সম্পূর্ণ কার্যক্রম শুরুর সর্বপ্রথমে যে কাজটি করে তা হল টয়লেটে যাওয়া। টয়লেটে গিয়ে তাদের সর্বপ্রথম কাজ হল মোটামুটি ভাবে শান্তি মত পেট ঝেড়ে টয়লেট করা। সেই লক্ষ্যে মানুষ দিনটা শুরু করতে চায়। কিন্তু কখনো কখনো দেখা যায় যে অনেকের ক্ষেত্রেই সেই বাথরুমে গিয়ে পুরোপুরি ভাবে পায়খানা হয় না কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে।
পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায়
যেহেতু প্রতিটি মানুষ না হলেও প্রায় সকল মানুষ সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে সবার প্রথমে যে কাজটি করতে হয় তা হল প্রাত:ক্রিয়া। প্রাত:ক্রিয়া ছাড়ার পর জীবনের বা দিনের অন্যান্য কাজ শুরু হয়। কিন্তু যখন দেখা যায় যে এই কাজটি ঠিকমতো না হয় তখন সারাটা দিন অনেক কষ্ট হয়। কিন্তু এই কাজটি ক্লিয়ার ভাবে করার উপায় রয়েছে। সর্ব প্রথমে ঘুম থেকে জাগা পাওয়ার পর আপনাকে এক গ্লাস ঠান্ডা জল খেতে হবে।
এক গ্লাস ঠান্ডা জল খাওয়ার পর খানিক হাটাহাটি করলে দেখা যাবে যখন বেগ আসবে তখন আপনি পায়খানার উদ্দেশ্যে যাবেন। তখন আশা করি আপনার এই কর্মটি একেবারে প্রাণ ভরে হবে। এছাড়াও আরেকটি কাজ করতে হবে আপনার যদি কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে তাহলে আগের দিন-রাত্রিতে সবার আগে অন্ততপক্ষে এক গ্লাস জল এবং ভিজিয়ে রাখা ইসবগুলের ভুসি ভালোমতো মিশে খেতে হবে।
তারপর পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পেট ভরে জল খেয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলে আপনার অবশ্যই পায়খানা ক্লিয়ার হবে বলে আশা করি। কারণ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য আমাদের প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খেতে হবে যাতে করে পায়খানা নরম হবে এবং আপনি যখন পায়খানা করতে যাবেন তখন পেট ঝেরে সে পায়খানা হবে বলে মনে করা হয়।
আর পেট ছেড়ে পায়খানা হলে আপনি অবশ্যই আরাম পাবেন এবং সমস্ত দিন আপনি আরামে কাটাতে পারবেন। তাই মনে করা হয় যে সকালের সুন্দর বাথরুম আপনার সারাটা দিন আরাম আয়েশা কাটিয়ে দিতে পারবেন। এছাড়াও আপনারা খেয়াল করে থাকবেন আপনার সুখ শান্তি টাকা পয়সা থাক না কেন আপনি যদি সকাল বেলার টয়লেট ঠিকমতো না করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি সারাটা দিন অনেক অস্বস্থিতে কাটাতে হবে।
তাই বলা হচ্ছে যে সময় থাকতে আপনাকে পথ দেখতে হবে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে হবে তাহলে জীবনে অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। আজকে এখন আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় গুলো। এছাড়া আপনি যদি হোমিওপ্যাথিক গ্রাফাইটস ওষুধ টা ব্যবহার করতে পারেন তাহলেও আপনাকে দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেবে।
এটি আপনাকে হোমিওপ্যাথির মধ্যে সর্বাধিক ব্যবহৃত এবং সবচেয়ে কার্যকর উপাদান। গ্রাফাইটগুলি ফুলে যাওয়া পেটের চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে যা দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্যের একটা বৈশিষ্ট্য। এ ধরনের যেকোনো তথ্য উপাত্য পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের সাথে থাকবেন এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পাওয়ার জন্য আমাদের সাথে থাকবেন।