ক্রিয়েটি নিন হচ্ছে মাংসপেশীর ক্রিয়েটিন ফসফেট ভেঙ্গে তৈরি হওয়া একটি উৎপাদ কে বোঝায়। এটা শরীরে সর্বদা একটা নির্দিষ্ট অনুপাতে তৈরি হতে থাকে। যদিও সর্বদা এটা একটা অনুপাতে শরীরে তৈরি হয়ে থাকে তারপরেও বলা যায় যে এটা পেশীর ভর বা ঘনত্বের উপর নির্ভর করে থাকে এটি। তাই আপনাদের মনে রাখতে হবে যে যদি মানব শরীরে ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা বেড়ে যায় তাহলে আপনাকে মনে রাখতে হবে কিডনির কোন ধরনের ত্রুটি হয়েছে।
কিডনি ভালো আছে কিনা সেটি যদি আমাদের দেখতে হয় তাহলে শরীরের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা দেখে নিতে হয়। যেকোনো কারণে পরীক্ষা করে যদি দেখেন আপনার শরীরের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে গিয়েছে তাহলে আপনাকে বুঝতেই হবে কিডনির কোন এক ধরনের ত্রুটি হয়েছে যার কারণে ক্রিয়েটি নিন শরীরের বিভিন্ন দরজা দিয়ে বানালি দিয়ে সেটি বের হতে পারছে না।
আমরা দেখি এলোপ্যাথি দিয়ে ক্রিয়েটিনিন কমানোর জন্য কোন ঔষধ এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। যে সকল কারণে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যায় সেই সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলি যখন পরিপূর্ণভাবে ঠিক হয়ে যায় তখন ক্রিয়েটেনিনের মাত্রা আপন মনেই কমতে শুরু করে। তাই শরীরের অভ্যন্তরীণ সেই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলি আমাদের দেখতে হবে যে সেগুলো ঠিক রয়েছে কিনা। আর এই কারণে যদি বছরে দুইবার থেকে তিনবার আপনি আপনার শরীরের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা ঠিক রয়েছে কিনা সেই বিষয়টি অবশ্যই দেখে নিতে পারেন।
ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা যদি ঠিক থাকে তাহলে আপনি বুঝে নিতে পারেন যে আপনার শরীরের সম্পূর্ণ যন্ত্রাংশগুলি ঠিক রয়েছে। তাই কিডনির পরিচর্যা করতে হবে যাতে করে আপনার কিডনি সব সময় ঠিক অবস্থায় থাকে। আর যদি কোন ধরনের ত্রুটি ধরা পড়ে কিডনিতে তাহলে আপনাকে অবশ্যই কিডনি র সেই বিষয়টি কিভাবে ঠিক হবে সেটি দেখে নিতে হয়। ক্যাটরিনার মাত্রা কমানোর জন্য হোমিওপ্যাথিতে এক ধরনের ঔষধ রয়েছে কিন্তু এই হোমিওপ্যাথি ছাড়া আর কোন চিকিৎসায় আমরা দেখি যে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা কমানোর কোন ধরনের ব্যবস্থা নেই।
মূলত কিছু রোগ হলে বোঝা যায় যে শরীরে ক্রিয়েটিন এর মাত্রা বেড়ে গেছে। অর্থাৎ শরীরের কিটেনের মাত্রা বেড়ে গেলেই বুঝতে হবে যে শরীরের কোন অঙ্গের সমস্যা দেখা দিয়েছে ত্রুটি দেখা দিয়েছে এবং এই সেই সমস্যা বা ত্রুটি সারতে হবে। পরবর্তীতে দেখা যায় যে সে সকল অঙ্গ গুলোর ঠিকমত চিকিৎসা করলে ক্রিয়েটিন এর মাত্রা আবার ক্রমে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
তাই এ কথা আমরা বলতে পারি যে সাধারণত ক্রিয়েটিন কমানোর কোন ঔষধ নেই কিন্তু অন্যান্য রোগ সারানোর জন্য অর্থাৎ যে কারণে ক্রিয়েটেনের মাত্রা বেড়ে যায় সেই অঙ্গ গুলো সারানোর জন্য যেসব ঔষধ ব্যবহার করা যেতে পারে সেগুলো হলো-ওল্ম্যাক্স এম ২০ এম জি/৫০ এম জি ট্যাবলেট (Olmax M 20 Mg/50 Mg Tablet), একটি এনজিওটেসটিনn2 রিসেপ্টর ব্লকার (এআরবি), ‘কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
এটি একা ব্যবহার করা হয় বা অন্যান্য ঔষধের সাথে সমন্বয় ব্যাবহার করা জেতে পারে । এটি রক্তচাপকে শিথিল করতে সাহায্য করে রক্তচাপ কমায়, ফলে রক্ত সহজে চলতে পারে। তাই আপনারা এ ধরনের যে কোন তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকবেন বলে আশা করি। কারন আমরা সব সময় আমাদের ওয়েবসাইট থেকে সঠিক ধরনের তথ্য সব সময় প্রকাশ করার চেষ্টা করে থাকি। তাই আপনার প্রয়োজনীয় যে কোন তথ্য জানার জন্য
আপনি অবশ্যই যদি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে থাকেন তাহলে সেই তথ্যগুলি অবশ্যই পাবেন বলেই বিশ্বাস করি। তাই এখন পর্যন্ত আপনাদের দৈনন্দিন জীবনে যে ধরনের তথ্য উপাত্তর ছবি বা অন্যান্য যেকোন প্রয়োজনীয় জিনিস কাজে আসতে পারে সেই সকল তথ্য উপাত্ত গুলোই আমরা সঠিকভাবেই প্রকাশ করার বা উপস্থাপন করার চেষ্টা করে যাই। তাই আপনারা সকল তথ্যগুলো জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে বারবার ভিজিট করতে পারেন।