আমরা দেখেছি যে বিভিন্ন কারণেই আমাদের পা বিভিন্ন সময় কামড়াতে থাকে। কামরানো বলতে অনেকটা বাপের ব্যাথায় হয়ে থাকে। আর এই বাতের ব্যথার কারণে হাত পা অনেকটা চিবাতে থাকে। বিশেষ করে আমরা দেখি যে রাত্রিবেলায় পা কামড়ানো শুরু হয়। আর এই পাকাড়ানোর ব্যথা অনেকটাই অসহ্যকর। পা কামড়াতে থাকলে কোন কিছুই ভালো লাগেনা। এবং তখন মনে হয় যে কোন ধরনের বিষয়গুলো তখন ওষুধ কি করলে পাপ কামড়ানো ভালো হবে সেটির দিকে লক্ষ্য থাকে। বিভিন্ন কারণে পা কামড়ায় তবে তার মধ্যে সবচাইতে বেশি হলো সেটি হল যে এলার্জি বাতের কারণে।
বাড্ডা থাকাই সাধারণত মনে করা হয় যে পা কামড়ানো। তাই আপনারা যারা আমাদের এখান থেকে এই পা কামড়ানোর ঔষধ জানার জন্য এসেছেন আপনারা অবশ্যই এই ঔষধটি আমাদের এখান থেকে পাবেন বলে আশা করি। কারণ আজকে আমরা দেখাবো যে পা কামড়ানোর ঔষধ সাধারণত কোনগুলি। কোন ঔষধ গুলি খেলে বা কোন ঔষধ লাগালে পা কামড়ানো ভালো হতে পারে। পাক আমরা সাধারণত ব্যথা বা এই ব্যথা কমানোর ঔষধ গুলো যদি আমরা খেতে পারি বা পাশ ব্যথা কমানোর ঔষধ গুলো যদি লাগাতে পারি তাহলে অবশ্যই পা কামড়ানো ভালো হতে পারে। তারপরে আমরা দেখব যে ঔষধ কি।
কিভাবে পা কামড়ানো ভালো করা যায়
পা কামড়ানো ভালো করতে হলে আমরা অনেক সময় দেখেছি যে আমাদের ঘরোয়া যে টোটকা সেগুলো ব্যবহার করতে। ঘরোয়া টোটকা গুলো যদি আমরা ব্যবহার করে ভালো না হয় তখন বিভিন্ন ধরনের ঔষধের কথা চিন্তা করি। প্রাথমিকভাবে যদি এই ঘরোয়া টোটকার মধ্যে রয়েছে যে সরিষার তেলের সাথে যদি আপনি কর্পূর মিশিয়ে সেই তেল মালিশ করেন তাহলে অবশ্যই পা কামড়ানো ভালো হতে পারে। এছাড়াও আপনি পা কামড়ালে সাধারণত কেরোসিন তেল মালিশ করলেও দেখবেন যে সেটি থেকে অনেকটাই মুক্তি পাওয়া যায়। ইসলামী ভিন্ন ধরনের পায়ের ব্যায়াম রয়েছে সেই ব্যায়ামগুলো যদি করেন তাতেও পা কামড়ানো ভালো হয়।
গোসলের সময় গরম পানি ব্যবহার করতে হবে এবং যদি পাকা আমড়াতে থাকে তাহলে বরফের শেখ দিলে ও পা কামড়ানো ভালো হয়। পাকা মানুষ ভালো করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম রয়েছে এই প্রকারভেদ অনুযায়ী আপনারা যদি সব ব্যায়ামগুলো একটু একটু করে করতে পারেন তাহলে অবশ্যই পা কামড়ানো ভালো হবে। আরেকটি বিষয় হলো আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে তাহলে পাক আমরা না থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। পর্যাপ্ত পানি রক্তের তারল্য বজায় রাখবে এবং রক্ত সকল জায়গায় সঠিকভাবে চলাচলে সাহায্য হয় এবং সেই থেকেই মনে করা হয় যে পা কামড়ানো ভালো হতে পারে।
পা কামড়ানো কমানোর ঔষধ
বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম এবং ঘরোয়া টোটকায় যদি কাজ না হয় তাহলে আপনি আপনার জুতা চেঞ্জ করতে পারবেন। কারণ আরামদায়ক জুতা পড়লেও পা কামড়ানোর হাত থেকে আপনি বেঁচে যেতে পারবেন বা বাঁচা সম্ভব। কারণ আরামদায়ক জুতা সব সময় নিজেকে অনেক স্বাচ্ছন্দ দেয় আর সেখান থেকেই দেখা যায় যে পাকামানোর ক্ষেত্রে আরামদায়িক জুতা অবশ্যই প্রয়োজন। পায়ের গোড়ালিকে সাপোর্ট দেয় এমন আরামদায়িক জুতা বেছে নিতে হবে এবং সেই জুতাগুলো যদি ইউজ করা যায় তাহলে অবশ্যই পাকামানোর হাত থেকে বেঁচে যাবেন।
এছাড়াও আপনারা যদি এগুলোতে কাজ না হয় তাহলে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের ঔষধ ব্যবহার করতে হবে। এখন আমরা এই ঔষধ গুলি দেখাবো যে ঔষধ গুলি ডিক্লোমল ট্যাবলেট যদি খান তাহলে অবশ্যই পা কামড়ানো থাকে রক্ষা পাবেন। তাহলে অবশ্যই আপনারা যদি বিভিন্ন ধরনের মালিশ এবং ব্যায়াম এ যদি পা কামড়ানো ভালো না হয় তাহলে অবশ্যই এই ঔষধটি সেবন করে দেখতে পারেন। এতে আপনি পা কামড়ানো থেকে অবশ্যই মুক্তি পেতে পারবেন।