অনেকের সাধারণত এই ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে এবং বিভিন্ন বয়সের শরীরের বিভিন্ন অংশে এ সমস্যা দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যদি চিকিৎসা গ্রহণ করার চেষ্টা করা হয় তাহলে খুব সহজেই তার সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়। সাধারণত এটা স্কিনের একটি কমন সমস্যা এবং একজন স্কিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে গেলেই খুব সামান্য কিছু ঔষধ অথবা সামান্য কিছু ক্রিম ব্যবহার করেই সহজেই এই সমস্যার সমাধান করা যায়। তবে আপনি যে উপাদানটি ব্যবহার করছেন সেটা আপনার ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক কিনা সেটা অবশ্যই আপনাকে জেনে নিতে হবে এবং আপনাকে সঠিক উপাদানটি ব্যবহার করতে হবে।
বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে মেছতা দূর করার জন্য কিন্তু সব চিকিৎসা পদ্ধতি সকলের ক্ষেত্রে কার্যকরী নাও হতে পারে বিভিন্ন স্কিনের কথা বিবেচনা করে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করতে বলেন চিকিৎসকেরা। সাধারণত মেছতার জন্য যে ঔষধ রয়েছে তার মধ্যে সর্বোত্তম ব্যবহার উপযোগী উপাদান হচ্ছে ক্রিম এটাই মূলত ঔষধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে। মিস্টার কার্যকরী ক্রিমের একটি নাম হচ্ছে স্কিন ক্লিনিক কোম্পানির মেলানিক ক্রিম। সাধারণত ছেলে অথবা মেয়ে যেকোনো ধরনের ব্যক্তি এই ধরনের সমস্যায় পড়তে পারেন এবং সেই সমস্যার সমাধান করার জন্য এই ধরনের ক্রিম প্রচুর ব্যবহার করা হয় তাই অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আপনি এই সমস্যার সমাধান করতে পারেন।
মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায়
বিভিন্ন বয়সে সমস্যা আসতে পারে এবং বিশেষ করে বর্তমানে সমস্যা বেশি দেখা যাচ্ছে মেয়েদের মধ্যে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যদি তার শরীরে বয়সের ছাপ দেখা যায় সে ক্ষেত্রে মেছতা বেশি দেখা যাচ্ছে এবং সে সমস্যার সমাধান করার জন্য মেয়েরা চিকিৎসকের কাছে যাচ্ছে এবং চিকিৎসকের কাছে গিয়ে অবশ্যই তারা ঔষধ ব্যবহারে আগ্রহী হচ্ছে। কিন্তু কিছু ঘরা পদ্ধতি এমন আছে যে ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করে আপনারা অনায়াসেই এই জিনিসগুলো দূর করতে পারবেন এবং মাত্র তিনটি ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে চিরতরে মুখের মেছতা দূর করা যায়।
চলুন মুখের মেছতা দূর করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি যা অবশ্যই আমাদের উপকৃত করবে।
*সবার প্রথমে আপনারা আলোর রসের সঠিক ব্যবহার করতে পারেন এবং আলোর রস এ থাকায় স্টার্চ এবং আরো বিভিন্ন উপাদান ত্বকের মৃত কোষ সরিয়ে ফেলে ত্বককে উজ্জ্বল করে এবং আগের মতন ফর্সা নরম ত্বকের সৃষ্টি করে । এজন্য আপনাকে সবার প্রথমে আলোর খোসা ছাড়িয়ে সেটাকে গ্রেন্ড করে নিতে হবে এবং তারপরে প্রতিদিন অন্তত ১০ থেকে ১৫ মিনিট এই পেস্ট আপনার মুখের ওপর লাগিয়ে তারপর ধুয়ে ফেলতে হবে।
*দ্বিতীয় যে উপাদান গুলো আপনি ব্যবহার করে মুখের মেছতা দূর করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন সেটা হচ্ছে লেবু এবং মধু । এমনিতে থাকা ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এবং এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে তোকে নিচে থাকা টিসুগুলোকে পুনরুদ্ধার করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। সমপরিমাণ লেবুর রস এবং সমপরিমাণ মধু মিশে আপনি যদি সেটা আপনার চেহারার উপর পাঁচ মিনিট মাসাজ করেন এবং পাঁচ মিনিট রেখে দিয়ে তারপর ধুয়ে ফেলেন তাহলে দেখবেন পরিবর্তন।
*অ্যাপেল সিডার ভিনেগার সম্পর্কে আমরা সকলেই জানি এবং এই ভিনেগার আমাদের ত্বকের জন্য কতটা উপকার করতে পারে সেটাও আমরা জানি । কিন্তু এটা সরাসরি মুখে মাখা যাবে না এটার জন্য আপনাকে বিভিন্ন উপাদানের মাধ্যমে এটা ব্যবহার করতে হবে এবং চেষ্টা করতে হবে এই ভিনেগার নিয়মিত নির্দিষ্ট পরিমাণে খেতে। ভেতর থেকে ত্বকের রং ফর্সা করতে এই ভিনেগার অবশ্যই আপনাকে অনেক বেশি সাহায্য করবে।
এরকম নিত্য নতুন বিভিন্ন ধরনের বিউটি টিপস পেতে এবং আরো উপকারী তথ্য পেতে সবসময় আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।