মেয়েদের রাগ ভাঙ্গানোর মেসেজ

আমরা এই আর্টিকেলে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব কিভাবে আপনারা মেয়েদের রাগ ভাঙাতে পারেন। মেয়েরা রাগ করে না, যদি একবার রেগে যায় তাহলে তাদের দাঁত ভাঙানো বেশ কঠিন কাজ। আপনার প্রিয় মানুষটি যেকোনো সময় রেগে যেতে পারে। তাই আপনি সবসময় চেষ্টা করবেন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে ভালোভাবে কথা বলার, তার পছন্দকে প্রাধান্য দেয়ার। আপনি যদি তার পছন্দকে প্রাধান্য দেন, তার সকল কথা মেনে চলেন, তার চাহিদা পূরণ করতে পারেন। তাহলে তারা কখনো আপনার উপর রাগ করে থাকতে পারবে না।

বিভিন্ন কারণে আপনার প্রিয় আমার সাধের উপর রাগ করে থাকতে পারে। তাই অবশ্যই চেষ্টা করবেন সে কি সেজন্য রাগ করলো সে বিষয়ে আপনার ধারণা রাখার। অনেক সময় দেখা যায় আপনার প্রিয় মানুষটিকে আপনি যদি দূরে থাকেন। তাহলে আপনাদের মাঝে বিভিন্ন ধরনের ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকে। সব সময় চেষ্টা করবেন প্রিয় মানুষের সাথে যোগাযোগ রাখা। আপনি যদি দূরে কোথাও বেঁচে থাকার তাগিদে চাকরি করে থাকেন। তবুও আপনি তার সাথে দিনে চার-পাঁচবার হলেও যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করবেন। আপনি যদি ফোনে কথা বলতে না পারেন তবুও আপনি তার খোঁজ, খবর নিবেন মেসেজের মাধ্যমে। দেখবেন আপনাদের মধ্যে সুসম্পর্ক বটে থাকবে।

মেয়েদের রাগ ভাঙানোর মেসেজ

এমনও সময় আছে আপনার প্রিয় মানুষ আপনার প্রতি অনেক রেগে থাকবে। আপনি তার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে, ফোন দিলে সে আপনাকে এড়িয়ে চলবে। আপনার প্রিয় মানুষ যদি আপনার সাথে রাগ বা অভিমান করে কথা না বলে। আপনি তাকে ইমোশনাল ভাবে ব্ল্যাকমেল করার মাধ্যমে তার সাথে কথা বলতে পারেন। আপনি আপনি যাকে ইমোশনাল টাইপের বেশ কিছু মেসেজ পাঠানোর মাধ্যমে তার রাগ ভাঙাতে পারেন। মেয়েদের রাগ ভাঙ্গানোর কিছু মেসেজ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি। এই মেসেজগুলো আপনি আপনার প্রিয় মানুষকে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে পাঠাতে পারেন।

একটি কথায় মাথায় রাখবেন মেয়েরা প্রতিটা কথায় আপনার উপর রাগ করতে পারে। তারা যদি রাগ করে আপনাকে কিছু বলে আপনি সেই কথাই কোন কান দিবেন না। প্রায় সময় চেষ্টা করবে নিজের রাগকে কন্ট্রোল করার। তাহলে দেখবেন সংসারে অশান্তি, ঝড়গা, বিবাদ কমে যাবে। তাই চেষ্টা করুন প্রিয় মানুষের সাথে ভালো সম্পর্ক রাখতে হলে তার পছন্দকে প্রাধান্য দেওয়া চেষ্টা করুন।

রাগ ভাঙ্গানোর চিঠি

আপনি আপনার প্রিয় মানুষের রাগ ভাঙ্গাতে কাগজে চিঠি প্রিয় মানুষের কাছে হারাতে পারেন। আপনি তাকে বলতে পারেন তাকে আপনি অনেক ভালবাসেন। তাকে অনেক শ্রদ্ধা করেন, আপনি তাকে না বুঝে বকা দিয়েছেন। ইমোশনাল কথা আপনি তাকে বলার চেষ্টা করবেন দেখবেন আপনার প্রিয় মানুষের রাগ খুব তাড়াতাড়ি ভেঙে যাবে।

বেস্ট ফ্রেন্ড এর রাগ ভাঙ্গানোর উপায়

আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা বন্ধু-বান্ধবের সাথে রাগারাগি করে থাকে। আমাদের প্রিয় বেস্ট ফ্রেন্ড আমাদের উপর রাগ করে। আপনারা চাইলে আমাদেরকে ওয়েবসাইটের আর্টিকেলগুলো ব্যবহার করে আপনার বেস্ট ফ্রেন্ডের রাগ ভাঙাতে পারেন। এই মুহূর্তে আমরা বেস্ট ফ্রেন্ডের রাগ ভাঙ্গানোর বেশ কিছু ক্যাপশন আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো যে ক্যাপশন গুলো ব্যবহার করে আপনারা আপনার প্রিয় মানুষের রাগ কমাতে পারেন।

১। আপনার রাগের জন্য হয়তো কেউ আপনাকে শাস্তি দেবে না , কিন্তু আপনার রাগই আপনাকে শাস্তি দেবে।

২। প্রকৃত স্মার্ট তারা , যারা সব পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে ।

৩। ৫ মিনিট সময় চেয়ে ৫০ মিনিট ধরে সাজু গুজু করা মেয়েদের জন্মগত অধিকার !

৪। শুনেছি ভালো মানুষের কপালে ভাত জোটে না ! . তাহলে কি আমাকে সারাজীবন বিরিয়ানি খেয়ে থাকতে হবে..?

৫। ঘুম ভাঙ্গেছে তবু বিছানা আমাকে ছাড়ে না কেন আরও ঘন্টাখানেক শুয়ে থাকা মানে কি অলসতা নাকি সত্যি বিছানা আমাকে ভালোবাসে

৬। মানবহৃদয় আয়নার মত। সে আয়নায় ভালবাসার আলো পড়লে তা ফিরে আসবেই।

৭। সব শখ মিটে গেলে বেঁচে থাকার প্রেরণা নষ্ট হয়ে যায়। যেসব মানুষের শখ মিটে গেছে তারা অসুখী।

৮। যার কাছে ঘুম আনন্দময় সে-ই পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ। অতি সামান্য জিনিসও মানুষকে অভিভূত করে ফেলতে পারে।

৯। খুব বেশি সুন্দর কোন কিছু দীর্ঘস্থায়ী হয় না। খুব ভাল মানুষরাও বেশি দিন বাঁচে না। স্বল্পায়ু নিয়ে তারা পৃথিবীতে প্রবেশ করে।

১০। যখন কেউ কারো প্রতি মমতা বোধ করে, তখনই সে লজিক থেকে সরে আসতে শুরু করে। মায়া-মমতা-ভালবাসা এসব যুক্তির বাইরের ব্যাপার।

১১। বেশি নৈকট্য দূরত্বের সৃষ্টি করে। প্রিয়জনদের থেকে তাই দূরে থাকাই ভাল। সম্পর্ক স্থির নয়, পরিবর্তনশীল।

১২। মোহের কাছে পরাজিত হওয়া ঠিক নয়। কিন্তু খুব কম মানুষই মোহযুদ্ধে অপরাজিত থাকে।

১৩। সুন্দর স্বপ্ন আফসোসেরও কারণ। বাস্তবতা যতই মধুরই হোক, স্বপ্নের মত হয় না। স্বপ্ন পূরণ হতেই হবে সেটা কিন্তু সত্যি নয়। স্বপ্ন দেখতে হয় আর সেটার জন্য কাজ করতে হয় – এটা হচ্ছে সত্যি।

১৪। প্রতিজ্ঞা করার আগে তাই একটু হলেও ভাবা উচিত। মিথ্যা দিয়ে হাসানোর চেয়ে সত্য বলে কাঁদানোই শ্রেয়।

বলার আগে শুনে নাও, প্রতিক্রিয়া দেখানোর আগে চিন্তা কর, সমালোচনার আগে ধৈর্য্য ধর, প্রার্থনার আগে ক্ষমা চাও, ছেড়ে দেয়ার আগে চেষ্টা কর।

১৫। অতিরিক্ত যেকোন কিছু পতন নিয়ে আসে। সবকিছু তাই নির্দিষ্ট সীমায় রাখাই শ্রেয়।

১৬। চুপ থাকা খুব সহজ একটা কাজ। পারস্পরিক বহু সমস্যার সমাধান শুধু চুপ থাকলেই হয়ে যায়। কিন্তু মানুষের সবচেয়ে বড় অযোগ্যাতা হচ্ছে সে মুখ বন্ধই রাখতে পারে না, অপ্রয়োজনে অনর্গল বকে যায়।

 

 

Leave a Comment