বাচ্চাদের গরুর দুধ খাওয়ানোর বিশেষ কিছু পদ্ধতি রয়েছে, যাদের ছোট বাবু রয়েছে তাদের অবশ্যই কিভাবে খাওয়াতে হবে সেই বিষয়ে জানতে হবে। বাংলাদেশের শিশুদের বলা হয় দুই বছর পূর্ণ হলে গরুর দুধ দেয়া যাবে। তবে আসল সত্যি হলো বারোমাস পূর্ণ হলে একটু শিশুকে পাউডার দুধ বা গরুর দুধ খাওয়ান যাবে। গরুর দুধ খাওয়ানোর পাশাপাশি অবশ্যই, বাচ্চাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি এবং সবুজ শাকসবজি খাওয়াতে হবে। এ সময় বাচ্চাকে প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে যেমন ডিম, মাছ,মুরগির মাংস দিতে পারেন আপনার বাচ্চাকে। গরুর দুধ খাওয়ালে বাচ্চার শরীরে কোন ধরনের এলার্জি বা রেস হচ্ছে কিনা সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
গরুর দুধ খাওয়ালে আপনার বাচ্চা বমি করছে কিনা সেটা আপনাকে নজরে রাখতে হবে। গরুর দুধ খাওয়ানোর পর আপনার বাচ্চা যদি বমি করে তাহলে তাকে গরুর দুধ খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে। এটা মাথায় রাখতে হবে বাচ্চাদের আমাদের মত বাকযন্ত্র না তাই অবশ্যই, বাচ্চাদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণে দুধ দিতে হবে।
গরুর দুধের পাশে প্রতিক্রিয়া
গরু দুধ এ রয়েছে বিভিন্ন রকমের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর ফলে বাচ্চার ঠোট ফোলা বদহজম এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনারা সবাই জানেন দুধের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন এর মাধ্যমে সুস্থ করে তোলে দুধ খেলে।
আমরা অনেকেই সময় দুধ সঠিক ভাবে জাল দেইনা, এই দুধ খাওয়ালে বাচ্চার সমস্যা হতে পারে তার জন্য অবশ্যই দুধ খাওয়ানোর আগে ভালোভাবে হালকা আছে জাল দিয়ে নিতে হবে গরুর দুধ। অনেকেই বাচ্চাকে গুঁড়ো দুধ খাওয়ায় সে সময় গুঁড়ো দুধ ভালো ভাবে ফুটিয়ে নিতে হবে তা না হলে বাচ্চার নানা ধরনের অসুখ দেখা দিতে পারে। ভারতের বিভিন্ন প্রতিবেদন উঠে এসেছে। বাচ্চাদের গুঁড়ো দুধ খাওয়ানোর কারণে নানা ধরনের সমস্যা দেখা যাচ্ছে যে সমস্যা গুলো খুবই গুরুতর হয়ে উঠেছে ভারত মহাদেশে।
ব্যথা ভাব মাথা যন্ত্রণা এ ধরনের উপসর্গ দিতে পারে এই গুড়া দুধ খাওয়ানোর কারণে এই ধরনের সমস্যা দেখা দিলে, অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে। এ রোগটি সাধারণত এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া, এই ব্যাকটেরিয়া টি থাকলে পুরো মাংস এবং দুধে ও ব্যাকটেরিয়া থাকে। এই ব্যাকটেরিয়া আমাদের বাচ্চাদের শরীরে প্রবেশ করে ফেলে খুব সহজেই। ছাগল গুরুর রোগ থেকে থাকে তাহলে লোকটি আমাদের শরীরে বাসা বাড়তে পারে। তাই যে কোন জায়গা থেকে মাংস বা দুধ খাওয়া যাবেনা মানুষের কাছ থেকে দুধ এবং মাংস নিতে হবে।
গরম দুধে কোন ভিটামিন থাকে
গরম দুধে সবকল ধরনের ভিটামিন থাকে। এবং গরম দুধে বিভিন্ন ধরনের কার্যকরিতা রয়েছে, অনেকে মনে করেন এবং দিদার দন্দে থাকেন ঠান্ডা ও গরম দুধ খাওয়ার একটি বিশেষ ধরনের সমস্যা রয়েছে আমাদের বাংলাদেশে। এক গ্লাস দুধের মধ্যে যে ধরনের উপাদান গুলো থাকে তা প্রচুর পরিমাণে থাকে সেগুলো হলো ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম আয়রন জিংক ভিটামিন। এ সকল ভিটামিন আমাদের দাঁত মজবুত রাখতে সাহায্য করে এবং আমাদের পেশী শক্তি আরো বাড়িয়ে তুলে।
ঠান্ডা ও গরম দুধের উপকারিতা
যদি আপনি একেবারে রাতে ঘুমাতে চান তাহলে আপনার জন্য দরকার গরম দুধ। আপনি যদি গরম দুধ রাতে ঘুমানোর আগে খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার রাতে ঘুম ভালো হবে। তাই আপনি যদি রাতে ভালো ঘুম দিতে চান আপনার অবশ্যই গরম দুধ খাওয়া উচিত। আপনার যদি তৈরি করা খাবার হজম না হয় তাহলে আপনি অবশ্যই গরম দুধ খাবেন। আপনার যদি ঠান্ডা লাগার না থাকে তাহলে আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে দুধ খেতে পারেন। এতে করে অবশ্যই আপনার শরীরের জন্য ভালো কিছু পুষ্টি গুনাগুন আপনার শরীরে প্রবেশ করবে।