নখের কুনি দূর করার ঔষধ

আমাদের নখ রয়েছে এবং সেই নখের বিষয়টি সম্পর্কে আমরা কম বেশি সবাই জানি। নখ যদি বড় হয় তখন অবশ্যই সভ্য জগতে বর্তমান সময়ে আমরা সেই নখ ফেলে দেই। আমাদের চুল যেমন বড় হলে সেটি কেটে ফেলি বা কেটে ফেলি তেমনিভাবে নখ যদি বড় হয় হাতের পায়ের তাহলে অবশ্যই সেই নখও আমরা ফেলে দেই বা কেটে ফেলি। এখন নখ অত্যন্ত ছোট করে কাটার সময় আমরা দেখি যে কখনো কখনো আমাদের এই নখ কেটে ফেলার সময় তাকে আঘাত লাগে ত্বক কেটে যায় এবং নখকুনির সৃষ্টি হয়।

অর্থাৎ নখকুনি বলতে সাধারণত নখের কোনায় যে ক্ষতের সৃষ্টি হয় তাকেই বোঝানো হয়। নখের কোনাতে ক্ষত বিভিন্নভাবেই হতে পারে। তার মধ্য এক নম্বর কারণ হলো যদি নখ বড় হয় তখন ছোট করে কাটতে যায় এবং কাটতে যাওয়ার কারণে ত্বকে আঘাত লাগে। তাকে আঘাত লাগার কারণে আমরা দেখি যে ত্বক আক্রান্ত হয়। এবং এই নখ আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টাকেই বলা হয় যে নখকুনি বা নখের কুনি। তাহলে এ সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় আমরা দেখে থাকি।

নখের কুনি ভালো করার উপায়

বিভিন্ন কারণে যেমন নখের কুনি হয়ে থাকে তেমনি এই নখের কুনি ভালো করার উপায়ও বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। বিভিন্ন ধরনের নখের পনির মধ্যে আমরা সাধারণত আঘাত জনিত কারণে যে নখের কুনি হয় সেটি সবচাইতে স্বাভাবিক বিষয়। ঘরোয়া বিষয়গুলো বাদ দিয়েও আমাদের যদি অতিরিক্ত হয়ে থাকে তাহলে আমরা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ লাগালেও নখের কুনি ভালো হতে পারে। তাই নখের কুনি ভালো করা নিয়ে আপনাকে কোন ধরনের চিন্তাভাবনা করতে হবে না। তবে সর্বপ্রথমে আপনি অবশ্যই ঘরোয়া পদ্ধতি গুলোর উপর জোর দিতে পারেন। ঘরোয়া পদ্ধতি গুলোর মধ্যে কয়েকটি উপায় রয়েছে।

সেই উপায়গুলোই এখন আমরা আপনাদেরকে বলবো। আপনারা সেই অনুযায়ী কাজ করলে অবশ্যই নখের কোনি ভালো করতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখি সেই নখের কুনিগুলো ভালো করার জন্য আপনারা কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। বিভিন্ন ঘরোয়া পদ্ধতি গুলোর মধ্যে একটি পদ্ধতি হলো ট্রি-অয়েল পদ্ধতি, এই পদ্ধতিতে আপনারা সাধারণত এক চামচ নারকেল তেল এর সাথে দুই তিন ফোঁটা ট্রি অয়েল মিশিয়ে নিন। এই তেল তুলো দিয়ে আস্তে আস্তে করে আপনার সেই নখের যেখানে ক্ষত রয়েছে সেই ক্ষততে আলতো করে লাগিয়ে দিন। তুলোসহ লাগিয়ে দিলে মিনিট দশেক পর্যন্ত তুলেসহ সেখানে রেখে দিন। এভাবে প্রতিদিন দিনে দুই-তিনবার করে কাজটি করতে থাকুন। তাহলে দেখবেন খুব দ্রুত আপনার ক্ষতটি সেরে উঠছে।

এরপর আরেকটি পদ্ধতি রয়েছে রসুন পদ্ধতি। আপনি যদি এক কাপ সাদা ভিনেগার এর সাথে কয়েক কুয়া রসুন মিশিয়ে নিন। তারপরে সেই মিশ্রণটি ভালোভাবে আপনার ক্ষতস্থানে লাগান তাহলেও দেখবেন খুব দ্রুত সরে উঠছে সরে উঠছেন। এভাবে আপনি অবশ্যই আপনার নখের কুনি ভালো করে ফেলতে পারবেন অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই । তাই আপনি কোন রাসায়নিক ঔষধ ব্যবহার করার আগে অবশ্যই আপনি যদি আপনার ভেষজ গুণসম্পন্ন আপনার পরিবেশ থেকে এই সকল বিষয়গুলি নিয়ে লাগাতে পারেন তাহলে অবশ্যই অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আপনার ক্ষতস্থান সেরে উঠবে ব্যথা কমে যাবে এবং আপনি অবশ্যই আস্তে আস্তে সেরে উঠবেন বলে মনে করি।

এ ধরনের যেকোনো তথ্য যদি আপনি পেতে চান তাহলে আপনি অবশ্যই আমাকে ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সাথে থাকবেন এবং আপনারা চেষ্টা করবেন যে সকল বিষয়গুলো আমাদের এখান থেকে দেখার জন্য বারবার ভিজিট করবেন। আর বারবার ভিজিট করলে আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে সবকিছু সঠিক তথ্য পাবেন বলেই আশা করি। কারণ আমরা সব সময় আপনাদের জন্য সঠিক তথ্যই তুলে ধরার চেষ্টা করি। আর যে কোন তথ্য অবশ্যই সঠিকভাবে দেখলে পরেই আমরা বুঝতে পারি যে বা সঠিক তথ্য পেতে পারি বলে মনে করা হয়।

Leave a Comment