ভিটামিন ডি ক্যাপসুল এর নাম

সাধারণত শরীরে যদি ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা যায় তাহলে স্বাভাবিকভাবে আপনাকে ভিটামিন ডি ক্যাপসুল খেতে হবে। আজকে আমরা বাজারে থাকা ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ যে ওষুধগুলো রয়েছে সেগুলোর বিশেষ কিছু তথ্য নিয়ে আপনাদের সামনে চলে এসেছি আশা করছি আপনারা আমাদের এখান থেকে আপনাদের চাহিদা সম্পন্ন ভালো কিছু তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন। আমরা আজকে একে একে এই ওষুধের সঠিক ডোজ থেকে শুরু করে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি সম্পর্কে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব যাতে করে একজন ব্যক্তি সঠিকভাবে তার ঔষধ সম্পর্কে পুরোপুরি জানতে পারে।

ভিটামিন ডি থ্রি সাধারণত যে ঔষধ গুলোতে থাকে প্রত্যেকটি ঔষধি রেজিস্টার চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ভাবা উচিত তার কারণ হচ্ছে এখানে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থ্রি দেওয়া থাকে তাই সেটা যদি অতিরিক্ত হয়ে যায় স্বাভাবিকভাবে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হতে পারে। যে সকল মানুষ সাধারণত সূর্যালোকের সংস্পর্শে কম আসে তাদের জন্য এই ওষুধগুলো নির্দেশিত হয় তাছাড়া সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে এই ওষুধগুলো খুব কমই নির্দেশ করেন একজন চিকিৎসক।

অথবা হঠাৎ করে যদি কারো শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি দেখা দেয় তাহলে সেই ক্ষেত্রে ভিটামিন ডি থ্রি পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে কিনা সেটা নিশ্চিত হওয়ার পরে চিকিৎসকরা ভিটামিন ডি থ্রি ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস জাতীয় ঔষধ খাওয়ার নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। আশা করছি বিষয়টি সম্পর্কে আপনাদের ধারণা হবে ভালোভাবে চলুন জানার চেষ্টা করি বিস্তারিত।

ভিটামিন ডি থ্রি খাবার মাত্রা

বিভিন্ন বয়সে বিভিন্ন ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ডি থ্রি খাবার মাত্রা আলাদা আলাদা হতে পারে। কে কোন মাত্রা ভিটামিন ডি থ্রি খাবে সেটা সাধারণত একজন চিকিৎসক নির্ধারণ করতে পারবে তার কারণ হচ্ছে একজন চিকিৎসক জানেন কোন বয়সে কি সমস্যা হলে কোন রোগীকে কতটুকু ঔষধ দিতে হয়। আপনার আমার মত যারা সাধারন মানুষ আছে তারা কখনোই এই ওষুধের সঠিক পরিমাপ নির্দেশ করতে পারেন না তার কারণ হচ্ছে আমাদের কোন ধারণা বা অভিজ্ঞতাই নেই এই বিষয়ে।

ভিটামিন ডি ৩ এর ঘাটতি পূরণের জন্য সাধারণত যদি এই ঔষধ ব্যবহার করা হয় তাহলে উল্লেখ করা হয়েছে যে কোন কোন রোগের ক্ষেত্রে চল্লিশ হাজার আয়ু সাত সপ্তাহ পর্যন্ত নির্দেশ করা হয়। এ ধরনের সমস্যার মোকাবেলার জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নির্ধারিত পরিমান ঔষধ খেতে হবে।

সাধারণত যাদের মেইনটেনেন্স থেরাপির ক্ষেত্রে এটা ব্যবহার করা হয় তাদের ক্ষেত্রে ১৪০০ আয়ু থেকে ২০০০ আইয়ু দৈনিক দিতে হবে। এটা কম বেশি হতে পারে রোগের শারীরিক অবস্থা এটা কম বেশি হতে পারে রোগীর ওজন ও অন্যান্য জিনিস বিবেচনায় তাই অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটা খাওয়া যাবেনা।

ভিটামিন ডি থ্রি এর ঘাটতি প্রতিরোধের জন্য সাধারণত ভিন্ন একটি মাত্র তে ব্যবহার করা হয় এই ঔষধ। এখানে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিষ্ঠার সপ্তাহ হয়ে বিশ হাজার আয়ু করে সেবন করতে হবে তবে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সেটা করতে হবে।

ভিটামিন ডি থ্রি ঔষধ এর নাম

বিভিন্ন কোম্পানি বিভিন্নভাবে এই ঔষধ বাজারজাতকরণ করছে তাই আমাদের প্রায় হাতের নাগালে থাকা বেশ কয়েকটি ওষুধ কোম্পানির নাম জেনে নিলেই আমরা সহজেই এটা চিহ্নিত করতে পারব।

Aristo D3
Calciferol
Cholevit
D-Balance
D-1000
D-Best

ওপরে উল্লেখ করা প্রত্যেকটি ঔষধে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থ্রি আছে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আপনি উপরে উল্লেখ করা ওষুধগুলোর মধ্যে যেকোনো একটি ঔষধ বিভিন্ন মাত্রার ব্যবহার করতে পারেন। ওষুধের মাত্রা নির্ভর করবে রোগীর বিভিন্ন দিক বিবেচনায় তাই আমার মতে এই কাজগুলো চিকিৎসকের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত তবে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তার কথামতো চলতে হবে তার কথামতো নির্ধারিত কিছু খাবার খেতে হবে এবং চেষ্টা করতে হবে নিয়মিত সূর্যের আলোর সামনে আসা।

Leave a Comment