যাদের বয়স অল্প অর্থাৎ যারা আগের প্রজন্মের সন্তান তাদেরকে সাধারণত নতুন প্রজন্ম বলা হচ্ছে। প্রত্যেকদিন প্রতি সেকেন্ডে কোন না কোন শিশুর জন্ম হচ্ছে। তাই এসব শিশুরা বড় হচ্ছে পৃথিবীর রাজনীতি সমাজনীতি অর্থনীতি প্রতিটি বিষয়ের সাথে তারা জড়িয়ে পড়ছে। এই নতুন প্রজন্ময় এক সময় পৃথিবীতে শাসন করবে আবার তারা বিদায় নিবে অর্থাৎ পৃথিবীর গন্তব্য থেকে শেষ গন্তব্যে চলে যাবে নতুন এরা আবার আসবে এভাবেই পৃথিবী চলতে থাকবে অনন্তকাল ধরে। অর্থাৎ যারা প্রতিনিয়ত জন্ম হচ্ছে প্রতিনিয়ত বেড়ে উঠছে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কাজে যোগ দিচ্ছে এই এরাই হলো নতুন প্রজন্ম।
আমরা অনেক মহা মানুষের উক্তি দেখেছি তারা বলেছে আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তাই আজকের এই নতুন শিশু হল নতুন প্রজন্ম। এরাই একটা সময় পৃথিবীর সমস্ত কিছু সঙ্গে জড়িয়ে যাবে অর্থাৎ সমস্ত পৃথিবী শাসন করার দায়ভার তখন তাদের উপর বর্তাবে। এ কারণেই কিশোর কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য বলেছিলেন এসেছে নতুন শিশু ছেড়ে দিতে হবে স্থান। তিনিও নতুন প্রজন্মদের কাছেই পৃথিবীকে তুলে দেওয়ার কথা বলেছেন। এই নতুন প্রজন্মার রাজনীতি সম্পর্কে যে উক্তিগুলো রয়েছে সেই উক্তিগুলো এখন আপনাদেরকে আমরা জানাবো আপনারা অবশ্যই এখান থেকে নতুন প্রজন্মের রাজনীতির উক্তিগুলো আপনারা দেখে নিতে পারবেন। চলুন তাহলে দেখি নতুন প্রজন্মের রাজনীতির উক্তি। দেখি সেখানে মহা মনিষীগণ কি উল্লেখ করেছেন।
নতুন প্রজন্ম রাজনীতি উক্তি
পৃথিবী যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সব সময় চলতে চায় এবং এই যুগের পর যুগ পৃথিবীর একই রকম থাকবে এটা কখনো কল্পনা করা যায় না। পৃথিবীর সব কিছুই যেমন পরিবর্তনশীল তেমনি রাজনীতি অর্থনীতি সমনীতি যুদ্ধনীতি যাই বলি না কেন সবকিছুই পরিবর্তনশীল। তাই আজকে আপনারা আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন নতুন প্রজন্মের রাজনীতির উক্তিগুলো। নতুন প্রজন্মর ছেলেমেয়েদের কাছে রাজনীতি সম্পর্কে কোন বার্তা দেওয়া হয়েছে যুক্তিগুলোর মাধ্যমে সেগুলি এখন আপনারা আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন।
তাহলে চলুন আমরা সেই উক্তিগুলো অর্থাৎ নতুন প্রজন্মের রাজনীতি সম্পর্কে মহা মনিষীগঞ্জে উক্তিগুলো দেখিয়েছেন বা উক্তিগুলো দিয়েছেন সেই উক্তিগুলি সম্পর্কে বর্তমান জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে কতটুকু নতুন প্রজন্মের রাজনীতি জড়িয়ে আছে সে বিষয়গুলো দেখবো। এবং সেগুলো প্রয়োজনে আমরা বিচার বিশ্লেষণ করবো। কারন সে সকল উক্তিগুলো আমাদের বর্তমান নতুন প্রজন্মের রাজনীতিদেরকে অবশ্যই প্রেরণা যোগাবে। এবং তাদের সেই উক্তিকে মেনে নিয়ে বা তাদের সেই উক্তি সম্পর্কে বিচার-বিশ্লেষণ করে তারা নতুনভাবে নতুন দিনের জন্য রাজনীতি করবে এটি সবাই বিশ্বাস করে।
“নেতারা নিরপেক্ষতা ও সততা দিয়ে মানুষের বিশ্বাস অর্জন করে” (জ্যাক ওয়েলচ )
মিতা নিরপেক্ষতা এবং সততা দিয়ে যেহেতু মানুষের মন জয় করে থাকে তাই সব সময় নেতাদের এই উদ্দেশ্য এবং এই বিষয়টি বজায় রাখাই উচিত। কারণ প্রত্যেকটি মানুষ তাদের সেই সততাকে বিশ্বাস করে এবং সেই সততাকে বিশ্বাস করি তারা তাদেরকে এই জায়গাটিতে নিয়ে এসেছে। আর সেই বিশ্বাসের জায়গা থেকে মানুষকে যেন সরে যেতে না হয়।
“শ্রেষ্ঠ নেতা সে-ই, যার অধীনে কোনওকিছু অর্জিত হলে তার সাথে
জড়িত প্রতিটি মানুষই ভাবে যে তারা সবাই মিলে কাজটি করেছে” – লাও ঝু (প্রাচীন চীনা দার্শনিক)
আসলে নেতার কাজ এরকমই যে যা কিছু অর্জিত হোক না কেন সেটি আসলে জনগণের দ্বারা অর্জিত হয়েছে এবং জনগণ তার সঙ্গে ছিল জন্যই অর্জিত হয়েছে এটি বিশ্বাস করতে হবে এবং বিশ্বাস করাতে হবে। কারণ কোন নেতার পক্ষে বা কোন নেতার একার পক্ষে কোনোভাবেই কোন কিছু অর্জন করা সম্ভব নয় এটা বাস্তবতা।
“নেতৃত্ব মানে তোমার উপস্থিতিতে অন্যরা উন্নতি করবে, এবং তোমার অনুপস্থিতিতেও সেই উন্নতি বজায়ে থাকবে”
– শেরিল স্যান্ডবার্গ (চিফ অপারেশন অফিসার, ফেসবুক)
এরকম ধরনের আরও উক্তি গুলো দেখার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের এই পোস্টের শেষ পর্যন্ত থাকবেন বলে আশা করি। কারণ আমরা এখানে যতগুলো উক্তি তুলে ধরেছি সব উক্তিগুলোই প্রতিটি ছাত্রনেতা বা নতুন প্রজন্মের নেতাদের জন্য প্রযোজ্য বলে মনে করছি।