আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের ওয়েবসাইটের আজকের আর্টিকেলটিতে নবজাতক বা শিশুদের ঠান্ডা লাগলে করণীয় কি এই সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এবং কি ধরনের ওষুধ খাওয়ানো উচিত এই সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি কি নবজাতকের বিভিন্ন সমস্যার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধের নাম জানতে চাচ্ছেন? নবজাতকের ঠান্ডা লাগলে কি ধরনের ঔষধ খাওয়ানো উচিত তা জানতে চাচ্ছেন? নবজাতক শিশুর যদি কোনো কারণে সর্দি, কাশি হয়ে থাকে তাহলে কি ধরনের ওষুধ খাওয়ালে সে সর্দি কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে সে সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে চাচ্ছেন?
তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসে পৌঁছেছেন এবং এই আর্টিকেলটি মূলত আপনার জন্য লেখা হয়েছে। কারণ এই আর্টিকেলটিতে নবজাতকের বিভিন্ন সমস্যার কিভাবে সমাধান করা যাবে এবং কার্যকরী উপায় গুলো আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি নবজাতকের বিভিন্ন সমস্যার হাত থেকে বাঁচার বিভিন্ন উপায় জানতে পারবেন এবং বিভিন্ন ওষুধেরও নাম জানতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে আপনি এ সম্পর্কে জানতে হলে আর্টিকেলটা ঝটপট পড়ে ফেলতে পারেন এবং আপনার প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো জেনে নিতে পারেন।
নবজাতক কে খুবই সাবধানে রাখতে হয়। একটি পরিবারে একটি শিশু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি শিশু জন্মগ্রহণের পরে পরিবারে আনন্দের সীমা থাকে না। সে শিশুটিকে নিয়ে একটি পরিবার আনন্দে মেতে থাকে এবং শিশুটিকে ভালো রাখার জন্য যাবতীয় চেষ্টা করে। বলা যায় একটি শিশু একটি পরিবারকে সতেজ রাখতে অনেকটা সহায়ক ভূমিকা পালন করে। কিন্তু শিশুটি যদি কোন কারনে অসুস্থ হয়ে বা শিশুটির শরীর অনেক খারাপ হয়ে পড়ে তাহলে শিশুটিকে নিয়ে পুরো পরিবার ব্যস্ত হয়ে পড়ে কি করলে সে শিশুটি সুস্থ হবে বা কি করলে সে শিশুটির শরীর ভালো হবে। এই বিষয়গুলো তারা জানতে চায়। মূলত তাদের কথা মাথায় রেখে আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে শিশুদের সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে এবং তাদের শরীর খারাপ হলে কি ধরনের ওষুধ সেবন করানো উচিত সেই বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
শিশুদের একটি সাধারণ সমস্যা হচ্ছে ঠান্ডা লাগা। অনেকেই মনে করে যে একটি শিশুকে গরম কাপড় পড়িয়ে রাখলে হয়তো ঠান্ডা লাগা কম হবে। কিন্তু আসলে গরম কাপড় পড়িয়ে রাখলেই ঠান্ডা লাগা কমে না। অনেক শিশুর দেখা যায় যে পুষ্টির অভাব থাকে এবং তাদের খুব সহজে ঠান্ডা লেগে যায়। তাদের ঠান্ডা লাগার কারণে সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। যেমন ঠান্ডা লাগা থেকে হতে পারে জ্বর, সর্দি ,কাশির মতো সমস্যা। আর বাচ্চাদের অসুস্থতা নিয়ে কখনো অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ বাচ্চাদের অসুস্থতা নিয়ে অবহেলা করলে সেখান থেকে বড় ধরনের সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই বাচ্চাদেরকে কোন সমস্যা হলে বা যেকোনো কারণে অসুস্থ হলে অবশ্যই তাদেরকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করানো উচিত। কারণ বড় ধরনের সমস্যা হলে বিভিন্ন রকম অসুবিধা হতে পারে৷
শিশুদের সুস্থ রাখার জন্য যাবতীয় চেষ্টা করতে হবে এবং ঘরে সব সময় শিশুদের জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ রাখতে হবে। কারণ শিশুদের যদি অল্প সমস্যা হয় বা নবজাতকের যদি খুব অল্প সমস্যা হয়ে ওঠে তাহলে সাথে সাথে ওষুধ খাওয়ানের মাধ্যমে সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। তাই কিছু কমন ওষুধ সব সময় ঘরে রাখা উচিত। যে ওষুধগুলোর মধ্যে অন্যতম প্রয়োজনীয় ওষুধ হচ্ছে জ্বরের প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ। যদি বাচ্চাদের জ্বর হয়ে থাকে তাহলে প্যারাসিটামল খাওয়ায় দিতে হবে। তাহলে জ্বর থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। এরকম ভাবে কিছু ঔষধ আছে যে ওষুধগুলো বাচ্চাদের জন্য ঘরে রাখতে হবে এবং ঠান্ডা জনিত কারণে জ্বর, সর্দি কাশি হলে সে ওষুধগুলো খাওয়ানো যেতে পারে। তবে বেশি সমস্যা হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ সেবন করাতে হবে।