সাবানে ঘাড় থাকে এই কারণে মুখের জন্য সব সাবান ভালো নয়। মুখমণ্ডলের জে স্কিন বেশ নরম তাই এখানে যে কোন ক্ষার বেশি সাবানগুলো খুব ভালো হতে পারে না। তাই মুখে আমরা যে সাবান ব্যবহার করব সে সাবানটি আরো বেশি সফট হতে হবে। একটা সময় ছিল মানুষ মুখে শরীরে এবং কাপড় কাচার জন্য একই সাবান ব্যবহার করত কিন্তু ধীরে ধীরে মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধির কারণে প্রত্যেকটি আলাদা আলাদা করেছে।
অর্থাৎ মুখের জন্য এক সমান শরীরের জন্য এক সমান কাপড় কাচার জন্য একরকম সাবান। যেহেতু ময়লার ধারন আলাদা সেজন্য সাবানের তীব্রতা বা ক্ষারীয়তা আলাদা আলাদা হয়। কাপড়ের ময়লা অনেক বেশি কঠিন হয়ে থাকে সেই কঠিন দাগ মেলাকে দূর করার জন্য আমাদের অবশ্যই বেশি ক্ষার বা সে সকল জেদি দাগ মালা কে একেবারে ভেতর থেকে পরিষ্কার করার জন্য অবশ্যই আরো শক্তিশালী খাড়ের প্রয়োজন।
তাইতো সকল স্বপনে শক্তিশালী খার রয়েছে সে সকল সাবান কাপড় কাচার জন্য ব্যবহার করা হয়। আবার কাপড় কাচার ক্ষেত্রেও দেখা যায় যে যে সকল কাপড় একেবারে সফট বেশি শক্তিশালী ক্ষারীয় সাবান দিয়ে ঘষলে সেগুলো নষ্ট হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে আলাদা ধরনের ডিটারজেন্ট পাস সাবান রয়েছে যাতে কাপড়ের কোন ক্ষতি না করে। তেমনি আমাদের শরীরের ময়লা দূর করতে হলে বিভিন্ন সাবান অর্থাৎ কাপড় কাচার সাবানের চাইতে আরো নরম সফট সাবান ব্যবহার করতে হয়
কারণ চামড়া যেহেতু একটি স্পর্শ কাতর এবং অনুসূতি প্রবণ তাই অবশ্যই এখানে করতে হয়। তেমনি আমাদের শরীরের সব জায়গা কার চামড়া বা স্কিন একই রকম ঘষাঢলা সহ্য করতে পারে না। মুখমণ্ডল অথবা গালের চামড়া অত্যন্ত অনুভূতি প্রবণ নরম। এখানে আপনি যদি একটু জোরে ঘষা দেন বা ডলা দেন তাতেই দাগ পড়ে যায় এজন্য আমাদের উচিত যে সাবানগুলো মুখ ধোয়ার কাজে ব্যবহার করব সেখানে কম ক্ষারীয় এবং নরম অর্থাৎ একেবারে সফট সাবান দিয়ে সেটি ধৌত করা।
তাই সব সাবানের ক্ষেত্রে অতি নমনীয়তা বা কম ক্ষারের সাবান রয়েছে তা কিন্তু নয়। বিশেষ করে বিভিন্ন জলীয় দ্রবণ তৈরি করা হয় ফেসওয়াশ নামে যা পরিচিত সেগুলো দিয়ে মুখ পরিষ্কার করা বেশি ভালো। এছাড়াও কিছু শাবানা রয়েছে বেশ নরম সাপোর্টের চামড়ার কোন ধরনের ক্ষতি করবে না। এখন আমরা সেই সাবান গুলো দেখবো যে সাবানগুলো মুখ ধোয়ার কাজে ব্যবহার করা সম্ভব। অর্থাৎ মুখ খুলে মুখের তেমন কোন সমস্যা হবে না। বিশেষভাবে শুধুমাত্র মুখের ত্বকের জন্য
প্রযোজ্য এমন ভাবেই তৈরি করা সেই সম্মান গুলোর নাম এখন আমরা জানবো যে সাবানগুলো দিয়ে মুখ ধুব্ধ করলে বা মুখ পরিষ্কার করলে কোন রকমের সমস্যা হয় না বরঞ্চ মুখের ত আকারও বেশি উজ্জ্বল দেখায়। তাহলে চলুন এখন আমরা সেই সমস্ত সাবান এর নাম দেখি যেগুলো আপনি মুখ পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারেন। ত্বক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ত্বকের যত্নে বিভিন্ন ধরনের সাবানই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে গোসলে ব্যবহার করা উচিত। এতে ত্বক সব ধরনের সাবানেরই সুফল পায় যা ত্বককে করে তোলে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য: অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান বা ল্যাভেন্ডার, ক্যামোমাইল এবং থাইমযুক্ত নির্দিষ্ট ফেস ক্লিনজারযুক্ত সাবান ব্যবহার করা উচিত। তাহলে আপনারা বুঝতে পারলেন যে অর্থাৎ মুখের ত্বক পরিষ্কার করার জন্য মুখের ত্বকে স্বাস্থ্যজ্জ্বল রাখার জন্য বিশেষ ধরনের সাবান গুলি ব্যবহার করা যায়। যেমন: “ডাভ সাবান” আপনারা ব্যবহার করতে
পারেন। কারণ যে ধরনের সাবান ত্বকের কোন ধরনের ক্ষতি করে না সেই সাবান দিয়েই মুগ্ধ ভালো হওয়া উচিত বলে মনে করি। তাহলে আপনারা এ ধরনের যেকোন তথ্য পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট বারবার ভিজিট করার মাধ্যমে আমাদের সাথে থাকতে পারেন। আমরা সব সময় আপনাদের জন্য সঠিক তথ্য তুলে ধরে চেষ্টা করব আপনাদের প্রয়োজন মেটানোর।