আজকে আমরা আমাদের এই আর্টিকেলে অলিভ অয়েল সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করব। বাজারে বিভিন্ন ধরনের অলিভ অয়েল কিনতে পাওয়া যায়। আমরা সব সময় নকল দ্রব্য কেনাবেচা থেকে বিরত থাকব।
এই সকল কসমেটিকের দ্রব্য সামগ্রী অনেক সময় নকল বিক্রি করা হয়। নকল দ্রব্য গুলো কিভাবে চিনবেন সেগুলো আজকে আমরা আমাদের এই আর্টিকেলে উল্লেখ করব। অলিভ অয়েল হলো একটি অতীব ব্যবহৃত অয়েল। ত্বকের যত্নে এই অয়েল খুবই কার্যকরী একটি উপাদান।
অলিভ অয়েলের ছবি এবং অলিভ অয়েল দেখতে কেমন এই সকল আজকে আপনারা আমাদের আর্টিকেলে দেখতে পাবেন।। বিভিন্ন ভিন্ন কোম্পানির অলিভ অয়েল গুলো দেখতে কেমন হয় এবং এদের প্রাইস কত সবকিছুই আপনারা জানতে পারবেন এই এক প্রতিবেদনের মাধ্যমে। আমরা যখনই কোন দব্য সামগ্রী কিনব তখন সেই দ্রব্য সামগ্রী এর সব তথ্য নেওয়ার পর সেটি কিনব। আজকে আমরা অলিভ অয়েল সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানবো।
অলিভ অয়েল কি এবং কি কাজে ব্যবহৃত হয় আমরা অনেকেই জানিনা। কোন জিনিস না জানা কোন পাপ কাজ নয়। লজ্জার কোনো কারণ নেই। আপনি যদি কিছু না জেনে থাকেন তাহলে সেটা জানার চেষ্টা করতে হবে। এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারি খুব সহজে। কোন কোন বিষয় সম্পর্কে জানার ইচ্ছা থাকলে আমরা সেটাও জেনে নিতে পারি google app ব্যবহার করে।
অলিভ অয়েল বা জলপাইয়ের তেল ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। ত্বকের নিয়মিত যত্নে তেলটি বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। নানান ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ এই তেল আমাদের মুখে বয়সের ছাপ দূর করতেও কাজ করে।অলিভ অয়েল বা জলপাইয়ের তেল ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। ত্বকের নিয়মিত যত্নে তেলটি বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। নানান ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ এই তেল আমাদের মুখে বয়সের ছাপ দূর করতেও কাজ করে।
চলুন আজ জেনে নেই ত্বকে অলিভ ওয়েল ব্যবহারের কিছু উপকারিতা।
আমাদের ত্বকে পানির পরিমাণ কমে গেলে ত্বক রুক্ষ হতে শুরু করে। নিয়মিত অলিভ ওয়েলের ব্যবহার এই ঘাটতির আশঙ্কা দূর করে। প্রচুর ভিটামিন এ ও ই-এর পাশাপাশি এই তেলে ভিটামিন ডি ও কে থাকে, যা ত্বকের সবচেয়ে সংবেদনশীল অংশকেও সর্বোচ্চ সুরক্ষা দেয়। তাই এটিকে সরাসরি ময়েশ্চারাইজার হিসেবে বা ক্রিমের সঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহার করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
কনুই বা হাঁটুর ছিলে যাওয়া চামড়া অথবা কোনো হালকা আঘাতে অলিভ ওয়েল ব্যবহার বেশ কার্যকরী। পাশাপাশি মুখের ব্রণ রোধেও ভূমিকা রাখে এটি। ব্রণের জন্য দায়ী বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার সৃষ্টিতে বাধা দেয় তেলটির বিভিন্ন উপাদান। রোজাসিয়া ও সোরিয়াসিসের মতো রোগগুলোকেও বেশি বাড়তে দেয় না এটি।অলিভ অয়েল মূলত ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু অনেক নামিদামি রেস্টুরেন্টে বিভিন্ন ধরনের মুখরোচক খাবার তৈরি করতে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা হয়। এর জন্য বলা যেতে পারে শুধু বাহিক ব্যবহারের জন্য নয় অলিভ অয়েল খাদ্য তৈরিতে ব্যবহৃত হচ্ছে। কিন্তু মূলত আমরা অলিভ অয়েল ত্বকের যত্নের জন্য ব্যবহার করে থাকি।
সময়ের সঙ্গে মুখে-শরীরে বয়সের ছাপ পড়া স্বাভাবিক ব্যাপার। তার সঙ্গে যদি যুক্ত হয় দূষিত পরিবেশ, মানসিক চাপ বা অন্য কোনো কারণ, তাহলে তো কথাই নেই। আর এর সমাধানেও আছে অলিভ ওয়েলে। এই তেলে পলিফেনল নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা বয়স্ক হওয়ার জন্য দায়ী ফ্রি র্যাডিকেল তৈরি হতে দেয় না। পাশাপাশি সূর্যের আলো থেকেও মুখকে সুরক্ষা দেয়।প্রতিনিয়তই আমাদের ত্বককে পরিষ্কার রাখতে হয়। অলিভ ওয়েল সেই নিয়মিত কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। মুখ থেকে মেকআপ বা সানস্ক্রিন ক্রিম তোলার ক্ষেত্রে তেলটি কাজে দেবে।
মেকআপ তোলার জন্য বিভিন্ন সামগ্রী বাজারে পাওয়া গেলেও, এগুলোতে মুখের স্থায়ী ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু অলিভ ওয়েল সরাসরি বা প্যাডে মেখে মুখে লাগালে ত্বকের ক্ষতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই থাকে না।অলিভ অয়েল এর ছবি এবং অলিভ অয়েল সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য এই আর্টিকেল এর মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে। এরকম বিভিন্ন পণ্য ও দ্রব্য সামগ্রী সম্পর্কে যেকোনো তথ্য জানতে চাইলে ,খুব সহজে ইন্টারনেটের মাধ্যমে জেনে নেওয়া সম্ভব।