বাঙ্গালীদের প্রাণের মেলা বৈশাখী মেলা। এই বৈশাখী মেলা সম্পর্কে অনেক অনুচ্ছেদ রয়েছে তবে সেই সকল অনুচ্ছেদ গুলোতে কোন তথ্য উপস্থাপন করা নেই। আপনি যদি আমাদের প্রবন্ধে আমাদের অনুচ্ছেদ গুলো পড়েন তাহলে এখানে প্রয়োজনীয় অনেক তথ্য খুঁজে পাবেন যে সকল তথ্যগুলো আপনাদের অনুচ্ছেদ লিখতে এবং পড়তে সহায়তা করবে। এজন্য প্রত্যেক সাধারণ মানুষ প্রত্যেক শিক্ষার্থী প্রত্যেক অভিভাবককে আমরা অনুরোধ করব যে আপনারা প্রতিনিয়ত আমাদের প্রবন্ধগুলো পড়ুন।
আমাদের যে সকল তথ্যগুলো খুঁজে পাবেন অন্য কোন প্রবন্ধে সকল তথ্যগুলো খুঁজে পাবেন না। প্রত্যেকের উচিত আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করা। আপনি যদি নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে যে সকল প্রবন্ধ যে সকল অনুচ্ছেদ যে সকল লেখনি গুলো পাবেন সে সকল লেখনি গুলো আপনাদের শিক্ষাজীবনে অনেক সাহায্য করবে। আমরা শিক্ষা নিয়ে অনেক কাজ করে থাকি এই সকল কাজগুলো আপনাদের দৈনন্দিন জীবনে শিক্ষা জীবনকে আরো সুন্দর এবং সাবলীল ভাবে গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।
আপনার যে সকল প্রশ্নগুলো আমাদের কাছে দেন সে সকল প্রশ্নের উত্তরে আমরা প্রতিনিয়তই নতুন নতুন তথ্য উপস্থাপন করছি। এই সকল নতুন নতুন তথ্য গুলো আপনাদেরকে পেতে হলে যা করতে হবে তা হলো আমাদের ওয়েবসাইটের প্রত্যেকটি লেখা আপনাদেরকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। আমাদের ওয়েব সাইটে লেখনি গুলো মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনারা আপনাদের সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর গুলো পেয়ে যাবেন।
বৈশাখী মেলা
:— বৈশাখী মেলা বাঙ্গালীদের সার্বজনীন একটি উৎসব। বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত হয় বাংলা নববর্ষের বৈশাখ মাসের প্রথম দিন থেকেই। বৈশাখ মাসের প্রথম দিন থেকেই এই অনুষ্ঠানটি আমাদের দেশে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। গ্রামাঞ্চলে এই মেলাটি এখনো প্রচলন রয়েছে। গ্রামাঞ্চলের প্রায় প্রত্যেকটি এলাকাতেই বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত হয়। বৈশাখ মাসের প্রথম দিন এই মেলাটি উদযাপন করা হয়। অনেক অঞ্চল রয়েছে যে সকল অঞ্চলগুলোতে সারা মাস এই মেলাটি চলমান থাকে।
নতুন বছরে মানুষের আনন্দ অনুভূতি প্রকাশ ঘটে। বৈশাখী মেলার মাধ্যমে এটা বাঙালি সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসেবে এখনো প্রচলিত রয়েছে। আবহমান কাল থেকে আমাদের দেশে বৈশাখী মেলা চলে আসছে। মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক খেলাধুলা আয়োজন করা হয়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বলি খেলা, ঘোড়া দৌড়, নৌকা বাইচ উল্লেখযোগ্য। বৈশাখী মেলা সাধারণত আকাশের নিচে বসে অনুষ্ঠিত হয়। প্রতি বছর ঢাকার রমরার বটমূলে অনুষ্ঠিত হয় প্রভাতী আসর।
এছাড়াও গ্রাম অঞ্চলের হাটে বাজারে বৈশাখ মাসের প্রথম দিন থেকেই এই মেলাটি অনুষ্ঠিত হয়। গ্রামাঞ্চলের মেলাগুলো তুলনামূলকভাবে অনেক মজাদার এবং আনন্দঘন হয়ে থাকে। সেখানে ছোট ছোট বাচ্চারা তাদের পছন্দের জিনিসপত্র ক্রয় করে এবং পছন্দের খাবার গুলো খেতে পারে। এই মেলাকে সর্বসাধারণের উপযোগী করে করে তোলা হয় নাচ, গান, নাগরদোলা প্রভৃতি মেলার হাজার হাজার বছরের ঐতিহ্য বলে বিবেচিত হয়ে থাকে। মেলার দিনগুলোতে ছেলে বুড়ো সবাই একই সাথে মেলায় নানান সাজে উপস্থিত হন এবং তাদের আনন্দঘন মুহূর্তগুলো উপভোগ করে। আমাদের দেশে এই মেলাটি এখনো প্রচলন রয়েছে।
আমরা আশা করব যে আগামীতে হাজার বছর ধরে এই মেলাটি চলমান রাখবে যতদিন বাংলাদেশ জীবিত থাকবে ততদিন আমাদের দেশে বৈশাখী মেলা জীবিত থাকবে। আর এটা করতে হলে আমাদের প্রত্যেককে সচেতন হতে হবে। আমাদের প্রত্যেককে আমাদের দেশের সংস্কৃতিকে আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকতে হবে। আমরা যদি আমাদের দেশের সংস্কৃতিকে আঁকড়ে ধরে রাখতে পারি তাহলে আমাদের ঐতিহ্যগুলো অটুট থাকবে।
বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ
উপরে আপনারা যে অনুচ্ছেদে দেখছেন এটা বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ। এই অনুচ্ছেদে যে সকল তথ্যগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে সে সকল তথ্যগুলো আপনারা যে কোন সময় চাইলেই ব্যবহার করতে পারেন। এ সকল তথ্যগুলো আপনারা কপি করে আপনার মোবাইল ফোন অথবা ডেস্কটপ কম্পিউটারে অথবা পিডিএফ ফাইল আকারে সংগ্রহ করতে পারবেন। আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে এই সকল তথ্যগুলো সংগ্রহ করেছি এবং আমাদের প্রবন্ধে অনুচ্ছেদ আকারে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে।