জীবনকে আলোকিত করার প্রধান মাধ্যম হচ্ছে বই পড়া। আজকে আমরা বইমেলা সম্পর্কে একটি অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে যাচ্ছি যে বইমেলার মাধ্যমে আমাদের দেশের প্রত্যেকটি প্রান্তের মানুষ জ্ঞান অর্জন করতে পারে। আমাদের দেশে সারা মাস ব্যাপী বইমেলা অনুষ্ঠিত হয় সেই বইমেলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আমাদের এই প্রবন্ধের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। কেননা এই প্রবন্ধে আমরা বইমেলা সম্পর্কে সফল তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।
আমরা প্রতিনিয়তই শিক্ষা বিষয়ক এবং প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো একসাথে উপস্থাপন করে থাকি। আর আজকেও তারই ধারাবাহিকতায় একটি সম্পূর্ণ প্রবন্ধ আমাদের মাধ্যমে আপনাদের সামনে অনেক কাজে আসবে। আপনি যদি চান তাহলে এই অনুচ্ছেদটি সেভ করে রাখতে পারেন তাহলে আপনি যেকোনো সময় যেকোনো মুহূর্তে আপনি এই অনুচ্ছেদটি পড়তে পারবেন। আর আপনি এই অনুচ্ছেদটি পড়ার মাধ্যমে অনেক বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন। প্রত্যেকের উচিত বই পড়া।
বই যদি আপনার জীবনের সঙ্গী হিসেবে তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনি কোন সময় নিজেকে একাকীত্ব অনুভব করবেন না। আর বইমেলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে আপনাকে নানা ধরনের ওয়েবসাইটে ঘাটাঘাঁটি করতে হবে। আপনার উদ্দেশ্যে বলতে চাই যে আপনি আমাদের এই প্রবন্ধটি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আমাদের দেশে যেই বই মেলাটি অনুষ্ঠিত হয় সেটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আপনি আমাদের অনুচ্ছেদের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। বইমেলা সম্পর্কে আপনাকে অতিরিক্ত তথ্য গ্রহণ করার কোন প্রয়োজন হবে না।
বইমেলা
মানুষের জীবনকে সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি পূর্ণতা প্রদান করে থাকে বই। প্রতিবছর হাজার হাজার বই বের হয় বই প্রেমীদের উদ্দেশ্যে। বিভিন্ন বয়সের পাঠক এবং বিভিন্ন লেখক এই বইগুলো রচনা করেন এবং এই বইগুলো পড়ে থাকেন। আর এসব বই সবার কাছে উন্মোচন করার জন্য বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়। সর্বপ্রথম বইমেলা অনুষ্ঠিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের নিয়োগ শহরে ১৮০২ সালে। এরপর থেকে বিভিন্ন দেশে বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ১৯৭২ সালে মুক্তধারা প্রকাশনীর প্রধান চিরন্তন সাহা বইমেলা আয়োজন করেন।
আমাদের দেশে এরপর ১৯৭৮ সালে আমাদের দেশের বাংলা একাডেমী পূর্ণাঙ্গ বইমেলার আয়োজন করে। কালের বিবর্তনে ১৯৮৫ সাল থেকে এটি একুশে বইমেলা অর্থাৎ একুশে গ্রন্থমেলা নামে পরিচিত পায়। প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসুদ বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণে এই বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। তবে পরবর্তীতে বিভিন্ন বিভাগীয় শহর ছাড়াও জেলা শহরের বইমেলায় আয়োজন করা হয়ে থাকে। বড়দের পাশাপাশি শিশু কিশোর রাও এই বইমেলায় উপস্থিত হন এবং তারা নানা ধরনের লেখকের বই কেনে। প্রত্যেকে বই থেকে জ্ঞানার্জন করতে পারে।
আমাদের দেশে বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়। আমাদের দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও মানুষ ঢাকায় গিয়ে বই এবং মানুষগুলো বই সম্পর্কে জানতে পারে। এভাবে যদি সময়ের সাথে সাথে বই মেলার পরিধি আরো বাড়ানো যায় তাহলে প্রত্যেকটি মানুষ বইয়ের প্রতি আকৃষ্ট হবে এবং তারা নানা বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। আর বইমেলাকে ধরে রাখতে হলে আমাদের প্রত্যেককে এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের প্রত্যেককে বই এর প্রতি একটি আলাদা রকমের ভালোবাসা সৃষ্টি করতে হবে তাহলে বই কখনোই মানুষকে ফিরিয়ে দিবে না।
বইমেলা অনুচ্ছেদ রচনা
সম্মানিত পাঠকমন্ডলী, আপনারা উপরে বইমেলা অনুচ্ছেদ রচনাটি দেখতে পাচ্ছেন এবং এই বইমেলা অনুচ্ছেদ রচনাটি আপনারা যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে অনেক কিছু জানতে পারবেন। এই বইমেলা অনুচ্ছেদ রচনাটি আপনাদের অনেক বেশি কাজে আসবে। এই জন্য আমরা প্রতিনিয়ত বই মেলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আমাদের ওয়েব সাইটে উপস্থাপন করে যাচ্ছি।
আপনারা মনোযোগ সহকারে এই প্রবন্ধ পড়ুন এবং আপনাদের মন্তব্য গুলো আমাদের ওয়েবসাইটে অর্থাৎ প্রবন্ধের নিচের অংশে লিখে দিন তাহলে আমরা বুঝতে পারবো এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করব আরও কিছু যদি জানার প্রয়োজন হয় তাহলে আপনারা সরাসরি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন আপনারা যদি সরাসরি আমাদের সাথে যোগাযোগ করেন তাহলে আপনাদের প্রত্যেকটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর প্রদান করব।